বরকত উল্লাহ বলেন, ‘আমার ছেলে কোনও দিন কোনও সংগঠনের সঙ্গে জড়িত ছিল না। এত ভালো ছেলে। কুষ্টিয়ায় সবাই তাকে চেনে।’
তিনি বলেন, ‘আমি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে অপরাধীদের বিচার চাই। পুলিশ ইচ্ছা করলে সব আসামি ধরতে পারে।’
উল্লেখ্য, ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেওয়ার জের ধরে আবরার ফাহাদ (রাব্বি)-কে রবিবার (৬ অক্টোবর) রাতে ডেকে নিয়ে যায় বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। এরপর রাত ৩টার দিকে শেরেবাংলা হলের নিচতলা ও দোতলার সিঁড়ির করিডোর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত আবরার বুয়েটের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তিনি শেরেবাংলা হলের ১০১১ নম্বর কক্ষে থাকতেন।
দেখুন ভিডিও...