X
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
২ আষাঢ় ১৪৩২

ঝিনাইদহে ৩ খুনের নেপথ্য, চরমপন্থি সংগঠন নিয়ে নতুন আতঙ্ক

নয়ন খন্দকার, ঝিনাইদহ
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৯:৫২আপডেট : ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৯:৫২

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের ছত্রছায়ায় দলীয় পদ দখল করে একটি বাওড়ের কোটি টাকার মাছের দখলদারিত্ব নিয়ে ঝিনাইদহে তিন জনকে হত্যা করা হয়েছে বলে জেলা পুলিশ সুপারের (এসপি) ধারণা।

পুলিশের দাবি, ওই এলাকায় পূর্ববাংলা কমিউনিস্ট পার্টি, সর্বহারা পার্টি বা জাসদ গণবাহিনীর অস্তিত্ব নেই। এতদিন অন্য দলের সঙ্গে মিশে থাকলেও ৫ আগস্টের পর কোনও কোনও গ্রুপ আবার সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে। আর সেখানে আধিপত্যের প্রশ্নে তিন জনকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে। যাদের হত্যা করা হয়েছে— তারা ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডু উপজেলার কায়েতপাড়া বাওড় নিয়ন্ত্রণ করতেন। নিহতরা ওই বাওড়ের জেলেদের কাছ থেকে প্রতি বছর কমপক্ষে ১০ কোটি টাকা চাঁদা তুলতেন। ৮ বছর আগে ওই বাওড়ের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল নিহত হানিফের নেতৃত্বে তার বাহিনী ‘সহোদর ভাই’। এলাকার সাধারণ মানুষ আবারও আগের মতো চরমপন্থিদের নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়ছেন।

নিহত হানিফ হরিণাকুন্ডু উপজেলার আহাদনগর গ্রামের রাহাজ উদ্দীনের ছেলে। তার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি হত্যা মামলা রয়েছে। আরেকজন হলেন তার শ্যালক একই উপজেলার  শ্রীরামপুর গ্রামের উম্মাদ আলীর ছেলে লিটন। অন্যজন হলেন, কুষ্টিয়া সদর উপজেলার পিয়ারপুরের রায়সুল ইসলাম। এ ঘটনায় সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে নিহত হানিফের ছোট ভাই ও হরিণাকুন্ডু উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান সাজেদুল ইসলাম ইশা শৈলকূপা থানায় মামলা করেছেন। মামলায় আসামিদের নাম উল্লেখ করা হয়নি।

শৈলকূপা থানার ওসি মাসুম খান বলেন, ‍গত শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাতে শৈলকূপা উপজেলার রামচন্দ্রপুর শ্মশানঘাটে ট্রিপল মার্ডারের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় থানায় একটি মামলা হয়েছে। মামলায় কারও নাম উল্লেখ করা হয়নি। অজ্ঞাতদের আসামি করে মামলাটি করেন নিহত হানিফের ভাই।

শৈলকুপা থানার ডিউটি অফিসার সাব ইন্সপেক্টর সম্রাট জানান, হত্যার ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি। তিন জনের লাশ যেখান থেকে উদ্ধার করা হয়েছে— ওই একই স্থানে ২০০৩ সালের ৫ ডিসেম্বর পাঁচ জনকে ব্রাশফায়ার ও গলা কেটে হত্যা করা হয়েছিল।

তিনি আরও জানান, নিহত হানিফ বিগত সরকারের আমলে মৎস্যজীবী লীগের উপজেলা কমিটির সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করতেন ও তার লোকজন নিয়ে কয়েতপাড়া বাওড়ের নিয়ন্ত্রণ নেন। ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকারের পতনের পর হানিফ অন্য একটি রাজনৈতিক দলের ব্যানারে ফিরে আসার চেষ্টা করেন। পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টির একটি শাখা ‘জনযুদ্ধ’। এই শাখার সামরিক কমান্ডার ছিলেন হানিফ। ৯০-এর দশকে হরিণাকুন্ডু, ঝিনাইদহ সদর, চুয়াডাঙ্গা ও আলমডাঙ্গাসহ বিভিন্ন এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন তিনি। গত ৭/৮ বছর ধরে হরিনাকুন্ডুর নারানকান্দি বাওড় দখল করে মাছ চাষ করছিলেন হানিফ। ২০১৪ সালে তিনি জেল থেকে বের হন। ২০১৭ সালে ওই বাওড়ের মৎস্যজীবী সমিতির সভাপতি জিয়াউল হককে গুলি করে হত্যা করে বাওড়ের দখল নেন তিনি। নিহত হানিফের এক ভাই হরিণাকুন্ডু উপজেলার নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি। অপর ভাই উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি বলেও জানান এলাকাবাসী।

১৯৯০ সালে ঝিনাইদহ এলাকায় চরমপন্থিদের গোপন সংগঠনের ব্যাপক প্রভাব ছিল। তারা সর্বহারা পার্টি, পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টি, বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টি, জাসদ গণবাহিনী নামে সক্রিয় ছিল। পরবর্তী সময়ে নিজেদের মধ্যে দ্বন্দ্বে অনেকেই খুন হন, কেউ গ্রেফতার হন, আবার কেউবা দেশে-বিদেশে আত্মগোপনে চলে যান। নিহত হানিফ ২০১৭ সালের ১০ এপ্রিল জিয়াউর রাহমান জিয়া নামে আরেকজনকে হত্যা করে বাওড়ের নিয়ন্ত্রণ নেন। মৎস্যজীবী সমিতির নামে বাওড় নিয়ন্ত্রণ করা হলেও তারা আন্ডার গ্রাউন্ড পার্টিরই সদস্য ছিলেন। ১০৮ হেক্টরের ওই বাওড় এলাকার ‘মৎস্য ভাণ্ডার’ নামে পরিচিত। বছরে প্রায় ১০ কোটি টাকা চাঁদা আদায় হয় ওই বাওড় থেকে।

স্থানীয় সূত্র জানায়, নানা চাপের মুখে এলাকায় শিমূলের নেতৃত্বে পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টি টিকে ছিল। গত বছর ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনোয়ারুল আজিম আনার খুন হন ভারতে। ওই হত্যাকাণ্ডের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে শিমুলকে তখন গ্রেফতার করা হয়। নিহত হানিফ তার সামরিক কমান্ডার ছিলেন। আর কালু তার প্রতিপক্ষ গ্রুপের সদস্য হলেও দীর্ঘদিন ধরে দেশে ছিলেন না। দেশে ফিরে এসেই একসঙ্গে তিনটি হত্যাকাণ্ড ঘটিয়ে আবারও এলাকায় নিজের উপস্থিতির জানান দেন। হানিফের আত্মীয় জাহিদুল ইসলাম, নিহত হানিফের ভাই সাজেদুল ইসলাম ঈশা আগে হরিণাকুন্ডু উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। নিহত হানিফ বাওড়েই ব্যবসা করতেন। তিনি ৫ আগস্ট সরকার পতনের আগে প্রকাশ্যেই ছিলেন। মৎস্যজীবী লীগের সঙ্গে যুক্ত থেকে সক্রিয়ভাবে দল করতেন।

একসঙ্গে এত জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় জেলাজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে চরমপন্থি আতঙ্ক। তারা সবাই ‘জনযুদ্ধের’ সঙ্গে যুক্ত ছিলেন বলে জানা গেছে।

নিহত হানিফের ভাই সাজেদুল ইসলাম ইশা বলেন, ‘আমার মেজো ভাই হানিফ। শুক্রবার আমি চুয়াডাঙ্গা পার্কে গিয়েছিলাম। বাসায় আসার পর ভাবি বলেন, তোমার ভাইয়ের নম্বরে কল যাচ্ছে কিন্তু রিসিভ করছে না। ভাইয়ের শ্যালকের নম্বরে কল দিলেও কেউ কল রিসিভ করেনি। পরে আমিও অনেকবার কল দিয়েছি রিসিভ হয়নি।’

তিনি বলেন, ‘ভাবি জানান, একটা ফোন এসেছিল, তারপর বাজার থেকে ঘুরে আসার কথা বলে বের হয়েছেন। আনুমানিক বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে ভাই বাড়ি থেকে বের হন। এরপর প্রশাসনের মাধ্যমে খবর পাই যে, ভাইয়ের গুলিবিদ্ধ লাশ পড়ে আছে।’

শনিবার ঝিনাইদহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইমরান জাকারিয়া বলেন, ‘হানিফ নিষিদ্ধ পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টির আঞ্চলিক কমান্ডার ছিলেন। তার বিরুদ্ধে একাধিক হত্যা, অপহরণ, অস্ত্র ও চাঁদাবাজিসহ ১৫টি মামলা ছিল। হানিফ হরিণাকুন্ডু উপজেলার কুলবাড়িয়া গ্রামের আব্দুর রহমান হত্যা মামলা মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন। শেখ হাসিনা সরকারের সময় রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদের বিশেষ ক্ষমা নিয়ে জামিনে মুক্ত হন হানিফ। বিগত সরকারের সময় হানিফ আওয়ামী লীগের নাম ভাঙিয়ে এলাকায় প্রভাব বিস্তার শুরু করেন। তিনি আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন মৎস্যজীবী লীগের উপজেলা কমিটির সহ-সভাপতি ছিলেন। হাসিনা সরকারের পতন হলে তিনি রাজনৈতিক দল পরিবর্তনের চেষ্টা শুরু করেন। হানিফ কুলবাড়িয়া গ্রামের আব্দুর রহমান, তিওরবিলা গ্রামের লুৎফর রহমান, তাহেরহুদার আব্দুল কাদের ও পোলতাডাঙ্গার ইজাল মাস্টারসহ অনেককেই গুলি ও গলা কেটে হত্যা করেন। পূর্ব বাংলার কমিউনিস্ট পার্টির একটি শাখা ‘‘জনযুদ্ধ’’। একসময় এই শাখার সামরিক কমান্ডার ছিলেন হানিফ। ৯০-এর দশকে হরিণাকুন্ডু, ঝিনাইদহ সদর, চুয়াডাঙ্গা ও আলমডাঙ্গাসহ বিভিন্ন এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেন তিনি।’

পুলিশ জানায়, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের  দ্বন্দ্বে ৩ জনকে গুলি করে হত্যা করেছে। কেননা এরই মধ্যে কুষ্টিয়া এলাকার জাসদ গণবাহিনীর নেতা কালু দায় স্বীকার করে একটি ক্ষুদে বার্তা দিয়েছেন সংবাদকর্মীদের। হানিফ ও লিটনের লাশের পাশে ছিল দুটি পালসার মোটরসাইকেল ও প্রত্যেকের মাথায় ছিল হেলমেট। মাথায় ও বুকে ছিল গুলির আঘাত। এদিকে হত্যাকাণ্ডের আগে নিহতদের সবার মোবাইলে কল করে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়। যদিও তাদের পরিবারের সদস্যরা বলতে পারেনি কারা তাদের মোবাইলে কল দিয়েছিল।

সূত্র জানায়, তিন হত্যার নেপথ্যে রয়েছে পার্শ্ববর্তী চুয়াডাঙ্গার, আলমডাঙ্গার, কায়েতপাড়া, বাঁওড়। বাওড়টিতে প্রতি বছর কোটি টাকার ওপরে মাছের চাষ হয়। মৎস্যজীবী লীগ নেতা পরিচয়ে হানিফ বাওড়ে মাছ ধরা প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করলে এলাকার একাধিক গ্রুপের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়। কায়েতপাড়া এই বাওড়টি নিয়ে গত ৩০ বছরে অর্ধশত মানুষ খুনের শিকার হয়েছে।

এলাকাবাসীর মতে, চরমপন্থি নেতা হানিফের বিরুদ্ধে ইতোপূর্বে কুলবাড়িয়া গ্রামের আবদুর রহমান, তিওরবিলা গ্রামের লুৎফর রহমান, তাহেরহুদার গ্রামের আবদুল কাদের ও পোলতাডাঙ্গার ইজাল মাস্টারসহ প্রায় ১০ জনকে গুলি ও গলা কেটে হত্যা করার অভিযোগ রয়েছে। ইজাল মাস্টারকে হত্যার পর তার মাথা কেটে ফুটবল খেলেছিল হানিফ। সে সময় বিষয়টি দেশে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে।

একই স্থানে ২০০৩ সালের ৫ ডিসেম্বর শৈলকুপার শেখপাড়া গ্রামের শহীদ খাঁ, ত্রিবেনী গ্রামের শাহনেওয়াজ, একই গ্রামের ফারুক, নুরু কানা ও কুষ্টিয়ার ভবানীপুর গ্রামের কটাকে গুলি ও গলা কেটে হত্যা করে চরমপন্থিরা। এই মামলায় ২০২৪ সালের ২৯ অক্টোবর কুষ্টিয়ার আলী রেজা ওরফে কালু ও কুষ্টিয়ার ইবি থানার পিয়ারপুর গ্রামের মহসিন আলীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। ঝিনাইদহ জেলা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক জাকারিয়াহ এই দণ্ডাদেশ দেন। রাইসুলের জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী বাবার নাম আরজেদ আলী ও মায়ের নাম রেহেনা পারভিন। ঠিকানা সদর উপজেলার পিয়ারপুর গ্রাম। তবে তার বাবার বাড়ি কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মানিকদিয়াড় গ্রামে। মাত্র আড়াই বছর বয়স থেকে পিয়ারপুর গ্রামে নানা ইব্রাহীম সরদারের বাড়িতে মায়ের সঙ্গে চলে আসেন। সেখানে তার বাবাও থাকতেন। দুই মাস আগে তিনি মারা গেছেন।

পিয়ারপুর গ্রামে রাইসুলের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, মা-নানিসহ স্বজনেরা আহাজারি করছেন। প্রতিবেশীরা তাদের সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করছেন। নানা ইব্রাহীম হোসেন নির্বাক হয়ে বসে আছেন। পাশে বসে কেঁদেই যাচ্ছেন নানি কদ ভানু।

কান্নাজড়িত কণ্ঠে রাইসুলের মা রেহেনা পারভিন জানান, শুক্রবার বিকাল পর্যন্ত রাইসুল বাড়িতেই ছিলেন। বিকাল ৫টার দিকে তার মোবাইল ফোনে কল আসে। রাইসুল ফোনের অপর প্রান্তের ব্যক্তির উদ্দেশে বলেন, বড় ভাই আমি ৫ মিনিটের মধ্যে আসছি। এই বলে মোটরসাইকেল নিয়ে দ্রুত বাড়ি থেকে বের হয়। এরপর রাত ৯টার দিকে কল দিলে নম্বর বন্ধ পান। রাত সাড়ে ৩টার দিকে জানতে পারেন, বাড়ি থেকে দুই কিলোমিটার দূরে রামচন্দ্রপুর মাঠে ছেলের লাশ পড়ে আছে।

জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনজুর মোরশেদ বলেন, কালু নামে চরমপন্থি দলের একজন নেতার নাম এই এলাকায় শোনা যায়। তার নামে যে বার্তা দেওয়া হয়েছে জাসদ গণবাহিনীর সেটা নিয়ে আমরা কাজ করছি। তবে এই এলাকায় চরমপন্থি দলের সদস্যদের উপস্থিতির বিষয়ে পুলিশ এখনও নিশ্চিত নয়। কালু ভারতে পলাতক ছিল, সে দেশে ফিরে এসেছে কি না আমরা নিশ্চিত নই।

/ইউএস/এপিএইচ/এফআর/
সম্পর্কিত
বেনাপোলে স্বামী-স্ত্রীর লাশ উদ্ধার, ৩ দিনেও মৃত্যুর রহস্য উদঘাটন হয়নি
বেশি বেতনে চাকরি দেওয়ার জন্য ডেকে কিশোরীকে এটিএম বুথে ধর্ষণের অভিযোগ
চুলার ধোঁয়া ঘরে ঢোকায় ঝগড়া, একজন নিহত
সর্বশেষ খবর
ড. ইউনূস-তারেক রহমান বৈঠকের বিস্তারিত আলোচনা করেছে বিএনপি
ড. ইউনূস-তারেক রহমান বৈঠকের বিস্তারিত আলোচনা করেছে বিএনপি
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ইউনূস স্যারের কাছে ক্ষমা চেয়ে বলবো, পরিবেশ তৈরি হলে তারপর নির্বাচন দিয়েন
ইউনূস স্যারের কাছে ক্ষমা চেয়ে বলবো, পরিবেশ তৈরি হলে তারপর নির্বাচন দিয়েন
একদিনে সারা দেশে গ্রেফতার আরও ১৬৩৬ জন
একদিনে সারা দেশে গ্রেফতার আরও ১৬৩৬ জন
সর্বাধিক পঠিত
নগরভবনে সভা করছেন ইশরাক, নামের সঙ্গে ‘মাননীয় মেয়র’
নগরভবনে সভা করছেন ইশরাক, নামের সঙ্গে ‘মাননীয় মেয়র’
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা থেকে সরে দাঁড়ালো ভারত?
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা থেকে সরে দাঁড়ালো ভারত?
ইরানের ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষমতা ‘অবমূল্যায়ন’ করেছে ইসরায়েল
ইরানের ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষমতা ‘অবমূল্যায়ন’ করেছে ইসরায়েল
ক্রিকেটার সাকিবসহ ১৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
ক্রিকেটার সাকিবসহ ১৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
তেহরানের আকাশসীমায় পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার দাবি ইসরায়েলের
তেহরানের আকাশসীমায় পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার দাবি ইসরায়েলের