X
শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
৭ বৈশাখ ১৪৩১
৯০তম জন্মদিন

বিপ্লবী বুদ্ধিজীবী ও রাজনীতিক বদরুদ্দীন উমর

হরিপদ দত্ত
১৯ ডিসেম্বর ২০২১, ১৬:১২আপডেট : ২০ ডিসেম্বর ২০২১, ০০:০৩

আমার চিন্তা-চেতনার ক্ষেত্রে দুজন প্রভাবশালী শিক্ষক আছেন। রাজনৈতিক দর্শনে বদরুদ্দীন উমর এবং সাহিত্যের গদ্যভাষা নির্মাণে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। আজকের এই সময়ে বদরুদ্দীন উমর সম্পর্কে মন্তব্য রাখার ক্ষমতা আমার পক্ষে ঔদ্ধত্য তো বটেই, প্রগলভতাও। 
বাঙালির সারস্বত সমাজে তার প্রজ্ঞা, মেধা, পাণ্ডিত্ব নিয়ে খুব বেশি লেখা হয়নি, এটা সত্য। ব্যক্তি হিসেবে আমি তাকে যতটা দেখেছি দূর থেকে, ঠিক খুব কাছে থেকেও ততটুকু। তার সম্পর্কে আমার ব্যক্তিক ভাবনায় বিভ্রান্তি থাকতে পারে, এজন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী। কেননা বদরুদ্দীন উমর আমার পাঠাভ্যাস থেকে একটি আবিষ্কৃত নাম। ষাটের দশকের গোড়ার দিকে আমার ছাত্রজীবনে বাংলাবাজারের বইয়ের দোকানে তার ‘সাংস্কৃতিক সাম্প্রদায়িকতা’ বই হাতের কাছে পেয়ে চমকে উঠি। সামরিক শাসক আইয়ুব খানের জামানায় ‘সাম্প্রদায়িক’ শব্দটি ছিল আমার কাছে ভীতিপ্রদ। জগন্নাথ কলেজের ইন্টারমিডিয়েট শেষ বর্ষের ছাত্রাবস্থায় অর্থাৎ ১৯৬৪ সালের ঢাকা শহরের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার ভয়ার্ত প্রত্যক্ষদর্শী ছিলাম আমি। আইয়ুবীয় সেই তমস-যুগে বদরুদ্দীন উমরের সাম্প্রদায়িকতা বিষয়টি ব্যাখ্যা আমার কাছে ‘ধর্মের বাণী’র মতো মনে হতো। কেবল তাই নয়, সেখানে আমি আত্মিক আশ্রয়ও খুঁজে পেয়েছিলাম। অবশ্য জীবন-দর্শনেরও।
বহু বছর পর, সেই অগ্নিঝরা নকশাল আন্দোলনের সমাপ্তি এবং স্মৃতি হয়ে যাওয়া সময়ে বিপ্লবী নেতা কানু সান্যালের সাক্ষাতের উদ্দেশে পশ্চিমবঙ্গের শিলিগুড়ি যাই। প্রত্যাশা, শারীরিক এবং মানসিক দিক দিয়ে অসুস্থ মানুষটিকে একনজর দেখা। একই সময় কৃষক-বিপ্লবের ধাত্রী নকশালবাড়ির মাটিতেও পা ফেলি। উত্তেজনায় পা কাঁপছিল। এই সেই নকশালবাড়ি! কমরেড চারু মজমুদার, সরোজ দত্ত, জঙ্গল সাঁওতাল। কত স্মৃতি। আরও স্মৃতি—বন্দি অবস্থায় শ্রেণিশত্রুর রক্তে হাত রাঙানোর মূল তাত্ত্বিক কমরেড সরোজ দত্তকে কাপুরুষ পুলিশের গুলিতে হত্যার কথা। সেই নকশালবাড়িতে পশ্চিমবঙ্গ সরকার পরিচালিত গ্রন্থাগার দর্শনে গিয়ে অবাক হয়ে যাই। সিপিএম সরকারের মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর চিন্তাধারার ফসল রাজ্যব্যাপী শত শত গ্রন্থাগার। বাম রাজনৈতিক বইয়ের সঙ্গে বাম ধারার অসংখ্য কবিতা-গল্প-উপন্যাস। সেখানেই আচমকা পেয়ে যাই কলকাতা থেকে মুদ্রিত বদরুদ্দীন উমরের দুটি বই। অনুমতি নিয়ে বই দুটি নাড়া-চাড়া করি। অনেক জায়গায় আঙুলের ছাপ এবং লাইনের পর লাইন কলমের রেখা টানা দাগ। বুঝতে পারি বহু পাঠকের হাত ঘুরেছে বই দুটি। এভাবেই তো সৃষ্টিশীল মানুষের চিন্তার পরিব্রাজন ঘটে নিকট থেকে দূর, দূর থেকে দূরান্তরে।
বদরুদ্দীন উমর লিখতেন কঠিন এক সময়ে। পাকিস্তানি শাসন তো বটেই, তাও সামরিক স্বৈরাচারী যুগ। কত কালাকানুন। বুকের পাটা না থাকলে সেই নির্মম-নিষ্ঠুর সময়ে লেখা যায় না। সারা জীবন তিনি লিখেছেন বিনোদনের বই নয়, সমাজ আর মানুষের চিন্তা বদলের কথা। অথচ চলমান রাষ্ট্র-সমাজ তার চিন্তাধারাকে গোপন করার চেষ্টায় রত। অনেকের বেলায়ই এমনটা চলে। যেমনটা দেখা গেছে বাম-বিপ্লবী নেতা আবদুল মতিনের বেলায়। বিশাল এক রাষ্ট্রীয় তঞ্চকতা! অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে বাম-বিপ্লবী মানুষটিকে ‘ভাষা মতিন’-এর বাক্সে বন্দি করা হলো। বর্তমান প্রজন্মের কাছে তিনি ‘ভাষা মতিন’। ভাষা দিবসে তাকে নিয়ে টানা-হেঁচড়া নিষ্ঠুর পর্যায়ে পৌঁছেছিল। বদরুদ্দীন উমরকে আটকে রাখার চেষ্টা হচ্ছে তার ভাষা আন্দোলন বিষয়ক গবেষণা গ্রন্থটির ভেতর। যেখানেই যত কথা হয়, সেখানেই তাকে আটকানোর চেষ্টা হয়। এর বাইরে মার্ক্সবাদী এই বিপ্লবী বুদ্ধিজীবীকে স্বীকৃতিই দেওয়া হয় না। চলমান সমাজ এবং শাসক শ্রেণির আতঙ্ক একজন মার্ক্সবাদী বিপ্লবী বদরুদ্দীন উমরকে। ভাষা আন্দোলনের গবেষক হিসেবে বদরুদ্দীন উমর সমাজ-রাষ্ট্রের কাছে নিরাপদ।
বদরুদ্দীন উমর তার জন্মমাটি থেকে বিচ্ছিন্ন-নির্বাসিত মানুষ। আমার বিশ্বাস এই বাংলা ভাগের অভিশাপ তাকে আজীবন পীড়া দিয়েই যাবে। বাঙালি যতই এক হোক, পূর্ববঙ্গ আর পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে ভাষা-সংস্কৃতি-রাজনীতি ইত্যাদিতে পার্থক্য আছে। তাই পশ্চিমবঙ্গ থেকে আগত একজন মানুষের কাছে পূর্ববঙ্গের মাটির গন্ধ খুঁজে পাওয়া খানিকটা শক্ত। গ্রামীণ পূর্ববঙ্গ এবং পশ্চিমবঙ্গের জন-জীবন ও জন-সংস্কৃতি যে ভিন্নতর, কৃষক সংগঠন করতে গিয়ে বদরুদ্দীন উমর নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছিলেন। মওলানা ভাসানী, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক বা শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে যা সহজ ছিল, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর পক্ষে তা সহজ ছিল না। ভাষাটাও প্রধান বিষয় ছিল। বাঙাল বুলির বাঙাল ভাষা ও রাজনীতির সঙ্গে একাকার হয়ে আছে।
রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ভাষায় বদরুদ্দীন উমর একজন বাম-বিপ্লবী বুদ্ধিজীবী; কিন্তু ভুললে চলবে না অন্য দশটা বুদ্ধিজীবীর মতো সনাতনী ধারার তিনি নন। বুদ্ধিবৃত্তি চর্চার সঙ্গে সঙ্গে তিনি প্রত্যক্ষ সংগঠনও করেছেন। কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র ও যুব সংগঠনের পরিচালনাও করেছেন তিনি। বাংলাদেশ লেখক শিবিরকে তার শ্রম-মেধা একটা উচ্চতা দান করে।
বাংলাদেশের চলমান সমাজ কাঠামোর ভেতর বাম-বিপ্লবের রণনীতি বা তত্ত্ব নির্মাণ তার ধীশক্তির পরিচয় বহন করে। পেছনের সময়ের বিচারে বদরুদ্দীন উমরকে চীনপন্থি বা মস্কোপন্থি ধারায় ফেলা একটু কঠিন। তাকে সরাসরি চীন-মস্কোর বাইরে মার্ক্সবাদী-লেনিনবাদী হিসেবেই বিবেচনা করতে হবে। দূর থেকে মনে হলেও তিনি অন্ধ চীনপন্থি ছিলেন না।
বাংলাদেশে একইসঙ্গে রাজনীতি ও সংস্কৃতি চর্চার মানুষের সংখ্যা খুবই কম। যারা শোষিত-বঞ্চিত গণমানুষের মুক্তির জন্য তত্ত্ব নির্মাণ করেন, তারা ঘরে ঘরে জন্মান না, তারা বিরলপ্রজ। অলৌকিক আসমান থেকে অবতাররূপে তারা আবির্ভূত হন না। রক্তমাংসের মানুষ হিসেবে কষ্টসাধ্য তত্ত্ব চর্চা এবং অব্যাহত সংগ্রামের ভেতর দিয়েই জনগণমন অধিনায়ক হয়ে ওঠেন। তারা বিগত হয়ে গেলে বাংলাদেশে বুদ্ধিবৃত্তি ও মনুষ্যত্ব চর্চার শূন্যতা তৈরি হবে। তথাকথিত উত্তর সমাজতন্ত্রের চলমান সময়ে পুঁজিবাদ যেমন শ্রমজীবী মানুষের ভেতর দুর্বৃত্তায়নের ইবলিশকে চাতুর্যের ভেতর ঢুকিয়ে দিয়েছে, তাতে সমাজ বদলের পথ পূর্বের তুলনায় জটিল হয়ে পড়েছে।
বদরুদ্দীন উমরের চিন্তাধারা বা চর্চার ফসলকে জনগণের কাছে পৌঁছে দেওয়ার অনেক পথের মধ্যে একটি পথ হচ্ছে তার রচিত বই। মধ্যবিত্ত ঘরের শিক্ষার্থীদের কাছে কাগজে ছাপা তার সংস্কৃতিবিষয়ক আলোচনা, রাজনীতি বা শ্রেণি ব্যাখ্যাকে তুলে দিতে হবে। এতে ব্যক্তি বদরুদ্দীন উমরের চেয়ে সমাজই বেশি উপকৃত হবে।
বদরুদ্দীন উমরের লেখালেখি নিয়ে তর্কের সঙ্গে বিতর্ক ছিল, আছে এবং থাকবেও। যে তত্ত্ব নিয়ে তর্কাতর্কি হয়, বুঝতে হবে তা শক্তিমান ও জীবন্ত। মৃত তত্ত্বের বিতর্ক হয় না তার বসবাস মিউজিয়ামে, গণচেতনায় নয়। তাকে নিয়ে প্রশ্ন ওঠে তিনি কে? তিনি কি উদার গণতন্ত্রী? তিনি কি সমাজতন্ত্রী? তিনি কি কমিউনিস্ট? তিনি কি কেবলই বাম-বিপ্লবী বুদ্ধিজীবী? আমরা মধ্যবিত্তের সেই বৈঠকখানার চর্চার ভেতর নেই, নেই মেঠো আলাপচারিতায়। বাংলাদেশের রাজনীতি, সংস্কৃতি, অর্থনীতি, ইতিহাসের অতীত-বর্তমানের ছকে ফেলে বিচার করলে ফলাফল যা পাই, তাতে স্পষ্ট হয়ে ওঠে বদরুদ্দীন উমর সাহসী, আদর্শবাদী, দৃঢ়চিত্ত, নির্লোভ, ক্ষমতার রাজনীতির বাইরে বিজ্ঞানবাদী একজন মানুষ।
আমাদের বিশ্বাস সাতচল্লিশের দেশভাগের অভিঘাতের ভেতর যে সামাজিক আর আত্মিক বিচ্ছিন্নতা তৈরি হয়, তা থেকে তিনি সম্পূর্ণ মুক্ত হতে পারেননি। বর্ধমান থেকে রাজশাহী, রাজশাহী থেকে ঢাকা, তার এই যে পরিব্রাজন তা একেবারেই নগরকেন্দ্রিক। পূর্ববঙ্গের গ্রামকে তিনি সেভাবে চিনতে পারেননি, যেভাবে বর্ধমানের গ্রামকে জানতেন। মাটির মানুষের সঙ্গে এই বিচ্ছিন্নতা তার বিশ্বাসের রাজনীতির পক্ষে অনুকূল ছিল না। অবশ্য তিনি চেষ্টা করেননি, এমনটা নয়।
ব্যক্তি বদরুদ্দীন উমরকে চিনতে ও জানতে আমার একটি অভিজ্ঞতা তুলে ধরছি। আশির দশকে আমার লেখা প্রথম ছোটগল্পের বই প্রকাশিত হয় মুক্তধারা থেকে। পাণ্ডুলিপি জমা দিলে দু-মাসের ভেতর তা অমনোনিত হয়ে ফেরত আসে। হতাশ হলেও হাল ছাড়িনি। আমি জানতাম, দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত আমার গল্পের দু-চারটার উপর বদরুদ্দীন উমর চোখ বুলিয়েছিলেন। তার শরণাপন্ন হলে ফেরত পাণ্ডুলিপিসহ আমাকে সঙ্গে করে মুক্তধারায় যেতে রাজি হলেন তিনি। আমি বিস্মিত! এতটা প্রত্যাশা করিনি। ঘন বর্ষা এবং বন্যার ভেতর ফরাশগঞ্জে প্রকাশক চিত্তবাবুর অফিসে আমাকে নিয়ে গেলেন তিনি। একহাঁটু জল ভেঙে পায়ে হেঁটে যাই আমরা। আমার নিজের ভেতর অপরাধবোধ তৈরি হয়। এতটা স্বার্থপর না হলেও চলত আমার। ঘটনাটি চিত্তবাবুকেও অবাক করেছিল। যা হোক, এরপর যা হবার তা হলো। আমার প্রথম গল্পের বই প্রকাশ পেল। এই হচ্ছেন বদরুদ্দীন উমর।
বাংলাদেশের সাহিত্যে বদরুদ্দীন উমরের অবদান বাঙালি জাতি চিরকাল মনে রাখবে। তার রাজনৈতিক প্রবন্ধ জাতির সম্পদ। বাংলা ভাষা তথা তার গদ্যের নিজস্ব একটি রীতি আছে। শব্দের প্রয়োগের ক্ষেত্রে বিনয় ঘোষ এবং অনেকের রীতির বাইরে নিজের লেখার জন্য আলাদা গদ্যরীতি তিনি তৈরি করেছেন। প্রচলিত আরবি-ফারসি শব্দের ব্যবহারে গদ্য শরীর আলাদা অবয়ব পেয়েছে। পাঠমাত্রই বোঝা যায় লেখক কে। সামাজিক শ্রেণি বিশ্লেষণেও তার এই গদ্যরীতি বাংলা সাহিত্যকে ভিন্নরূপ দিয়েছে।
বদরুদ্দীন উমর গণমানুষের মুক্তির স্বপ্নই দেখেন না, তা পূরণের জন্য সক্রিয় অংশগ্রহণও করে থাকেন। কেবল কলম-সৈনিকই নন, গণ মিছিলেরও মুসাফির তিনি। সরকারি কোনো পুরস্কার গ্রহণের বদলে প্রত্যাখ্যান পুঁজিবাদী শাসনব্যবস্থার প্রতি তার অনাস্থার প্রমাণ। এ বড় সাহসের দৃষ্টান্ত। যে শ্রেণির প্রতিপক্ষ তিনি, যার বিরুদ্ধে তার লড়াই তার হাত থেকে পুরস্কারের নামে পারিতোষিক গ্রহণে যে গৌরব নেই তা তার বিশ্বাস। এভাবেই একজন ব্যক্তি-বদরুদ্দীন উমর ব্যক্তিকে ডিঙিয়ে সমষ্টি হয়ে উঠেছেন।
মার্ক্সবাদী তাত্ত্বিক, শ্রেণি ব্যাখ্যাকার, সমাজ, সাহিত্য, সংস্কৃতি বিশ্লেষক বদরুদ্দীন উমর অনেক লিখেছেন, চিন্তাশীল অসংখ্য লেখা। সেসব জ্ঞানচর্চার ক্ষেত্রকে প্রসারিত করেছে বাঙালির। এসব কেবল রাজনৈতিক সাহিত্যের অংশ নয়, বাঙালির জ্ঞান-তথ্য ভাণ্ডারের সঞ্চিত সম্পদ। আমাদের বিশ্বাস বদলে যাওয়া নয়া বিশ্বব্যবস্থার বিপ্রতীপ অবস্থাকেও ব্যাখ্যা করবেন তিনি তার চিন্তাধারার সূত্র ধরে।
১২. ১২. ২১

/জেডএস/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
তামাকে বিষ, তবুও ঝুঁকছেন কৃষক 
তামাকে বিষ, তবুও ঝুঁকছেন কৃষক 
মার্কিন কংগ্রেসে ইউক্রেনের বহুল প্রতীক্ষিত সহায়তা বিলে ভোট আজ
মার্কিন কংগ্রেসে ইউক্রেনের বহুল প্রতীক্ষিত সহায়তা বিলে ভোট আজ
ড্রোন হামলার কথা অস্বীকার করলো ইরান, তদন্ত চলছে
ড্রোন হামলার কথা অস্বীকার করলো ইরান, তদন্ত চলছে
শিল্পী সমিতির নির্বাচন, মিশা-ডিপজলে কুপোকাত কলি-নিপুণ
শিল্পী সমিতির নির্বাচন, মিশা-ডিপজলে কুপোকাত কলি-নিপুণ
সর্বাধিক পঠিত
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
বাড়ছে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি, নতুন যোগ হচ্ছে স্বাধীনতা দিবসের ভাতা
ইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
ইস্পাহানে হামলাইরান ও ইসরায়েলের বক্তব্য অযৌক্তিক: এরদোয়ান
উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন প্রতিমন্ত্রী
উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণের ঘটনায় ক্ষমা চাইলেন প্রতিমন্ত্রী
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া
সংঘাত বাড়াতে চায় না ইরান, ইসরায়েলকে জানিয়েছে রাশিয়া
দেয়ালের দেশ: মন খারাপ করা সিনেমা
সিনেমা সমালোচনাদেয়ালের দেশ: মন খারাপ করা সিনেমা