সেজন্য আজই (বৃহস্পতিবার) সুব্রত ও তার চার সহকারীকে ঢাকায় আনার ব্যবস্থা করেছিল আরামবাগ। কিন্তু বাংলাদেশের ভিসা নিয়েও বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে তারা ঢুকতে পারেননি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিশেষ অনুমতি না থাকায় ইমিগ্রেশন তাদের আটকে দেয়। কয়েক ঘন্টা অপেক্ষা করার পর তারা কলকাতা ফিরে গেছেন।
এ বিষয়ে আরামবাগের সাধারণ সম্পাদক ইয়াকুব আলী বাংলা ট্রিবিউনকে বলেছেন, ‘আমরা জানতাম ভিসা হলেই বাংলাদেশে আসার সুযোগ আছে। কিন্তু করোনাবিধি অনুযায়ী বাংলাদেশ এ মুহুর্তে যেসব ভারতীয় নাগরিক চাকুরি করেন বা মেডিকেল ভিসা নিয়ে আসবেন তারাই শুধু এখানে আসতে পারবেন, অন্যরা পারবেন না। এই নিয়ম আমরা জানতাম না। আমরা চেষ্টা করেও তাদের ঢাকায় আনতে পারিনি। এখন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে নতুন করে আবেদন করবো যাতে তাদের বাংলাদেশে আসার সুযোগ করে দেওয়া হয়।’
তবে ক্লাবের ক্রীড়া সম্পাদক গওহর জাহাঙ্গীর আবার বলেছেন, ‘ভারতীয় কোচদের বিমানে করে ঢাকায় আনার চেষ্টা চলছে। আগামী ২৮ অক্টোবর তারা আসবেন। এজন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করা হচ্ছে।’