মানজুকিচের সঙ্গে ইভান পেরিশিচও ফিটনেস শঙ্কায় ছিলেন চোটের কারণে। তাকেও রাখা হয়েছে একাদশে। আগের তিনটি ম্যাচই অতিরিক্ত সময়ে যাওয়ায় লুকা মদরিচ ও ইভান রাকিতিচের ক্লান্তি নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল। তবে দুজনই ফ্রান্সের বিপক্ষে থাকছেন।
ফ্রান্স তাদের অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে খেলছে কয়েকটি ম্যাচ। সেমিফাইনালে বেলজিয়ামকে হারানো দলটিই খেলবে ফাইনাল। এখনও গোল না করলেও দিদিয়ের দেশম আস্থা রেখেছেন অলিভিয়ের জিরুদের ওপর। আক্রমণভাগে আছেন এমবাপে, আন্তোয়ান গ্রিয়েজমান ও পল পগবা।
১৯৫৮ সালে ব্রাজিলের পেলে ও ১৯৮২ সালে ইতালির জিউসেপ্পে বারগোমির পর তৃতীয় সর্বকনিষ্ঠ হিসেবে বিশ্বকাপ ফাইনালে খেলবেন এমবাপে।
ফ্রান্স একাদশ: উগো লরি, বেঞ্জামিন পাভার্দ, রাফায়েল ভারান, স্যামুয়েল উমতিতি, হের্নান্দেস, গোলো কঁতে, পল পগবা, কিলিয়ান এমবাপে, আন্তোয়ান গ্রিয়েজমান, ব্লেইস মাতুইদি ও অলিভিয়ের জিরুদ।
ক্রোয়েশিয়া একাদশ: দানিয়েল সুবাসিচ, ভ্রাসালকো, দেহান লভরেন, দোমাগাজো ভিদা, ইভান স্ত্রিনিচ, ব্রোজোভিচ, ইভান রাকিতিচ, লুকা মদরিচ, ইভান পেরিশিচ, আন্তে রেবিচ ও মারিও মানজুকিচ।