X
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫
২৬ বৈশাখ ১৪৩২

খেলাপি ঋণ আসলে কত?

গোলাম মওলা
১২ অক্টোবর ২০২৩, ১০:০০আপডেট : ১২ অক্টোবর ২০২৩, ১০:০০

২০০৯ সালে বাংলাদেশে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের ঘোষণা অনুযায়ী, বর্তমানে সেটি বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৫৬ হাজার ৩৯ কোটি টাকা। তবে অর্থনীতিবিদরা বলছেন, খেলাপি ঋণের পরিমাণ আরও অন্তত কয়েকগুণ বেশি।

এ প্রসঙ্গে অর্থনীতিবিদ ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক মইনুল ইসলাম মনে করেন, প্রকৃত খেলাপি ঋণ অন্তত সাড়ে চার লাখ কোটি টাকা। তিনি উল্লেখ করেন, মামলার কারণে অনেক ঋণকে খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত করা যাচ্ছে না। আবার অবলোপন করা ঋণও খেলাপির হিসাবে নেই। এ দুই ঋণকে বিবেচনায় নিলে প্রকৃত খেলাপি ঋণের পরিমাণ সাড়ে ৪ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের হিসাবেও খেলাপি ঋণের পরিমাণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঘোষিত সংখ্যার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি। কারণ সন্দেহজনক ঋণ, আদালতের আদেশে খেলাপি স্থগিতাদেশ থাকা ঋণ, পুনঃতফসিল ও পুনর্গঠন করা ঋণকেও তারা খেলাপি দেখানোর পক্ষে।

বর্তমানে দেশের আদালতগুলোতে খেলাপি ঋণ সংক্রান্ত মামলার পাহাড় জমে আছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, অর্থঋণ আদালতে বর্তমানে সাড়ে ৭২ হাজার খেলাপি ঋণের মামলা ঝুলে রয়েছে— এতে আটকে আছে পৌনে ২ লাখ কোটি টাকা। এছাড়া দেউলিয়া আদালতে ঝুলে আছে ১৭২টি মামলা, সেখানেও আটকে আছে ৪২৪ কোটি টাকা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সাল পর্যন্ত খেলাপি হয়ে পড়া দুর্দশাগ্রস্ত ঋণের পরিমাণ ছিল ৩ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে খেলাপি ঋণ ৩৫ হাজার ৩৮২ কোটি টাকা বেড়েছে। এছাড়া চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে পুনঃতফসিল হয়েছে আরও ১৪ হাজার ২৫৩ কোটি টাকা। পুনঃতফসিল হওয়া এই ঋণ বিবেচনায় না নিলেও ব্যাংক খাতে এখন খেলাপি ঋণ  ৪ লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকার বেশি, যা মোট ঋণের প্রায় ২৭ শতাংশ।

উল্লেখ্য, গত ডিসেম্বর পর্যন্ত অবলোপন ও পুনঃতফসিলের পর আদায় না হওয়া ঋণস্থিতি ছিল ২ লাখ ৫৭ হাজার কোটি টাকার বেশি।

এ প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নানা ধরনের ছাড় না থাকলে খেলাপি ঋণ আরও বাড়তো।’ তিনি বলেন, ‘বছর দুয়েক আগেও বেশির ভাগ ব্যাংকে উদ্বৃত্ত তারল্য ছিল। এখন তাতে ভাটা পড়েছে। এর একটি বড় কারণ— ডলার বিক্রির বিপরীতে বাজার থেকে টাকা উঠে আসছে। আবার আস্থাহীনতার কারণে আমানত প্রবৃদ্ধি কমছে।’

একাধিক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জানিয়েছেন, নগদ টাকার সংকটে পড়েছে অনেক ব্যাংক। সংকট কাটাতে নিয়মিত ধার করে চলছে অকোনও কোনও ব্যাংক। এত ধারের পরও এক সময় ভালো অবস্থানে থাকা কয়েকটি ব্যাংক এখন নিয়মিতভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে বিধিবদ্ধ নগদ জমা (সিআরআর) রাখতে ব্যর্থ হচ্ছে। এছাড়া বেড়েছে প্রভিশন ঘাটতি।

মূলত, প্রভিশন ঘাটতি ব্যাংকিং খাতের জন্য একটি অশনি সংকেত। কারণ, এটি ব্যাংকগুলোর দুর্বল আর্থিক অবস্থার চিত্র তুলে ধরে— যা মূলত উচ্চ খেলাপি ঋণের ফল।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারি-বেসরকারি খাতের ১৩টি ব্যাংকের ৫০ হাজার কোটি টাকার প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় বা ডেফারেল সুবিধা দিয়েছে। বিপুল অঙ্কের এ অর্থ বাদ দিয়েই গত জুন পর্যন্ত পুরো ব্যাংক খাতে প্রভিশন রাখার কথা ছিল এক  লাখ এক হাজার কোটি টাকার বেশি। তবে রাখতে পেরেছে মাত্র ৭৯ হাজার ৫৬৭ কোটি টাকা। এর মানে ঘাটতি ছিল ২১ হাজার ৪৬৪ কোটি টাকা। প্রভিশন ঘাটতির তথ্য আড়াল করার কারণে মূলধন ঘাটতির আসল  চিত্র সামনে আসেনি। এরপরও গত জুন শেষে সরকারি-বেসরকারি খাতের ১৫টি ব্যাংকে ৩৩ হাজার ৭৪৩ কোটি টাকার মূলধন ঘাটতি দেখা দিয়েছে। যা ব্যাংকিং খাতে মূলধন ঘাটতির দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ঘটনা। এর আগে, ২০২১ সালের শেষ প্রান্তিকে সর্বোচ্চ ৩৪ হাজার ৬৪০ কোটি টাকা মূলধন ঘাটতির ঘটনা ঘটেছিল।

ব্যাংকের জন্য আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রক কাঠামো বাসেল থ্রি অনুযায়ী, ন্যূনতম মূলধন পর্যাপ্ততা অনুপাত (সিএআর) ১০ দশমিক ৫ শতাংশ ও অতিরিক্ত ২ দশমিক ৫ শতাংশ সংরক্ষণ বাফার। কিন্তু, এই ১৫টি ব্যাংক ন্যূনতম সিএআর ধরে রাখতে ব্যর্থ হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘ফিন্যান্সিয়াল স্ট্যাবিলিটি রিপোর্ট-২০২২’ অনুযায়ী— দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সর্বনিম্ন সিএআর বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতের। চলতি বছরের জুন শেষে ব্যাংকিং খাতের সিএআর ছিল ১১ দশমিক ১৯ শতাংশ। চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে বেসিক, অগ্রণী, জনতা, রূপালী, সোনালী, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, ন্যাশনাল, পদ্মা ও আইসিবি ইসলামী ব্যাংক ছাড়াও নতুন চারটি ব্যাংক এই তালিকায় যোগ হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য আরও  বলছে, ঋণ চাহিদা কমার পরও প্রতিদিন কিছু ব্যাংককে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং মুদ্রাবাজার থেকে বড় অঙ্কের ধার করতে হচ্ছে। এছাড়া প্রয়োজনীয় ডলার না থাকায় আমদানিজনিত এলসি খুলতে পারছে না অনেক ব্যাংক। অর্থনীতিবিদদের অনেকেই বলছেন, সার্বিকভাবে ব্যাংকিং খাত এখন সংকটের আবর্তে ঘুরপাক খাচ্ছে।

এদিকে বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেটের সর্বশেষ প্রতিবেদনে  বলা হয়েছে, ব্যাংক খাতের দুর্দশাগ্রস্ত ঋণ এখন ঊর্ধ্বমুখী। প্রভিশন সংরক্ষণের হারও কম। গত মার্চ পর্যন্ত খেলাপি ঋণের মাত্র ৫৮ শতাংশের বিপরীতে প্রভিশন সংরক্ষণ করা হয়েছে। মূলধন পর্যাপ্ততার অনুপাত কমেছে। সংস্থাটি বলছে, নিয়মকানুন শিথিল এবং দুর্বল তদারকির কারণে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রির বিপরীতে বড় অঙ্কের টাকা উঠে আসা, আমানতে নিম্ন প্রবৃদ্ধি, প্রবাসীদের রেমিট্যান্স কমে যাওয়া এবং বিভিন্ন ব্যাংকে জালিয়াতি কর্মকাণ্ডের অভিযোগের ফলে অনেক ব্যাংকে আমানত কমেছে। এসব ব্যাংক তারল্য সংকটে পড়েছে।

বিশ্ব ব্যাংক মনে করে, খেলাপি ঋণ বৃদ্ধির কারণে আগামীতে আর্থিক খাতের দুর্বল পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে এবং তারল্যের ওপর চাপ আরও বাড়তে পারে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, জুন শেষে শীর্ষ ১০টি ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬৯ হাজার ৬৭১ কোটি টাকা, যা কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঘোষিত মোট খেলাপি ঋণের ৪৫ শতাংশ। এক বছর আগে এই ১০ ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ছিল মোট ঋণের ৩৮ দশমিক ২ শতাংশ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাবে তিন মাসের ব্যবধানে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে ১০টি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ। এর মধ্যে সবার ওপরে আছে রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংক। মার্চ থেকে জুন সময়ে ব্যাংকটিতে ১৩ হাজার ৬৫৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা খেলাপি ঋণ বৃদ্ধি পেয়েছে। খেলাপি বৃদ্ধিতে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে এবি ব্যাংক। আলোচ্য তিন মাসে এক হাজার ৮৮৩ কোটি ৫৭ লাখ টাকা খেলাপি বেড়েছে এ ব্যাংকটিতে।

এক হাজার ৬১৭ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বেড়ে তালিকার তৃতীয় স্থানে আছে ন্যাশনাল ব্যাংক। এরপরে ক্রমান্বয়ে অগ্রণী ব্যাংকের এক হাজার ৫৫১ কোটি ৯৫ লাখ, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের এক হাজার ১২ কোটি ৭৯ লাখ, বেসিক ব্যাংকের ৫৫০ কোটি ১৭ লাখ, ওয়ান ব্যাংকের ৫৪৭ কোটি ৯৯ লাখ, আইএফআইসি ব্যাংকের ৪৭২ কোটি দুই লাখ, সাউথইস্ট ব্যাংকের ৪৬৩ কোটি ৩৩ লাখ, রূপালী ব্যাংকের ৪৫৩ কোটি ৫৭ লাখ, এনসিসি ব্যাংকের ৪৩৮ কোটি ২৮ লাখ টাকা খেলাপি ঋণ বৃদ্ধি পেয়েছে এপ্রিল থেকে জুন মাসের মধ্যে।

অপরদিকে ১০টি ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ মোট খেলাপির দুই-তৃতীয়াংশ। অর্থাৎ এক লাখ কোটি টাকার বেশি। এছাড়া  গত তিন মাসে রাষ্ট্রয়ত্ত ছয় ব্যাংকের মধ্যে পাঁচটিতেই খেলাপি ঋণ বেড়েছে। এর মধ্যে শীর্ষ খেলাপি ব্যাংকের তালিকায়ও রয়েছে এ পাঁচটি ব্যাংক। গত জুন শেষে জনতা ব্যাংকে খেলাপি ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৫৪২ কোটি টাকা, যা বিতরণকৃত মোট ঋণের ৩২ দশমিক ৬৪ শতাংশ। এরপর অগ্রীণ ব্যাংকের খেলাপি ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৪৯৫ কোটি বা মোট ঋণের ২৩ দশমিক ৫১ শতাংশ। এছাড়া বেসিক ৮ হাজার ২৫ কোটি বা ৬২.৬৬ শতাংশে পৌঁছেছে। জুন শেষে রূপালী ব্যাংকের ৮ হাজার ৩৯ কোটি বা মোট ঋণের ১৯.০৬ শতাংশ এবং সোনালীর মোট খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৩৮২ কোটি টাকা বা ১৪.৯৩ শতাংশ।

গত জুন শেষ বেসরকারি ৪৩টি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ৭৩ হাজার ৬৩৫ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৬ দশমিক ৪৬ শতাংশ। মার্চ শেষে এসব ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ৬৫ হাজার ৮৮৯ কোটি টাকা বা ৫ দশমিক ৯৬ শতাংশ। অর্থাৎ তিন মাসে বেসরকারি ব্যাংকে খেলপি ঋণ বেড়েছে ৭ হাজার ৭৪৬ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত ৩০ জুন পর্যন্ত আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের ৮৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ ছিল খেলাপি।

একই সময়ে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বেসিক ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের ৬২ দশমিক ৬৬ শতাংশ ছিল খেলাপি। বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের ৫০ দশমিক ৪৯ শতাংশ ঋণ খেলাপি হয়েছে। বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের ৪৪ শতাংশই খেলাপি।  জুন শেষে রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৮ হাজার ৫৪১ কোটি টাকা, যা তাদের মোট ঋণের ৩২ দশমিক ৬ শতাংশ।

জুন পর্যন্ত অগ্রণী ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে মোট বিতরণ করা ঋণের ২৩ দশমিক ৫১ শতাংশ।

বেসরকারি এবি ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আগের বছরের ১৪ দশমিক ৪৬ শতাংশ থেকে বেড়ে ১৮ দশমিক ৬১ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। মার্কেন্টাইল ব্যাংকের খেলাপি ঋণের হার দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৩ শতাংশ। ট্রাস্ট ব্যাংকের খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ।

/এপিএইচ/
সম্পর্কিত
ইতালির সঙ্গে মাইগ্রেশন অ্যান্ড মবিলিটি চুক্তির সম্ভাবনা
বিদেশে পড়াশোনা ও চিকিৎসা খরচ পাঠানো সহজ হলো
এপ্রিলে এসেছে ২৭৫২ মিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স
সর্বশেষ খবর
কলকাতায় যুদ্ধের প্রস্তুতি মমতা সরকারের
কলকাতায় যুদ্ধের প্রস্তুতি মমতা সরকারের
চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১.২ ডিগ্রি, বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ
চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১.২ ডিগ্রি, বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ
জাতি আ.লীগের তওবার ধোঁকায় আর পড়বে না: হেফাজত
জাতি আ.লীগের তওবার ধোঁকায় আর পড়বে না: হেফাজত
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি জাফর 
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি জাফর 
সর্বাধিক পঠিত
জার্সি পরেই যমুনার সামনে দায়িত্বে রমনার ডিসি মাসুদ আলম
জার্সি পরেই যমুনার সামনে দায়িত্বে রমনার ডিসি মাসুদ আলম
‘সাবেক রাষ্ট্রপতির দেশত্যাগে জড়িতদের শাস্তি দিতে না পারলে আমি চলে যাবো’
‘সাবেক রাষ্ট্রপতির দেশত্যাগে জড়িতদের শাস্তি দিতে না পারলে আমি চলে যাবো’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে ৫৬ জনের পদত্যাগ, তুলেছেন দুর্নীতির অভিযোগ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে ৫৬ জনের পদত্যাগ, তুলেছেন দুর্নীতির অভিযোগ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন থেকে পদত্যাগ করলেন স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন থেকে পদত্যাগ করলেন স্নিগ্ধ
রাতভর নাটকীয়তার পর সকালে গ্রেফতার আইভী, দিলেন ‘জয় বাংলা’ স্লোগান
রাতভর নাটকীয়তার পর সকালে গ্রেফতার আইভী, দিলেন ‘জয় বাংলা’ স্লোগান