বিজেএমসি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা আর ফুটবলে অংশ নেবে না। তাদের অস্থায়ী ভিত্তিতে থাকা প্রায় ২৫০ জন খেলোয়াড় বাদ পড়েছেন। অর্থ সংকটের কারণে এমন সিদ্ধান্ত।
বিজেএমসির চেয়ারম্যান আব্দুর রউফ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেছেন, ‘একটা ফুটবল ক্লাব চালাতে ৫ থেকে ৬ কোটি টাকার প্রয়োজন। গত মৌসুমের ফুটবলারদের টাকা দেওয়া হয়নি এখনও। আমাদের বছরে দেড় হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি থাকে। এই টাকার জোগান কীভাবে আসবে তা নিয়ে চিন্তায় থাকতে হয়। শ্রমিকদের বেতন দিতে যেখানে সমস্যা, সেখানে ফুটবল দল কীভাবে চালাবো? শুধু ফুটবল নয়, আমাদের ১৮০০ জনের মতো অস্থায়ী শ্রমিক বাদ পড়েছেন। এর মধ্যে ক্রীড়াবিদরাও আছেন।’
বিজেএমসির চেয়ারম্যান অবশ্য ভবিষ্যতে ঘুরে দাঁড়াতে আশাবাদী, ‘বিজেএমসির ভবিষ্যত করণীয় নিয়ে একটা কমিটি হয়েছে। সেই কমিটি বিজেএমসি কীভাবে চলবে তা নিয়ে সুপারিশ করবে। ভবিষ্যতে অন্য খেলার দল গড়া যায় কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। স্বল্প খরচে দল গড়া নিয়ে পর্যালোচনা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে ৮০/৯০ জন ক্রীড়াবিদকে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ দেওয়া হতে পারে। দেখা যাক কী হয়!’