‘বঙ্গবন্ধুর কূটনৈতিক তৎপরতায় কম সময়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে বাংলাদেশ’

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের আগে স্বাধীনতার স্বাদ অপূর্ণ ছিল উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য, ১৪ দলের সমন্বয়ক আমির হোসেন আমু বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর কূটনৈতিক তৎপরতায় কম সময়ে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে বাংলাদেশ।

বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে বুধবার (১২ জানুয়ারি) ১৪ দলের ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুবিহীন বাংলাদেশ সাধারণ জনগণের কাছে ছিল কল্পনাতীত, স্বাধীনতার স্বাদ বাঙালির কাছে ছিল অপূর্ণ। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসার মধ্য দিয়ে দেশবাসী স্বাধীনতার পরিপূর্ণতা পায়।

১৪ দলের মুখপাত্র আমির হোসেন আমু বলেন,  জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেশে ফিরে আসার কারণেই তাঁর সাহসী কূটনৈতিক তৎপরতায় বাংলাদেশে অবস্থানরত ভারতের মিত্রবাহিনীকে দ্রুত নিজ দেশে ফেরত পাঠানো সম্ভব হয়েছে। স্বাধীন দেশ হিসেবে বিভিন্ন রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সংস্থার স্বীকৃতি মিলেছে দ্রুততম সময়ের মধ্যে।’

আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃনাল কান্তি দাসের সঞ্চালনায় সভায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, ওয়ার্কার্স সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাতীয় পার্টির (জেপি)  সাধারণ সম্পাদক শেখ শহিদুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরিন আখতার, তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী, গণআজাদী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট এস কে সিকদার, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক ডা.শাহাদাত হোসেন, বাসদের আহ্বায়ক রেজাউর রশিদ খান-সহ ১৪ দলের  নেতারা বক্তব্য রাখেন।