আবিদজানে মাত্র এক পয়েন্ট পেছনে থাকা আইভরি কোস্টের মুখোমুখি হয়েছিল মরক্কো। হার এড়ালে বিশ্বকাপের মূল পর্বে; এই সমীকরণ মাথায় নিয়ে প্রতিপক্ষের মাঠে নেমেছিল আরব দেশটি। আধঘণ্টার মধ্যে ৫ মিনিটের ব্যবধানে দিরার ও বেনাতিয়ার গোলে জয় পায় মরক্কো। ‘সি’ গ্রুপে ১২ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে থেকে বিশ্বকাপের টিকিট কাটে তারা। ১৯৯৮ সালের পর প্রথমবার বিশ্ব আসরের প্রতিযোগিতায় নামবে উত্তর আফ্রিকার দেশটি।
এর আগে ১৯৭০, ১৯৮৬, ১৯৯৪ ও ১৯৯৮ সালের বিশ্বকাপে খেলেছিল মরক্কো। বিশ্ব মঞ্চে সেরা সাফল্য হিসেবে ১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপের শেষ ষোলোতে খেলেছিল তারা।
তিউনিশিয়া প্রথম বিশ্বকাপ খেলেছিল ১৯৭৮ সালে। এরপর ১৯৯৮ থেকে ২০০৬ সালে টানা তিনবার বিশ্ব আসরে অংশ নিয়েছিল তারা। চারবারই গ্রুপ পর্বে খেলে বিদায় নেয় তিউনিশিয়া। এক যুগ পর পঞ্চমবার বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফুটবল প্রতিযোগিতায় ফিরে তারা গ্রুপ পর্বের গেরো কাটাতে পারে কিনা জানতে অপেক্ষা করতে হবে আরও ৭ মাস।