তিনি বলেন, ১৯৮৭ সালে থেকে বাংলাদেশের ফুল শিল্পের যাত্রা শুরু। ৩৩ বছরের যাত্রায় নানা ঘাত-প্রতিঘাত পেরিয়ে ফুল চাষি ও ব্যবসায়ীরা শিল্পটিকে টিকিয়ে রেখেছেন। এ শিল্পের সঙ্গে বর্তমানে ৩০ লাখ মানুষ জড়িত। এ খাতে বছরে ১২০০ কোটি টাকার ব্যবসা হয়। তবে বিদেশ থেকে কাঁচা ও প্লাস্টিক ফুল আমদানি করায় দেশের ফুল ব্যবসার ক্ষতি হচ্ছে। কিছু কুচক্রী মহল চীন, থাইল্যান্ড, ভারত থেকে কাঁচা ও প্লাস্টিক ফুল আমদানি করে আমাদের শিল্পকে ধ্বংসের করার পাঁয়তারা করছে। তাই আমরা ফুল আমদানি বন্ধের দাবি জানাচ্ছি।
এসময় তিনি আরও কয়েকটি দাবি তুলে ধরেন। সেগুলো হচ্ছে— ফুল শিল্পের প্রসারের লক্ষ্যে কীটনাশক ও আনুষঙ্গিক উপকরণ সহজলভ্য করা, বিদেশে আমাদের দূতাবাসের মাধ্যমে বাংলাদেশের উৎপাদিত কাঁচা ফুল নিয়ে ব্যাপক প্রচারের ব্যবস্থা করা এবং ঢাকায় ফুলের পাইকারি বাজার করা।
সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা ফুল ব্যবসায়ী কল্যাণ বহুমুখী সমিতি লিমিটেডের সভাপতি বাবুল প্রসাদ, বাংলাদেশ ফ্লাওয়ার্স সোসাইটির সহসভাপতি এম এ মান্নানসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।