মুহাম্মদ দিলোয়ার বখত বলেন, সম্রাট ও আরমানের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। তাদের সম্পদের সঠিক পরিমাণ তদন্ত করে দেখা হবে। তদন্ত কর্মকর্তা যদি প্রয়োজন মনে করেন তাহলে বিদেশেও খোঁজ নিয়ে দেখবেন। দুদকের এই সুযোগ আছে।
এদিন দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১-এ সম্রাট ও আরমানের বিরুদ্ধে পৃথক মামলা হয়।
সম্রাটের বিরুদ্ধে দায়ের মামলায় ২ কোটি ৯৪ লাখ ৮০ হাজার ৮৭ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। মামলার বাদী হলেন দুদক উপপরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম।
আর আরমানের বিরুদ্ধে দায়ের মামলায় ২ কোটি ৫ লাখ ৪০ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। মামলার বাদী হলেন দুদকের উপপরিচালক মো. সালাউদ্দিন।
সম্রাট ও আরমানের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া মামলা তদারক করবেন দুদক পরিচালক (বিশেষ অনুসন্ধান ও তদন্ত-২) সৈয়দ ইকবাল হোসেন।
গত ৬ অক্টোবর ভোরে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে সম্রাট ও আরমানকে গ্রেফতার করা হয়।