এ বিষয়ে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক বলেন, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় আমাদের কর্মকর্তারা জেলা প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করছেন। আরও নিবিড় পর্যবেক্ষণের জন্য কন্ট্রোল রুম চালু হলো। নির্বাহী প্রকৌশলীরা সার্বক্ষণিক বন্যা পরিস্থিতির খবরাখবর দিচ্ছেন। জরুরি প্রয়োজনে জিও ব্যাগ তৈরি আছে। পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় যেকোনও প্রাকৃতিক দুর্যোগে জনগণের পাশে থাকবে।
উল্লেখ্য, কন্ট্রোল রুমে দায়িত্বপ্রাপ্ত সকল কর্মকর্তাদেরকে বন্যা পরিস্থিতিসহ সার্বিক বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের জাতীয় দুর্যোগ মনিটরিং সেল এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করতে বলা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও অতিবৃষ্টিতে সৃষ্ট এই বন্যার সর্বশেষ তথ্যমতে, সুনামগঞ্জের যাদুকাটা ও নেত্রকোনার সোমেশ্বরী, কংস, ধনু এবং কুড়িগ্রামের তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।