অবশ্য এক্ষেত্রে সরাসরি না হয়ে মধ্যবর্তী কয়েকজনকে নিয়োগ দিয়েই মধ্যস্থতার কথা বলেছেন হান্ট। তার ভাষায়, ‘যদি পরিস্থিতি শেষ দিকে চলে যায়। তাহলে আমি দুই পক্ষের হয়ে কথা বলার জন্য ভালো কয়েকজনকে দিতে পারি। তবে অ্যাশেজ থেকে এখনও ৬ মাস দূরে আছি।’
দেনা পাওয়া না মিটলে অ্যাশেজ বয়কটের হুমকি দিয়েছে এসিএ। যদি শেষ পর্যন্ত তেমনই হয়। তাহলে এই অবস্থাকে অচিন্তনীয় হিসেবেই দেখছেন হান্ট, ‘যদি আমরা শেষ পর্যন্ত পুরো দল না পাই। সেটা হবে অচিন্তনীয়।’
বেশ কিছুদিন আগেই খেলোয়াড়দের বেতন বৃদ্ধি করে নতুন কাঠামো ঘোষণা করে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া। তাতে আগামী ৩০ জুনের মধ্যে নতুন চুক্তিতে সই করার জন্য খেলোয়াড়দের অনুরোধও জানিয়ে রেখেছে তারা। কিন্তু বাড়তি চাওয়া থেকে সেখানে সম্মতি জানায়নি অসিদের কেন্দ্রীয় চুক্তিতে থাকা তারকা ক্রিকেটাররা। শেষ পর্যন্ত অস্থিতিশীল এই পরিস্থিতি কোন দিকে গড়ায় সেটাই এখন দেখার বিষয়।
/এফআইআর/