সম্মেলনে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, শ্রীলঙ্কা ইত্যাদি দেশের উল্লেখযোগ্যসংখ্যক অংশগ্রহণকারী রয়েছেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এপনিকের ইসি কমিটির চেয়ার গৌরব রাজ উপাধ্যায়, অ্যাপ্রিকটের চেয়ার ফিলিপ স্মিথ ও আইএসপিএবি সভাপতি আমিনুল হাকিম। সম্মেলন শেষ হবে ১০ সেপ্টেম্বর।
গত ১৮ থেকে ২১ ফেব্রুয়ারি অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন শহরে এপনিকের ৪৯তম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে ঘোষণা দেওয়া হয় পরবর্তী সম্মেলন (৫০তম) অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশে। সরকারের সহযোগিতায় এটি আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছিল আইএসপিএবি। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে তা হলো না।
আইএসপিএবি সভাপতি আমিনুল হাকিম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমরা দ্বিতীয়বারের মতো এপনিক সম্মেলন আয়োজনের সুযোগ হারালাম। আশা করছি, এপনিকের ইসি কমিটি আগামীতে সম্মেলন আয়োজনের ভেন্যু হিসেবে বাংলাদেশকে প্রাধান্যের তালিকায় রাখবে। স্বাগত বক্তব্যে আমি এই আহ্বান জানিয়েছি।’
২০১৬ সালে এপনিক সম্মেলনের আয়োজক হওয়ার সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ। তখন হলি আর্টিজান হামলার কারণে নিরাপত্তা ইস্যুতে ভেন্যু সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় শ্রীলঙ্কায়। এবার করোনা সংকটে ভেন্যু বাতিল করে ভার্চুয়ালি সম্মেলনটির আয়োজন করা হয়েছে।
এপনিকের ৫১তম সম্মেলন ফিলিপাইনে হওয়ার কথা রয়েছে।