জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আইসোলেশন সেন্টার

জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামবিশ্বজুড়ে প্রতিনিয়ত প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বাড়ছে। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যাও। রোগীরর সংখ্যা বাড়ার কারণে পৃথিবীর বহু দেশে বড় বড় স্টেডিয়াম,জিমনেশিয়ামগুলোকে আইসোলেশন সেন্টারে রূপ দেওয়া হয়েছে অনেক আগেই। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশের কিছু স্টেডিয়ামকেও আইসোলেশন সেন্টার বানানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যার প্রথমটি হচ্ছে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী ক্রিকেট স্টেডিয়াম।

বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান করোনা সংক্রমণের হার। হাসপাতালগুলোয় আইসোলেশন সেন্টারে জায়গা নেই। এমন পরিস্থিতির মুখে পর্যায়ক্রমে দেশের বৃহত্তম ক্রীড়া স্থাপনাগুলোকে আইসোলেশন সেন্টার হিসেবে ব্যবহারের জন্য দেওয়ার কথা ভাবছে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়। শুরুটা হচ্ছে চট্টগ্রামের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ভেন্যু জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামকে দিয়ে। এমনটাই জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল। সাগরিকা স্টেডিয়ামের করপোরেট বক্সগুলোকেই আপাতত আইসোলেশন সেন্টারের জন্য বরাদ্দ দেবে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। বিদেশ ফেরত যাত্রীদের এখানে রাখা হবে।

 বিসিবির গ্রাউন্ডস কমিটির ম্যানেজার আব্দুল বাতেন জানান, ‘আমাদের বোর্ড প্রধান নাজমুল হাসান সাহেব অনেক আগেই বলে রেখেছেন করোনা-সংকট মোকাবিলায় যদি আমাদের দুই মূল ভেন্যু শেরেবাংলা ও জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামের দরকার পড়ে, আমরা তা দিয়ে দেব। তারই ধারাবাহিকতায় এখন জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আইসোলেশন ব্যবস্থার কথা জানানো হয়েছে আমাদের।’