আতিকুল ইসলাম বলেন, করোনা পরিস্থিতি মাথায় রেখে আমরা এ বছর ডিজিটাল পদ্ধতিতে কোরবানি দেওয়ার আয়োজন করেছি। প্রাথমিকভাবে এই আয়োজনে দুই হাজার পশু জবাই দেওয়ার পরিকল্পনা নেওয়া হয়। যারা কোরবানির গরু আমাদের দিয়ে গেছেন আমরা তার পুরো কোরবানির ব্যবস্থাপনা করে দিচ্ছি। সে অনুযায়ী ঈদের দিন ৪০০ গরু জবাই হয়েছে। আগামীকাল এক হাজার গরু এবং আগামী পরশু ৬০০ গরু জবাই হবে। এখানে প্রতিটি পশুর বিস্তারিত তথ্য অনলাইনে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে। কোন গরুটি কখন জবাই হবে এবং কখন তার মাংস কোরবানিদাতার বাসায় পৌঁছানো হবে তার বিস্তারিত তথ্য অনলাইনেই দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি কোরবানিদাতা যদি চান তার কোরবানির মধ্যে গরিবের যে হক রয়েছে সেটাও আমরা বিতরণ করে দেওয়ার ব্যবস্থা রেখেছি। এ জন্য আমাদের কোনও টাকা দিতে হবে না।
মেয়র আরও বলেন, আমরা এখন শুরু করলাম। এ বিষয়টি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং ছিল। তারপরও চ্যালেঞ্জটা আমরা নিয়েছি। আমাদের বিশ্বাস, অন্যান্য দেশের মতো আমরা ডিজিটাল পদ্ধতিতে এভাবে আগামী বছরগুলোতে কোরবানি দিতে পারবো। আমরা বিশ্বাস, পশুর মাংসগুলো যদি স্বাস্থ্যসম্মতভাবে কোরবানিদাতার বাসায় পৌঁছে দিতে পারি তাহলে মানুষ আস্থা পাবে।