এর আগে দুদক প্রধান কার্যালয় গত বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) মামলাটি অনুমোদন করে। মামলা করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য।
দুদক বলছে, বেসিক ব্যাংকের সাবেক ডিজিএম সিপার আহমেদসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া মানিলন্ডারিং মামলা তদন্তের প্রয়োজনে তিনবার নোটিশ পাঠিয়ে শেখ সাদীকে তলব করা হয়। সংশ্লিষ্ট মামলার প্রয়োজনীয় সব নথিপত্র তার কাছে আছে— এমনটা নিশ্চিত হওয়ার পরই তাকে তলবি নোটিশ পাঠানো হয়। নোটিশ পাঠিয়েছিলেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন। কিন্তু কোনও নোটিশেরই জবাব দেননি শেখ সাদী এবং হাজিরও হননি তিনি। ফলে মামলার তদন্ত কার্যক্রম ৩ মাস বিঘ্নিত হয়েছে এবং দুদকের সময় অপচয় হয়েছে।
দুদক বলছে, সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে প্রয়োজনীয় নথিপত্র সরবরাহ না করে এবং বক্তব্য না দিয়ে দুদক আইন, ২০০৪-এর ১৯(১) ধারার নির্দেশ শেখ সাদী ইচ্ছাকৃত অমান্য করেছেন বলে মনে করছে তারা। এ কারণে একই আইনের ১৯(৩) ধারায় তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।