এক বিবৃতিতে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড জানিয়েছে, ‘গত মাসে নিয়মমাফিক চেক করতে গেলে অন্ত্রের ক্যান্সার ধরা পড়ে। ইতোমধ্যে তার টিউমারটি সরাতে অস্ত্রোপচার করা হয়েছে।’
শুরুতে খবরটি অস্বস্তিকর মনে হচ্ছিল। তবে স্বস্তিদায়ক খবরও আছে এর সঙ্গে। বিবৃতিতে আরও জানানো হয় তার চিকিৎসায় সফল হয়েছে অস্ত্রোপচার, ‘সার্জারি দারুণভাবে সফল হয়েছে। এরপর থেকে তিনি সুস্থ হয়ে উঠছেন। তবে আরও নিরাপদের জন্যে কেমো থ্যারাপি চলবে স্বাভাবিক নিয়মে।’
আশির দশকে মাঠ দাপিয়ে বেড়ানো পেসারদের একজন স্যার হ্যাডলি। ইয়ান বোথাম, কপিল দেব ও ইমরান খানদের সঙ্গে জ্বলে জ্বলে হয়ে আছে তার নাম। সেই হ্যাডলির হাত ধরেই ক্রিকেটের চূড়ায় ওঠা নিউজিল্যান্ডের। অস্ট্রেলিয়াকে ও ইংল্যান্ডকে প্রথমবার হারের লজ্জা দেওয়ার কৃতিত্ব এসেছে তার গতির ঝড়েই। তাতে তার বোলিং ফিগার ছিল ১৩০ রানে ৭টি উইকেট এবং ১০০ রানের বিনিময়ে ১০ উইকেট! তার হয়ে কথা বলে এই তথ্য- সার্বিকভাবে নিউজিল্যান্ডের টেস্ট জয়ে ১৭৩ উইকেট নিয়েছেন হ্যাডলি।
টেস্ট ক্যারিয়ারে ৮৬ ম্যাচে তার ঝুলিতে ছিল উইকেট ৪৩১টি। যখন অবসরে গিয়েছিলেন তখন এটাই ছিল বিশ্ব রেকর্ড! এছাড়া ২৭.১৬ গড়ে তার রান ছিল ৩ হাজার ১২৪।