এর আগে গত ২২ জুলাই ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন সিআইডি। অভিযোগপত্রে এক কোটি ৯৯ লাখ ৯০ হাজার টাকার মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ আনা হয়েছে।
উল্লেখ্য,গত ১৩ জানুয়ারি ভোরে ক্যাসিনোকাণ্ডে জড়িত থাকায় এনু-রুপনকে ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ। এ সময় তাদের কাছ থেকে ২২টি জমির দলিল, পাঁচটি গাড়ির কাগজপত্র ও ৯১টি ব্যাংক হিসাবে ১৯ কোটি টাকা থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়। এছাড়াও তাদের কাছ থেকে নগদ ৪০ লাখ টাকা ও ১২টি মোবাইল জব্দ করা হয়।ওই ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে দুদক আইনসন বিভিন্ন অপরাধে একাধিক মামলা দায়ের করা হয়।
আরও পড়ুন-
ক্যাসিনোকাণ্ড: অভিযোগপত্রে নাম নেই ওয়ান্ডারার্স ক্লাব সভাপতি ও যুবলীগ নেতার
এনামুলের সিন্দুক খুলতেই মিললো কোটি কোটি টাকা
এনু-রূপনের আরও টাকার ভল্টের খোঁজে গোয়েন্দারা!
মতিঝিল থানার ৩০০ গজের মধ্যে চার ক্যাসিনো
ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান নিয়ে দুদক যা করছে
দুর্নাম ঘুচিয়ে খেলায় ফিরতে মরিয়া ক্লাবগুলো