দ্বিতীয়ার্ধের ইনজুরি টাইমে এমিরেটস স্টেডিয়াম দেখেছে দুটি পেনাল্টি। প্রথমে পায় বার্নালির, আর পরে স্বাগতিক আর্সেনাল। উত্তেজনা ছড়ানো ম্যাচটির ইনজুরি টাইম গড়ায় তাই ৯ মিনিট পর্যন্ত। তার আগে ৬৫ মিনিটে গ্র্যান্ট শাকা সরাসরি লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে গানাররা পরিণত হয় ১০ জনের দলে।
তার আগেই অবশ্য এক গোলের লিড নিয়েছিল আর্সেনাল শ্রুকদ্রান মুস্তাফির লক্ষ্যভেদে। ৫৯ মিনিটে কর্নার থেকে উড়ে আসা বলে হেড করে গোল করেন এই জার্মান ডিফেন্ডার। খানিক পরেই লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন শাকা। একজন খেলোয়াড় কম নিয়ে বাকি সময়টা দারুণভাবে সামাল দেয় স্বাগতিকরা। দ্বিতীয়ার্ধের ইনজুরি টাইমের তৃতীয় মিনিটে অবশ্য লিডটা আর ধরে রাখতে পারেনি তারা। গানারস মিডফিল্ডার ফ্রান্সিস কোকুয়েলিন বক্সের ভেতর বাজেভাবে ফাউল করলে রেফারি বাজান পেনাল্টির বাঁশি। সুবর্ণ এই সুযোগ নষ্ট করেননি আন্দ্রে গ্রে। স্পট কিক থেকে লক্ষ্যভেদ করে তিনি বার্নালিকে ফেরান সমতায়।
এখানেই শেষ নয়, ম্যাচের আরও নাটকীয় মুহূর্ত ছিল বাকি। ইনজুরি টাইমের সপ্তম মিনিটে পেনাল্টি পায় আবার আর্সেনাল। স্পট কিক থেকে ঠাণ্ডা মাথায় জাল খুঁজে নিয়ে সানচেস নিশ্চিত করেন আর্সেনালের জয়। এই জয়ে পয়েন্ট টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে আর্সেন ওয়েঙ্গারের দল। ২২ ম্যাচ শেষে তাদের পয়েন্ট ৪৭।
/কেআর/