স্থানীয় একটি হোটেলে আয়োজিত পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিতি থেকে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, ‘উপমহাদেশের প্রথম গ্র্যান্ড মাস্টার আমাদের দেশের। আমাদের দেশে ইতিমধ্যে ১৪০০ জনের মতো স্বীকৃত দাবা খেলোয়াড় রয়েছে। দাবার এই টুর্নামেন্ট আয়োজনের জন্য আয়োজকদের ধন্যবাদ জানাই। আমাদের পরিকল্পনা আছে, আমরা মুজিববর্ষে বড় পরিসরে একটি আন্তর্জাতিক দাবা প্রতিযোগিতার আয়োজন করবো।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করে ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, ‘ক্রীড়ার উন্নয়নের প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সবসময় নজর রয়েছে। ক্রীড়াঙ্গনকে কেমন করে তিনি আলোকিত করবেন, কীভাবে এগিয়ে নেবেন সে বিষয়ে সর্বদাই তিনি চিন্তাভাবনা করেন। আগে আমাদের বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ে স্টেডিয়াম ছিল। আমরা এখন উপজেলা পর্যায়ে মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ করছি। ১২৫টি মিনি স্টেডিয়াম ইতিমধ্যে নির্মাণ হয়েছে। চলতি অর্থবছরে আরও ১৮৬টি নির্মাণ করার পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে।’ দাবা খেলার প্রসার ও উন্নয়নে শিগগিরই দাবা ফেডারেশনকে স্থায়ী জায়গা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী। মন্ত্রীর পাাশাপাশি বক্তব্য রাখেন সাউথ এশিয়ান দাবা কাউন্সিল ও দাবা ফেডারেশনের সভাপতি এবং পুলিশের মহাপরিদর্শক ড.বেনজির আহমেদ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দাবা ফেডারেশনের সহ-সভাপতি কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ সারাফাত, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম ও দাবা ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ শাহাব উদ্দিন শামীম।