মুফতি ফয়জুল্লাহ বলেন, ‘ইসলামী ঐক্যজোট দেশের শীর্ষ আলেমদের সঙ্গে পরামর্শ করে সাহসী সিদ্ধান্ত নেয। সেই হিসেবেই ইসলামী ঐক্যজোট আগামী নির্বাচনে স্বকীয় অবস্থানে বজায় রেখে নিজস্ব মিনার প্রতীকে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করছে।’
ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামী বলেন, ‘মাহে রমজানে যদি প্রতিটি মুসলমানের মধ্যে আল্লাহভীতি তৈরি হয়, তবে দেশে আধ্যাত্মিক সাধিত হবে। ফলে দেশ দুর্নীতি, শোষণ ও জুলুমমুক্ত হয়ে ইনসাফ, মানবিক মর্যাদা, সাম্য, সমৃদ্ধ ও উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হবে।
জোটের ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী বলেন, ‘জেরুজালেম মুসলমানদের পবিত্র ভূমি। এই ভূমি ইহুদিদের থেকে দখলমুক্ত করতে সমগ্র বিশ্বের মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমির মাওলানা আতাউল্লাহ, ফরায়েজী আন্দোলনের সভাপতি মাওলানা আব্দুল্লাহ মো. হাসান, ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের আমীর ড. ইসা শাহেদী, এনপিপি’র চেয়ারম্যান শেখ সালাউদ্দিন সালু, ইসলামী ঐক্যজোটের ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুর রশিদ মজুমদার, মাওলানা আবু তাহের জিহাদী, মাওলানা যুবায়ের আহমদ, মাওলানা জসিমউদ্দিন, মাওলানা অধ্যাপক এহতেশাম সারওয়ার, মুসলিম লীগের মহাসচিব কাজী আবুল খায়ের, ইসলামী ঐক্যজোটের যুগ্ম মহাসচিব মুফতী মো. তৈয়্যেব হোসাইন, মাওলানা আবুল কাশেম,মাওলানা শেখ লোকমান হোসাইন, মাওলানা আহলুল্লাহ ওয়াছেল, ইসলামী আন্দোলনের যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক এটিএম হেমায়েত উদ্দিন, মাওলানা মঈনউদ্দিন রুহি, সাংগঠনিক সচিব মুফতী সাখাওয়াত হোসাইন,সহকারী মহাসচিব মাওলানা ফারুক আহমদ, মাওলানা আলতাফ হোসাইন, মাওলানা একেএম আশরাফুল হক, মাওলানা আনছারুল হক ইমরান প্রমুখ।