কিছু দুর্লভ প্রাণী, স্থান, ঘটনা এবং দৃশ্যের চমৎকার সব ছবি- যা দেখলে কেবল চোখই আটকে যায় না, জুড়িয়ে যায় প্রাণও। ‘ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক’ ম্যাগাজিন থেকে এমনই কিছু ছবি সম্প্রতি প্রকাশ করেছে রিডার্স ডাইজেস্ট। দেখে নিন সেগুলো-
প্রচণ্ড বাতাস বইছিল। হঠাৎ বাতাসে উড়ে এলো মরু অঞ্চলের গাছের টুকরা! মজার ব্যাপার হচ্ছে এ ধরনের গাছ আমেরিকায় জন্মায় না। এগুলো পাওয়া যায় ইউরেশীয় মরুভূমিতে। দুর্লভ এ গাছের উড়ে যাওয়ার চমৎকার দৃশ্যটি ক্যামেরায় ধারণ করেন আলোকচিত্রী জন বারচেম।
পুরো আকাশ আলোকিত হয়ে আছে হাজার হাজার ভাসমান জ্বলন্ত লন্ঠনে! নিচে পানিতে তার প্রতিবিম্ব। প্রতি বছর বর্ষাকালের শেষদিকে থাইল্যান্ডে লন্ঠন জ্বালানোর উৎসব হয়। তারা বিশ্বাস করে এ আলো দূর করবে সকল অশুভ শক্তি। উৎসব থেকে এই ছবিটি তুলেছিলেন আলোকচিত্রী নানুট বোভর্ন।
বরফের বিশাল টাওয়ার বের করছে ধোঁয়া! অ্যান্টার্কটিকার আগ্নেয়গিরি ‘মাউন্ট এরেবাস’ থেকে বাষ্প বের করার এই দুর্লভ মুহূর্তের ছবি তুলেছেন আলোকচিত্রী জর্জ স্টাইনমাটজ।
এশিয়ান এই হাতিটির নাম রাজন। আন্দামান দ্বীপপুঞ্জে মাহুতের সঙ্গে জলকেলি করছে রাজন। ছবিটি তুলেছেন আলোকচিত্রী সিজার নালদি।
প্রায় চার হাজার ফুট উঁচুতে অবস্থিত গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের কাচের রাস্তা। ছবি তুলেছেন আলোকচিত্রী জন বারচেম।
বামনাকৃতির জলহস্তি তার সন্তানকে আশ্রয় দিচ্ছে। পশ্চিম আফ্রিকায় দেখা যায় এ ধরনের জলহস্তি। একটি পূর্ণবয়স্ক ক্ষুদ্রকায় জলহস্তির ওজন হয় ৩৫০ থেকে ৬০০ পাউন্ড যা একটি স্বাভাবিক জলহস্তির তুলনায় প্রায় ১০ গুণ কম! ছবি তুলেছেন সেরিল রুওসো।
গোলাপি-বেগুনির মিশেলের চমৎকার ফুল ঝরে পড়ছে জাপানের প্রাচীনতম ওয়েস্টেরিয়া গাছ থেকে। ১৮৭০ সালে জন্ম নেওয়া এই প্রাচীন গাছের ছবি তুলেছেন আলোকচিত্রী পিটার লরেন্সো।
/এনএ/