এর আগে, গত ১৫ সেপ্টেম্বর মাউশির এক চিঠিতে সরকারি বাঙলা কলেজের অধ্যক্ষ এবং পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধানকে দায়িত্ব দিয়ে এ বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। দুই সদস্যের ওই তদন্ত কমিটিকে সরেজমিনে পরিদর্শনের পর অভিযোগগুলো তদন্ত করে সুস্পষ্ট অভিমতসহ পরবর্তী দশ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। তবে, নির্ধারিত ওই ১০ কর্মদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিল করতে ব্যর্থ হয় কমিটি।
এদিকে, গত ২৫ সেপ্টেম্বর এই কলেজের বাংলা বিভাগের প্রধান সাইদুর রহমানের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ ক্যম্পাসের সামনেই মানববন্ধন ও সমাবেশ করে বিচার দাবি করে। ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ করেন একজন নারী শিক্ষক।