পুরো প্রথমার্ধ ছিলো ইংলিশদেরই আধিপত্য। গ্যারেথ সাউথগেটের শিষ্যরা সেই আধিপত্যে আদায় করে নেয় তিন গোল। এমন দিনে তিন বছর পর স্বরূপে ফিরেছেন রহিম স্টারলিং। ১৬ মিনিটে তারই পা থেকে আসে প্রথম গোল। দুরন্ত ফর্মের জানান দেন ৩৮ মিনিটে দ্বিতীয় গোল করে। তার আগে ২৯ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুন করে স্কোর ২-০ করেন রাশফোর্ড।
প্রথমার্ধে ইংলিশ আক্রমণে খেই হারানো স্পেন পাল্টা হানা দেয় দ্বিতীয়ার্ধে। হানা দেওয়ারই কথা। যারা গত ১৫ বছর ঘরের মাঠে হারেনি কোনও ম্যাচ। তেমন রেকর্ড ধরে রাখতে বিরতির পর ৫৮ মিনিটে পাকো আলকাসেরের গোলে স্কোর হয় ৩-১। তবে ইংলিশদের রুখে দিতে আরও আগ্রাসী মনোভাবের প্রয়োজন ছিল স্প্যানিশদের। ইনজুরি সময়ে ৯০+৭ মিনিটে রামোসের গোলটায় ব্যবধান ৩-২ করেছে মাত্র।
স্পেনের বিপক্ষে স্পেনেই ইংল্যান্ডের আগের জয়টা ছিলো ১৯৮৭ সালে। সেবার তারা জেতে ৪-২ গোলে।
লিগে প্রথম জয়ের ফলে ৩ ম্যাচে ৪ পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপের দ্বিতীয় স্থানে ইংল্যান্ড। সমান ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে স্পেন। ফলে শেষ চারে যাওয়ার লড়াইটা এখনও জমিয়ে রেখেছে ইংলিশরা।