আহত মা মমতাজ বেগম (৪০) ও মেয়ে রুমা আক্তারকে (২০) ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের পরিদর্শক মো. বাচ্চু মিয়া এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
রুমা আক্তারের চাচাতো ভাই জাকির হোসেন জানান, তার চাচা রব বেপারি পরিবার নিয়ে ওই বাসায় থাকতেন। চাচার একটি কনফেকশনারির দোকান রয়েছে। ওই দোকানে শহিদুল কাজ করতো। সে স্থানীয় যুবকদের সঙ্গে এলাকায় নেশা করতো। দোকানের হিসাবে গরমিল করার অভিযোগ ছিল। আর ওই সব কারণেই শহিদুলকে কয়েক দিন আগেই দোকান থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে।
জাকির হোসেন বলেন, ‘বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় শহিদুলসহ ৩-৪ জন বাসায় ঢুকে রুমা আক্তারকে ছুরিকাঘাত করে। তার চিৎকারে মা মমতাজ বেগম এগিয়ে এলে তাকেও এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে তারা। আশেপাশের লোকজন এসে শহিদুলকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে।