মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০০৭ সালের ৩ জুলাই ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদকে তার নিজের, স্ত্রীর ও পোষ্যদের নামে-বেনামে অর্জিত যাবতীয় স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ এবং তার উৎস জানাতে নোটিশ দেয় দুদক। সেই সময় অন্য মামলায় কারাগারে থাকা অবস্থায় একই বছরের ২৩ জুলাই সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল করেন মওদুদ আহমদ। ওই হিসাব বিবরণী পর্যালোচনা করে দুদক অনুসন্ধান করে। ওই অনুসন্ধানে দুদক জানতে পারে মওদুদ আহমদ ৭ কোটি ৩৮ লাখ ৬৪ হাজার ২৮৭ টাকা মূল্যের সম্পদ অর্জনসহ ৪ কোটি ৪০ লাখ ৩৭ হাজার ৩৭৫ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন।
পরে ওই ঘটনায় ২০০৭ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক শরিফুল হক সিদ্দিকী বাদী হয়ে রাজধানীর গুলশান থানায় তার বিরুদ্ধে মামলা করেন। ২০০৮ সালের ১৪ মে মওদুদ আহমদের বিরুদ্ধে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক। এরপর ২০১৮ সালে ২১ জুন অভিযোগ গঠন করেন আদালত।
আরও পড়ুন: মওদুদের জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদের মামলায় ৯ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ