বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) সকালে বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি বলেন, ‘পানিতে ডুবে ৮৩ জন, বজ্রপাতে ৭ জন, সাপে কামড়ে ৮ জন, শ্বাসতন্ত্রে সংক্রমণে একজন এবং অন্যান্য কারণে দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। শুধু জামালপুরে ৩৩ জন মারা গেছেন।’ তিনি জানান, বন্যার পানি কোথাও কোথাও নেমে গেছে। এখন সেসব জায়গায় সাপে কামড়ের মৃত্যুর চেয়ে চর্মরোগ, ডায়রিয়াসহ পানিবাহিত রোগে মানুষ বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন।
ডা. আয়েশা আক্তার বলেন, নেত্রকোনা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, খাগড়াছড়ি, শরীয়তপুর, রাজবাড়ী, মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, হবিগঞ্জ, কুড়িগ্রাম, জামালপুর, শেরপুর, চাঁদপুর, বান্দরবান, গাইবান্ধা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, লালমনিরহাট, নীলফামারী, সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজারসহ মোট ২৭টি জেলায় বন্যা দেখা দিয়েছে। এসব জেলার ২২৪টি উপজেলার মধ্যে ৭৬টি উপজেলায় বন্যার প্রকোপ বেশি। সেসব উপজেলায় ৩১৭টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এসব বন্যাকবলিত এলাকায় ২ হাজার ৪১৫টি মেডিক্যাল টিম কাজ করছে।