কোডিং,প্রোগ্রামিং,মাইক্রোসফট অফিস,কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সংক্রান্ত প্রাথমিক শিক্ষাসহ আরও অনেক প্রযুক্তিগত বিষয় নিয়ে শিক্ষার্থীরা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারবে। এছাড়া স্যামসাংয়ের ইতিহাস,স্যামসাং পণ্য সম্পর্কে জ্ঞান এবং অ্যান্ড্রয়েড ওপেন সোর্স সিস্টেম সম্পর্কে জানতে পারবে শিক্ষার্থীরা। সফটওয়্যার ডেভেলপ করতে বেসিক কোডিং ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে পারবে। প্রশিক্ষণ শেষে শিক্ষার্থীদের সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে।
স্যামসাং বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক স্যাংওয়ান ইয়ুন বলেন,বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য এই সফটওয়্যার একাডেমি চালু করতে পেরে আমরা আনন্দিত। এখান থেকে অর্জন করা জ্ঞান ভবিষ্যত শিক্ষা গ্রহণে শিক্ষার্থীদের সহায়তার পাশাপাশি তাদের মাঝে প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনী ধারণা নিয়ে কাজ করার ইচ্ছাশক্তি তৈরি করবে।
ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির ৩০ জন শিক্ষার্থী জুনিয়র সফটওয়্যার একাডেমিতে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে।
উল্লেখ্য,আগামী ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত সপ্তাহের প্রতি শুক্রবার ক্লাস নেওয়া হবে। গত ১৫ থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা এই সেশনের জন্য আবেদন করে। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়।