X
রবিবার, ১৮ মে ২০২৫
৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

‘আমি প্রতিটি কাজে দেশীয় ঐতিহ্যকে লালন করি’

নওরিন আক্তার
০৯ জুন ২০২৩, ১৯:৩৮আপডেট : ০৯ জুন ২০২৩, ২০:১৫

রঙ নিয়ে খেলতে ভালোবাসতেন তিনি। কখনও রঙের বৈচিত্র্য জুড়ে বসতো ক্যানভাসে, কখনও আবার কল্পনার রঙ বাস্তব হয়ে ধরা দিতো পোশাক কিংবা গয়নায়। রঙ নিয়ে খেলতে খেলতেই তিনি সফলভাবে পার করে দিয়েছেন ২৮ বছর।  বলছি উদ্যোক্তা ও ফ্যাশন ডিজাইনার বিপ্লব সাহার কথা। ফ্যাশন ব্র্যান্ড বিশ্বরঙের কর্ণধার তিনি। বাংলা ট্রিবিউনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় জানালেন তার ফ্যাশন ডিজাইনার হয়ে ওঠার আদ্যোপান্ত।  

 

ফ্যাশন ডিজাইনার ও ফ্যাশন ব্র্যান্ড বিশ্বরঙের কর্ণধার বিপ্লব সাহা


বাংলা ট্রিবিউন: দীর্ঘ ২৮ বছর ধরে আপনি কাজ করছেন বাংলাদেশের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে। ফ্যাশন নিয়ে কাজ করার শুরুটা কীভাবে এবং কবে হয়েছিল? 

বিপ্লব সাহা: ছবি আঁকার প্রতি ভালোবাসা ছিল ছোটবেলা থেকেই। এইচএসসি পাশ করার পর জন্মস্থান নারায়ণগঞ্জের একটি আর্ট কলেজে ভর্তি হয়ে যাই আমি সেই ভালোবাসা থেকেই। যদিও বাবা পছন্দ করতেন না ছবি আঁকা। ১৯৯২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগে ভর্তি হই। ভালো ছবি আঁকার সুবাদে তার আগে থেকেই নারায়ণগঞ্জ শহরে বেশ পরিচিতি ছিল আমার। ইভেন্টের কাজ, ডেকোরেশন, সাজসজ্জার কাজের সঙ্গে জড়িত ছিলাম। টুকটাক ভালোই কাজ করছিলাম নিজ শহরে। তবে চারুকলায় ভর্তির পর কিছুটা ছেদ পড়ে কাজে। কারণ সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঢাকা থাকার কারণে মানুষের সঙ্গে নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ রাখা বেশ মুশকিল হয়ে পড়ছিল। তখনই প্রথম একটি ঠিকানার প্রয়োজন অনুভব করি। নারায়ণগঞ্জ শহরে ১০০ স্কয়ার ফিটের একটি দোকানের যাত্রা শুরু হলো সেই সময়। ভাড়া ছিল ১ হাজার টাকা। সেটা ১৯৯৪ সালের কথা। তবে তখনও দোকানে পোশাক রাখা শুরু হয়নি। আমার স্বপ্নের শুরু ছিল সেটাই।  

বাংলা ট্রিবিউন: নারায়ণগঞ্জের সেই ছোট্ট দোকানে কী পাওয়া যেতো তখন? পোশাক নিয়ে কাজ শুরুর কথা কবে ভাবলেন?  

বিপ্লব সাহা: যে আর্ট স্কুলে ছবি আঁকার হাতেখড়ি হয়েছিল, পরবর্তীতে সেখানেই জয়েন করি আমি। সে সময় ছবি আঁকার সরঞ্জাম সেভাবে পাওয়া যেত না নারায়ণগঞ্জে। ঢাকা থেকে নিয়ে আসতে হতো। তখন দোকানে কিছু পেইন্টিং ও ছবি আঁকার সরঞ্জাম রাখার সিদ্ধান্ত নিলাম। পাশাপাশি ছিল সিরামিকসের আর্টপিস। সঙ্গেই চলতো বিয়েবাড়ির স্টেজ ও আল্পনার কাজ । তবে দোকানটি এমন একটি জায়গায় ছিল যে বাইরে থেকে বোঝা যেতো না দোকানে কী আছে। মানুষের আসা যাওয়া ও দোকানের পরিচিতি বাড়ানোর জন্য দোকানে জিনিসপত্র বাড়াতে শুরু করলাম। পরিচিত একজন বাটিকের শাড়ি বানাতো, সেটা স্থান পেলো দোকানে। ঘরে বসে হাতের কাজ করতেন যারা, তাদের জিনিস রাখতাম। কাপড় রাখার সেলফ ছিল না। পাটি বিছিয়ে মাটিতে রাখা হতো কাপড়। পরবর্তীতে সেলফ বানালাম। টাঙ্গাইলের শাড়ি রাখা শুরু করলাম। নিজেই পাঞ্জাবি নকশা করলাম। মাটির গয়না, হাতে আঁকা বিভিন্ন পণ্য, ছবির ক্যানভাস রাখতে শুরু করলাম দোকানে। এভাবেই আস্তে আস্তে আমরা বড় হতে শুরু করলাম।   

নারায়ণগঞ্জের ছোট্ট একটি দোকান থেকে শুরু হয় বিপ্লব সাহার স্বপ্নপূরণের যাত্রা


বাংলা ট্রিবিউন: কী লক্ষ্য নিয়ে সামনে আগাচ্ছিলেন? 

বিপ্লব সাহা: সত্যি কথা বলতে আমি আসলে অনেক কিছু করে ফেলার ইচ্ছা নিয়ে কাজ শুরু করিনি। আমার স্বপ্ন ছিল পেইন্টার হবো। যখন আমি এইসএসসি পাশ করে আর্ট কলেজে ভর্তি হই, তখন পরিবারের সহযোগিতা পাইনি। আমার বাবা অসম্ভব রাগী ছিলেন। তিনি চাইতেন না যে আমি ছবি আঁকি। উনি ভাবতেন এটা দিয়ে জীবন চলবে না। অন্যদিকে টিচাররা চাইতেন আমি পেইন্টিং নিয়েই কাজ করি। ফ্যাশন ডিজাইনিংয়ের কাজ আমি শুরু করেছিলাম শখের বশেই। ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে শুরু করি শখের বশে কাজ করতাম। পাশাপাশি কিছু উপার্জন আসতো, সেটা দিয়ে হাতখরচ চলতো। এর বেশি যা কিছু ২৮ বছরে পেয়েছি সবই মানুষের ভালোবাসা এবং ঈশ্বরের কৃপা। একটা ছোট কিন্তু আন্তরিক লক্ষ্য ছিল আমার। সে সময় তখন খুব উচ্চবিত্ত বা শৌখিন মানুষরাই ঢাকা এসে কেনাকাটা করতো। বাকিরা নারায়ণগঞ্জ থেকে কিনতো প্রয়োজনীয় জিনিস। খুব ছোট একটি মার্কেট ছিল তখন নারায়ণগঞ্জে, যেখানে সবকিছু পাওয়া যেত না। কিছু লাগলেই মানুষকে ঢাকা চলে আসতে হতো। সবার পক্ষে সেটা সম্ভবও হতো না। আমি স্বপ্ন দেখতাম এমন কিছু করার, যাতে মানুষকে ঢাকা ছুটতে না হয়। আমার নিজের শহরের মানুষগুলো যেন শৌখিন ও দেশীয় পণ্যগুলো হাতের কাছেই পায়।  

বাংলা ট্রিবিউন: দেশীয় ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে পোশাকের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার যে যাত্রা- সেটা কতোটুকু কঠিন ছিল? 

বিপ্লব সাহা: সত্যি বলতে আমি মনে করি আমি ভীষণ ভাগ্যবান যে অনেক মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি। এই দীর্ঘযাত্রায় আমাকে মানুষ যে ভালোবাসা দিয়েছে সেটা নিয়ে আমি খুবই কৃতজ্ঞ। আমি যে কাজটিই করেছি, সেটাই মানুষ ভালবেসে গ্রহণ করেছে। এছাড়া কাজের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত হওয়ার পর নিত্যনতুন অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে গিয়েছি আমি। দেশের অনেক সম্ভাবনাময় খাত আমাকে উদ্বুদ্ধ করেছে সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য। তাঁতিশিল্পীদের আন্তরিক সহযোগিতা পেয়ে তাদের পাশে দাঁড়িয়ে কিছু করার সিদ্ধান্ত নিলাম। আমি প্রতিটি কাজে দেশীয় ঐতিহ্যকে লালন করি। সেই কাজ নিয়েই এগিয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হলাম। সে সময় অনেক টিভি চ্যানেল ও পত্রিকাও কাজ শুরু করেছিল। ফলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার পথ অনেকটুকুই মসৃণ হলো। আমরা মিলেমিশে কাজ করতে শুরু করলাম সে সময়। আমরা যারা দেশীয় পণ্য নিয়ে কাজ করছি তারা খুব দ্রুত মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছতে পারছিলাম মিডিয়ার কল্যাণেই। আমাদের দেশীয় পণ্যের বাজার বাড়াতে এটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। পাশাপাশি ভারত, পাকিস্তান কিংবা চায়না সংস্কৃতির আগ্রাসন থেকে উঠে আসার জন্যও মিডিয়ার ভূমিকা ছিল অনস্বীকার্য। 

ছোট পরিসরে শুরু হয়েছিল ফ্যাশন হাউস রঙের পথচলা

আমরা যারা দেশীয় ফ্যাশন নিয়ে কাজ করতাম তাদের অক্লান্ত চেষ্টা ও গণমাধ্যমের ইতিবাচক সহযোগিতা ধীরে ধীরে বদলে দিতে শুরু করলো মানুষের অভ্যাস ও রুচি। মানুষের সাজ, পোশাক ও অভ্যাসে জায়গা পেতে শুরু করলো দেশীয় পণ্য। উৎসব-পার্বণগুলোতে মিলিয়ে পোশাক পরা, ছোট ছোট উৎসবেও আনন্দে মেতে ওঠার জন্য দেশীয় পোশাক বেছে নিতে শুরু করলো সাধারণ মানুষ। সে সময় অনেক তারকাও সাহায্য করেছেন আমাকে। এক সময় মানুষ নারায়ণগঞ্জ থেকে ঢাকা যেতো, কিন্তু ধীরে ধীরে ঢাকা থেকে মানুষ নারায়ণগঞ্জে আমার শোরুমে কেনাকাটা করতে শুরু করলো। শুধু ঢাকা নয়, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আমার শোরুমে কেনাকাটা করতে আসতো মানুষ।  এটা আমার কাছে স্বপ্নের মতোই ছিল।  

বাংলা ট্রিবিউন: নিজের কাজের কোন বিশেষত্ব আপনাকে স্বাচ্ছন্দ্য দেয়? 

বিপ্লব সাহা: বিভিন্ন ধরনের লোকজ মোটিফের ব্যবহার আমাকে ভীষণ আনন্দ দেয়। যেমন যেমন শখের হাঁড়ি, মুখোশ, নকশি পাখা, বাংলার পটচিত্র, বাংলা পঞ্জিকা, পানাম নগর, কান্তজী মন্দিরের টেরাকোটা, রিকশা মোটিফসহ আল্পনার মতো মোটিফকে পোশাকের অলংকরণ হিসেবে ব্যবহার করে দেশীয় ফ্যাশনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছি সবসময়। এছাড়াও পোশাকে অতি উজ্জ্বল রঙের ব্যবহারেও ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিকে রাঙানোর চেষ্টা করে গেছি যুগের পর যুগ ধরে। উৎসবের আনন্দে পোশাক রাঙিয়ে নেওয়ার এই চর্চা বড় হতে হতে একসময় ছড়িয়ে পড়ে দেশের বাইরেও। আমেরিকা, ভারত, মালয়েশিয়া, কানাডার মতো দেশগুলো থেকেও ফ্যাশন সচেতনরা কিনছেন বিশ্বরঙের পোশাক। দেশীয় ঐতিহ্য পৌঁছে যাচ্ছে পৃথিবীর নানা প্রান্তে, এর চাইতে আনন্দের আর কী আছে? 

ফ্যাশন ডিজাইনার ও ফ্যাশন ব্র্যান্ড বিশ্বরঙের কর্ণধার বিপ্লব সাহা

 

বাংলা ট্রিবিউন: বর্তমানে আপনার প্রতিষ্ঠানের শোরুম কয়টি? কতজন কর্মী কাজ করছেন? 

বিপ্লব সাহা: সময় রাঙানোর ভাবনা বিশ্বময় ছড়িয়ে দিতে ২০১৫ সালে নতুন নামে পথচলা শুরু করে ‘বিশ্বরঙ।’ নারায়ণগঞ্জের সান্ত্বনা মার্কেটের সেই ১০০ স্কয়ার ফুটের দোকান থেকে একটি দুটি করে আজ দেশজুড়ে ১৮টি শোরুম রয়েছে আমাদের। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ৫ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান করছে বিশ্বরঙ। 

বাংলা ট্রিবিউন: ফ্যাশনের মাধ্যমে চলচ্চিত্রের প্রচারণার প্রচলন শুরু হয়েছে আপনার হাত ধরেই। এই ভাবনা কীভাবে এলো?

বিপ্লব সাহা: দেশীয় ইতিহাস ও ঐতিহ্যের বিভিন্ন বিষয়কে ফ্যাশনের অনুষঙ্গ করতে গিয়ে ২০১৭ সালের বৈশাখে প্রথম আমার ভাবনায় আসে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের স্বর্ণালি সময়ের ইতিহাস, ঐতিহ্যময় বাংলা চলচ্চিত্রের স্থিরচিত্রের বিভিন্ন অনুষঙ্গকে পোশাকে নিয়ে আসার। সে বছরই প্রথম সেই ভাবনা প্রকাশে বৈশাখী পোশাকের নামকরণ করা হয় ‘ঐতিহ্যে বাংলা সিনেমা’ সংকলন। সেই ভাবনা থেকেই শুরু হয় ফ্যাশনের মাধ্যমে চলচ্চিত্রের প্রচারণার প্রচলন। পরবর্তীতে ২০১৮ সালে কথাসাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদের উপন্যাস থেকে সরকারী অনুদানে নির্মিত হয় চলচ্চিত্র দেবী। যার প্রচারণার মাধ্যম হিসেবে আমি বেছে নিই পোশাককে। ফ্যাশন শো এর মাধ্যমে প্রথমবারের মতো চলচ্চিত্রের প্রচারণার প্রচলন শুরু হয় এদেশের চলচ্চিত্র এবং ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে। এরপরে এক এক করে পরান, গলুই, বিউটি সার্কাস, মা চলচ্চিত্রের প্রচারণা পরিকল্পনায় ফ্যাশনকে সংযুক্ত করেছি আমি।

নারায়ণগঞ্জের সান্ত্বনা মার্কেটে ছোট পরিসরে পথচলা শুরু করেছিল ফ্যাশন হাউস রঙ

বাংলা ট্রিবিউন: শুধুমাত্র পোশাকে সীমাবদ্ধ না থেকে আরও বিভিন্ন ধরনের সামাজিক কর্মকাণ্ডেও আপনাকে অংশ নিতে দেখা গেছে। 

বিপ্লব সাহা: সামাজিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকেই ২০১০ সালে জাতীয় জাদুঘরে প্রথমবারের মতো আমাদের ‘প্রাত্যাহিক জীবনে রঙের উপস্থিতি’ শীর্ষক এক প্রদর্শনীর আয়োজন করি, যা সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বোদ্ধা মহলেও ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করে। সময়ের প্রয়োজনে দেশীয় বুটিক শিল্প রক্ষায় রাজপথেও সরব থাকার চেষ্টা করেছি। শিশুদের মেধাবিকাশের লক্ষ্যে আয়োজন করেছি ‘আমার রঙে আমার মা’ শীর্ষক এক ব্যতিক্রমধর্মী প্রতিযোগিতা ও প্রদর্শনীর। শিশুদের আঁকা প্রাণবন্ত চিত্রকলাকে ফ্যাশনের উপাত্ত হিসেবে ব্যবহার করেছি। সারাদেশের টিনএজারদের মধ্য থেকে প্রতিভাবানদের বাছাই করে উন্নত প্রশিক্ষণের মধ্য দিয়ে এদেশের মিডিয়াকে উপহার দিয়েছিলাম একঝাঁক নতুন মুখ। যাদের মধ্য থেকে কেউ কেউ আন্তর্জাতিক পর্যায়েও কাজ করছে এখন।

বাংলা ট্রিবিউন: একজন ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী? 

বিপ্লব সাহা: ডিজাইনার এবং বিজনেসম্যান হিসেবে সামনে এগিয়ে যাওয়াটাই মূল লক্ষ্য। দেশ ও দেশের বাইরে বিশ্বরঙের যে সুনাম রয়েছে, সেটাকে ভালো কাজের মাধ্যমে ধরে রাখার পাশাপাশি দেশের বাইরে যেন বিশ্বরঙের প্রতিষ্ঠান থাকে, সেই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি।  

/এনএ/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ীই নির্বাচন হবে, জানালেন ইসি মাছউদ
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ীই নির্বাচন হবে, জানালেন ইসি মাছউদ
লাহোরের একাদশে সাকিব, বৃষ্টিতে খেলা শুরু হতে দেরি
লাহোরের একাদশে সাকিব, বৃষ্টিতে খেলা শুরু হতে দেরি
আ.লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নতুন ব্যানার: সরেজমিন যা দেখা গেলো
আ.লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নতুন ব্যানার: সরেজমিন যা দেখা গেলো
১৪ দলীয় জোটের বাকি দলগুলোর ‘কার্যক্রম নিষিদ্ধ’ চেয়ে আইনি নোটিশ
১৪ দলীয় জোটের বাকি দলগুলোর ‘কার্যক্রম নিষিদ্ধ’ চেয়ে আইনি নোটিশ
সর্বাধিক পঠিত
বিমানের চাকা খুলে পড়ার কারণ সম্পর্কে যা জানা গেলো
বিমানের চাকা খুলে পড়ার কারণ সম্পর্কে যা জানা গেলো
চাকরিচ্যুত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের আল্টিমেটাম, দাবি না মানলে লং মার্চ টু জাহাঙ্গীর গেট
চাকরিচ্যুত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের আল্টিমেটাম, দাবি না মানলে লং মার্চ টু জাহাঙ্গীর গেট
পাঁচ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, দাবি না মানলে দেশ অচলের হুঁশিয়ারি শ্রমিকদের
পাঁচ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, দাবি না মানলে দেশ অচলের হুঁশিয়ারি শ্রমিকদের
ঝড়বৃষ্টি দেখে স্বামীকে ফোন, এসে দেখেন পড়ে আছে স্ত্রীর মরদেহ
ঝড়বৃষ্টি দেখে স্বামীকে ফোন, এসে দেখেন পড়ে আছে স্ত্রীর মরদেহ
বন্ধ হচ্ছে বাংলাদেশ বিমানের ঢাকা-নারিতা রুট
বন্ধ হচ্ছে বাংলাদেশ বিমানের ঢাকা-নারিতা রুট