দুদকের শুভেচ্ছাদূত হওয়া প্রসঙ্গে সাকিব বলেছেন, ‘দুর্নীতি দমন কমিশনের মতো একটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজের সুযোগ পেয়ে আমি গর্বিত। আজ থেকে দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে নতুনভাব পথচলা শুরু হলো। দুর্নীতিমুক্তভাবে দেশের উন্নয়নে আমরা সম্মিলিতভাবে কাজ করবো।’
সাকিব আরও বলেন, ‘আমার প্রচেষ্টায় একজন মানুষেরও যদি উপকার হয় অথবা একটি দুর্নীতিও যদি প্রতিরোধ করতে পারা যায়, তাহলেই নিজেকে সার্থক মনে করবো।’
দুদক চেয়ারম্যানের ভাষ্য, ‘আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো দুর্নীতি। এই সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য দুর্নীতির বিরুদ্ধে সর্বশক্তি নিয়োগ করতে হবে। কতিপয় দুর্নীতিবাজের হাতে আগামী প্রজন্মের সোনালি ভবিষ্যৎ বাঁধা থাকতে পারে না।
অনুষ্ঠান অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন দুদক সচিব ড. মো. শামসুল আরেফিন, মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. জাফর ইকবাল প্রমুখ।