ম্যাচ শেষে নেইমারের হয়েই কথা বলেছেন কোচ তিতে, ‘ও খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসছে। পুরো ম্যাচই সে খেলেছে। তবে এটা ভুলে গেলে চলবে না সেও একজন মানুষ। তার পুরনো ছন্দে ফিরতে কিছু সময় প্রয়োজন। তবে এর আগে দলকে শক্তিশালী হতে হবে তার ওপর নির্ভর করলে চলবে না।’
প্রায় সাড়ে তিন মাস পর চোট থেকে ফিরে মাত্র চতুর্থ ম্যাচ খেললেন নেইমার। কৌতিনিয়োর পর দ্বিতীয় গোলটি আসে তার পা থেকে। প্রথম গোলের পর উল্লাসে মেতে উঠেছিলেন তিতে। যেই উদযাপনে চোটও পেয়ে বসেছেন, ‘মনে হয় পেশীতে টান খেয়েছি। এমন উদযাপনের পর খুঁড়িয়ে হাঁটছি। আমরা সবাই খুব বেশি আত্মহারা হয়ে পড়েছিলাম।’
স্বাভাবিকভাবেই এমন জয় প্রয়োজন ছিল ব্রাজিলের। আগের ম্যাচে ড্রয়ের পর পরের পর্বে যেতে হলে আত্মবিশ্বাসের রসদ হিসেবে কাজে দেবে এই জয়।