দ্বি-পাক্ষিক এই বৈঠকে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘অপরাধীরা সুকৌশলে ইজিপি প্রক্রিয়াকে কাজে লাগিয়ে এসব অপরাধ করছে। এসব অপরাধীর কারণেই একই ঠিকাদার অধিকাংশ সরকারি কাজ পাচ্ছেন। ইতোমধ্যেই ই-জিপি প্রক্রিয়ায় এ জাতীয় দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে বেশ কিছু সরকারি কর্মকর্তা ও ঠিকাদার গ্রেফতার করা হয়েছে। অনেকের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। অনেকের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।’
ইকবাল মাহমুদ বলেন, ‘২০১৬ সালে আমরা কমিশনের দায়িত্ব নিয়েই জার্মান উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা জিআইজেডর সহযোগিতায় দেশের বুদ্ধিজীবী, রাজনীতিবিদ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, শিক্ষক, সিভিল সোসাইটি, সরকারি কর্মকর্তা, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাসহ সবার সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে পাঁচ বছর মেয়াদি একটি কর্মকৌশল প্রণয়ন করি (২০১৭-২০২১)। ২০২১ সালেই এই কর্মপরিকল্পনার মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে। তাই আগামী বছরেই কমিশনের নতুন কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে।’ এক্ষেত্রে ইউনাইটেড ন্যাশনস অফিস অন ড্রাগস অ্যান্ড ক্রাইমের সহযোগিতার সুযোগ রয়েছে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।