আজমলকে সহায়তা করেছিলেন পাকিস্তানি কিংবদন্তি সাকলায়েন মুশতাক ও মুশতাক আহমেদ। ২০১৪ সালে নিষিদ্ধ হওয়ার পরেই তার বোলিং শুদ্ধিকরণে কর্মকৌশল পাল্টাতে সহায়তা করেন দুজন।
এদিকে এই মাসের শুরুতে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন আজমল। যদিও আন্তর্জাতিকভাবে কোনও বিদায়ী ম্যাচ খেলার সম্ভাবনা নেই তার। তবে এক্ষেত্রে কিছুটা আক্ষেপ রয়ে গেছে আজমলের, ‘এ জন্য তো আমি পিসিবির কাছে যাবো না। আর আমার এখনই পুরোপুরি টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে ছাড়ার ইচ্ছা নেই।’
সাঈদ আজমল রাওয়ালপিন্ডিতে চলমান জাতীয় টি-টোয়েন্টি কাপ দিয়েই বিদায় দেবেন ক্রিকেটকে।