তবে খেলার ধরনে যে পার্থক্য আছে, সেটা সেতিয়েনের বার্সেলোনার দুই ম্যাচে দেখা গেছে। ৬১ বছর বয়সী স্প্যানিশ কোচের দর্শন হলো, বলের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের পায়ে রাখা। এই জায়গায় দুই কোচকে আলাদা করলেও তাদের ফুটবল দর্শনে কোনও পার্থক্য নেই বলেই জানিয়েছেন ডি ইয়ং। কেন নেই, সেই ব্যাখ্যাও দিয়েছেন ডাচ মিডফিল্ডার, ‘সেতিয়েন আমাকে আলাদা করে কিছু করার কথা বলেননি। ভালভার্দে ও তার ফুটবল কৌশল একই, কারণ এটা আসলে বার্সেলোনার দর্শন...আর পেশাদার ফুটবল এমনই।’
২০১৮-১৯ চ্যাম্পিয়নস লিগ মৌসুমে আয়াক্সের জার্সিতে দুর্দান্ত সময় কাটিয়েছিলেন ডি ইয়ং। তরুণ আয়াক্স দল শিরোপা জেতার স্বপ্নও দেখেছিল, যদিও সেমিফাইনালে বিদায় নিতে হয় তাদের। চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপার আক্ষেপ তিনি জুড়াতে চান বার্সেলোনার জার্সিতে, ‘আমি সব শিরোপাই জিততে চাই। তবে যদি নির্দিষ্ট কোনও শিরোপা বাছতে হয়, তাহলে আমি বলব চ্যাম্পিয়নস লিগ। যদিও লা লিগা ও কোপা দেল রে শিরোপাও উঁচিয়ে ধরতে চাই।’
গত বছরের গ্রীষ্মে ন্যু ক্যাম্পে যোগ দিয়ে অল্প দিনেই ক্লাবটিতে মানিয়ে নিয়েছেন ডি ইয়ং। তবে নিজের আরও উন্নতির সুযোগ দেখছেন ২২ বছর বয়সী মিডফিল্ডার, ‘এখানে সহজেই মানিয়ে নিতে পারায় আমি খুশি। তবে আমি জানি এর চেয়েও ভালো করা সম্ভব।’