X
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১
কবি

অন্ত্যজ শ্রেণির জীবন চারিত্র্য

জান্নাতুল যূথী
২৩ জুলাই ২০২২, ১৩:১০আপডেট : ২৩ জুলাই ২০২২, ১৩:১২

বাংলা গদ্যসাহিত্যের সমৃদ্ধ শাখা কথাসাহিত্য। আর কথাসাহিত্যিক হিসেবে যে-কজন লেখক এই ধারাকে আকাশচুম্বী আসনে পৌঁঁছে দিয়েছেন, তাঁদের অন্যতম তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় (১৮৯৮-১৯৭১)। তাঁর উপন্যাস সমাজের দর্পণ। খেটে খাওয়া মানুষের জীবনেরই ভাষ্য হয়ে উঠেছে তাঁর প্রতিটি গল্প-উপন্যাস। সমাজের প্রান্ত-শ্রেণি কিভাবে তাদের জীবন-জীবিকা নির্বাহ করে, তাদের প্রেম-বিচ্ছেদ, পাওয়া না-পাওয়ার সামগ্রিক রূপ, গ্রামীণ জীবনে টিকে থাকার দৈনন্দিন সংগ্রাম প্রভৃতির সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে এক একটি নিটোল সাহিত্য। যেই সাহিত্য খটখটে রৌদ্রের মাঝে এক পশলা বৃষ্টির মতো শীতল অনুভূতি সৃষ্টি করে। আবার কখনো গল্প-উপন্যাসের নায়ক-নায়িকাদের সঙ্গে হারিয়ে যেতে হয় দূর অজনায়। চরিত্রগুলোর প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি যেন পাঠকের আপনার হয়ে ওঠে। তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাড়াজাগানো উপন্যাস ‘কবি’(১৯৪৩। এই উপন্যাসে তিনি অন্ত্যজ শ্রেণির জীবন চারিত্র্যের রূপকার হিসেবে নিজে প্রতিষ্ঠা করেছেন।

তারাশঙ্করের বেশিরভাগ কথাসাহিত্যের প্রেক্ষাপট গড়ে উঠেছে বীরভূম-বর্ধমান অঞ্চলের সাঁওতাল, বাগদি, ডোম, বাউরি, বোষ্টম প্রভৃতি সম্প্রদায়ের কাহিনি নিয়ে। তেমনি ‘কবি’ উপন্যাসেও তিনি অন্ত্যজ শ্রেণির জীবনের ভাঙাগড়া, প্রেম-বিচ্ছেদকে তুলে ধরেছেন। ‘কবি’ উপন্যাসে লেখক ডোম সম্প্রদায়ের কাহিনি বর্ণনা করেছেন। সেখানে তুলে ধরেছেন ঝুমুর দলের জীবনচিত্র।

অন্ত্যজ শ্রেণির একজন কবিয়ালের জীবনকে উপজীব্য করে ‘কবি’ উপন্যাসটি রচিত। কবিয়ালের নাম নেতাইচরণ। সংক্ষেপে নেতাই। নেতাইয়ের জন্ম হিন্দুসমাজের পতিততম স্তরের অন্তর্গত ডোমবংশে। তবে শহরের ডোমের সঙ্গে তাদের কিছু পার্থক্য আছে। এরা লাঠিয়াল। এদের উপাধি বীরবংশী। নেতাইয়ের মামা গৌর অঞ্চলের বিখ্যাত ডাকাত। আর নেতাইয়ের বাপ সিঁদেল চোর। পিতামহ ঠ্যাঙাড়ে। সবমিলিয়ে নেতাই যে বংশে জন্মেছে, সেখান থেকে কবিয়াল হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাওয়া বা কবিয়ালরূপে আত্মপ্রকাশ করা সহজ নয়। কিন্তু নেতাইচরণ কবিয়ালদের দোহার হিসেবে কাজ করত। বাবা-মামার পথে না গিয়ে নিজেকে কবিয়াল হিসেবে গড়ার মনোবাসনা ছিল তার। কিন্তু পারিবারিক ঐতিহ্যের বাইরে গিয়ে সমাজে নিম্নশ্রেণিকে জায়গা দেওয়া হয় না।

নিম্নশ্রেণির জীবন সর্বদাই হুমকির সম্মুখীন। ডোম জীবন ছেড়ে নেতাইও কবিয়াল হওয়ার পথে বাধা পায়। নেতাই বাপ-দাদা-মামার পেশায় নিজেকে সম্পৃক্ত না করে যখন কবিয়াল হওয়ার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করে তখন তাকে ব্যঙ্গ-বিদ্রূপের শিকার হতে হয়। স্থানীয় জমিদারের মায়ের স্মৃতিরক্ষার উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত নৈশবিদ্যালয়ে জমিদার একখানা কাপড় দেওয়ার ঘোষণা করলে নিতাইও স্কুলে যেতে শুরু করে। কিন্তু একে একে ডোমবংশীয় সব ছেলে স্কুল ত্যাগ করলেও নেতাই পড়াশোনায় মনোযোগ দেয়।  ডোমের ছেলে ডোম হবে এমনটাই তো সমাজের আবহমান চিত্র। সেখানে নেতাই কেন এত বিদ্যাবুদ্ধি গ্রহণ করতে হবে। মামাতো-মাসতুতো ভাইয়েরা তাকে পণ্ডিত মশায় বলে ব্যঙ্গ করতে শুরু করে। মামা গৌরচরণ সদ্য পাঁচ বছরের জোল খেটে ঘরে ফিরেছে। সেও নেতাইকে তাদের স্বাভাবিক ধারায় আসতে বলে। ‘সে বোনকে ডাকিয়া গম্ভীরভাবে বলিল- নিতাইকে এবার বেরুতে বল। নেকাপড়া তো হলো।...নিকছিস? গৌর আসিয়া খাতাটা ও বইখানা টান মারিয়া ছুঁড়িয়া ফেলিয়া দিল।’

পরবর্তীতে নেতাই ঘনশ্যাম গোঁসাইয়ের বাড়িতে মাহিন্দারী চাকরি নেয়। গোসাঁইজীর গাভী পরচর্যার দায়িত্ব। নেতাই ডোমবংশীয় হওয়ার কারণেই সামাজিকভাবে বেড়ে উঠতে বাধাগ্রস্ত হতে হয়।

সমাজের করুণ চিত্রের দেখা মেলে সর্বত্রই। নোটনদাসের মতো কবিয়ালকেও পালার কর্তারা ঠকিয়েছে শ্রেণিবৈষম্যের বিভেদ যেন উপন্যাসের আদ্যোপান্ত। টাকা পাওনা থাকার কারণেই নোটনদাস কবিগানের আসরে উপস্থিত হয় না। দুবছরের টাকা মিটিয়ে দেওয়ার অঙ্গীকার থাকলেও চামুণ্ডার মোহন্ত তাকে ফাঁকি দেয়। "...টাকার পরিবর্তে তাহার হাতে দিলেন তাজা টকটকে একটি জবাফুল, এবং আশীর্বাদ করিলেন—বেঁচে থাক বাবা, মঙ্গল হোক।" অন্তজ শ্রেণির জীবনচিত্র তুলে ধরতে গিয়ে তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় সামাজিকভাবে নিম্নশ্রেণির শোষণের চিত্র তুলে ধরেছেন।

শোষণ বঞ্চনার মধ্যেও নেতাই নিজের লক্ষ অবিচল রেখেছে। নেতাইচরণের ভাগ্যই তাকে কবিয়ালরূপে প্রতিষ্ঠা করে। গ্রামের পালাগানের আসরে এক প্রতিষ্ঠিত কবিয়ালের অনুপস্থিতির সুযোগই নেতাইয়ের ভাগ্যরেখা বদলে দেয়। অট্টহাস গ্রাম একান্ন মহাপীঠের অন্যতম মহাপীঠ। মহাপীঠের অধিষ্ঠাত্রী দেবীর নাম মহাদেবী চামুণ্ডা। মাঘীপূর্ণিমায় চামুণ্ডার পূজা একটি বিশিষ্ট পর্ব।  এই পূর্জাকে কেন্দ্র করে অট্টহাসে মেলাও বসে। সেখানে প্রত্যেকবার কবিগানের আসরে মেতে ওঠে স্থানীয়রা।

চিরকালের জমজমাট কবিগানের পালায় যারা এই সম্প্রদায়কে মাতিয়ে রাখে তাদের মধ্যে রয়েছে নোটনদাস ও মহাদেব পাল। এই সমারোহে প্রায় হাজার দেড় হাজার লোকের সমাবেশ ঘটে। কবিগানের আসরে অনুপস্থিত নোটনদাস। ফলে মেলা কর্তৃপক্ষ স্তম্ভিত ও কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ে। লোকেরাও হইহই করে গোলমাল করতে শুরু করে। এই সুযোগে নেতাই তার জীবনে কবিয়াল হিসেবে গড়ে ওঠার সুযোগ পায়। অভিজ্ঞ মহাদেবের কাছে হেরে গেলেও তার উদ্দেশ্য সফল হয়।

নেতাইয়ের জীবনযাত্রার নবযাত্রাকে কেন্দ্র করে মামা গৌরের সঙ্গে দ্বন্দ্ব। নেতাইয়ের জীবনে আসে একের পর এক পরীক্ষা। নিজের প্রতিভাকে টিকিয়ে রাখতে শুরু করে নানারকম কাজ। বাড়ি থেকে বের হয়ে স্টেশনে থাকার সুবাদে পরিচয় ঘটে স্টেশনের পয়েন্টসম্যান রাজলালের সঙ্গে। নেতাইয়ের কবিগানে মাতে রাজলালের ষোলো-সতেরো বছরের শ্যালিকা। বিবাহিত। যাকে রাজলাল ঠাকুরঝি বলে সম্বোধন করত। নেতাইও এই কালো, নির্বোধ বালিকাটিকে ঠাকুরঝি রূপেই সম্বোধন করত। নেতাইকে প্রতিদিন দুধ দিতে আসত ঠাকুরঝি। একসময় নেতাই অনুভব করে ঠাকুরঝির প্রতি ভালোবাসা। তেমনি ঠাকুরঝিও নেতাইয়ের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পড়ে। ‘সে আজ স্পষ্ট অনুভব করিল, ঠাকুরঝিকে সে ভালোবাসে। ঠাকুরঝিও তাহাকে ভালোবাসে।’

কিন্তু মিলন সম্ভব হয় না। কারণ ঠাকুরঝি বিবাহিত। মিলন সম্ভব নয় জেনেই নেতাই ঠাকুরঝির থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নিতে চায়। এরমধ্যে গ্রামে আসে ঝুমুর দল।  ‘বহু পূর্বকালে ঝুমুর অন্য জিনিস ছিল, কিন্তু এখন নিম্নশ্রেণীর বেশ্যা গায়িকা এবং কয়েকজন যন্ত্রী লইয়াই ঝুমুরের দল। আজ এখান, কাল সেখান ঘুরিয়া বেড়ায়, গাছতলায় আস্তানা পাতে। কেহ বায়না করিলেও সন্ধ্যার পর পথের ধারে নিজেরাই আসর পাড়িয়া গান-বাজনা আরম্ভ করিয়া দেয়। মেয়েরা নাচে, গায় অশ্লীল গান। ভনভনে মাছির মত এ রসের রসিকরা আসিয়া জমিয়া যায়।’ মেয়েদের মধ্যে একজন প্রৌঢ়া আছে, সেই দলের কর্ত্রী। আর দলটি যার ওপর নির্ভর করে নিজেদের কর্তৃত্ব জানান দেয়, তার নাম বসন্ত। বসন। নেতাইও একদিন ঝুমুর দলে যোগ দেয়। স্থানে স্থানে গান-বাজনায় আসর জমিয়ে জীবিকা উপার্জন করত। তবে ঝুমুর দলের এরা গান-বাজনা করলেও মূলত দেহোপজীবিনী। প্রতি আসরের পূর্বেই পরিপূর্ণ গ্লাস মদ খেয়ে তবেই খেউড়ে অশ্লীলতায় মেতে ওঠে ঝুমুরদল। ভাষায়-ভাবে-ভঙ্গিতে অশ্লীল কোনোকিছুই তাদের মুখে বাধে না। বসন তাদের নেতৃত্বস্থানীয়া। প্রৌঢ় মাসি তাকে দিয়েই শ্রোতাদের সন্তুষ্ট করতে চেষ্টা করে। ‘একখানা কাপড় তুলিয়া ধরিয়া দেখাইয়া বসন্ত বলিল, উলঙ্গবাহার শাড়ি। এই কাপড় আজ পরব। কথাটার ইঙ্গিত নিতাই বুঝিল। অর্থাৎ বসন্ত আজ প্রায় অর্ধ নগ্নরূপে নৃত্য করিবে।’ বসন্তদের বিভীষিকাময় জীবনের নানা দিক তারাশঙ্করের উপন্যাসে জীবন্ত হয়ে উঠেছে। শিহরে উঠতে হয় বসনদের পরিণতি দেখে। সমাজের নানা অজনা-অদ্ভুত জীবনে আজও সমাজে বাস করে চলেছে অসংখ্য বসন, নেতাই।

বসন্তের প্রেমে নেতাই নিজেকে রাঙাতে চায় কিন্তু যাদের জীবিকাই ঝুমুর দলে নেচে-গেয়ে, তাদের স্বাভাবিক জীবন থাকতে নেই। বসন্তকে সঙ্গ দিতে হয় ঝুমুর দলের শ্রোতাদের। খেউড় অর্থাৎ নগ্ন-অশ্লীলতার গান গেয়ে শ্রোতাদের দাবি পূরণ করতে হয়। নিত্যনতুন সমাগমে দেহে রোগ বাসা বাঁধে। বসন্ত বিছানায় পড়ে ছটফট করতে থাকে। সেবা-যত্নে সঙ্গ দেয় নেতাই। তবু বসনকে বাঁচানো যায় না। ঘৃণিত কুৎসিত ব্যাধি তার সমগ্র দেহবর্ণের লাবণ্য, উজ্জ্বলতা নিঃশেষ করে দিয়েছে।  ‘বসন্ত চলিয়া গেল। সমস্ত পৃথিবী খুঁজিয়া আর তাহাকে পাওয়া যাইবে না। সেই বসন্ত। ঝকঝকে ক্ষুরের মতো মুখের হাসি, আগুনের শিখার মতো তাপ, তেমনি রঙ তেমনই রূপ, বসন্তকালের কাঞ্চনগাড়ের মতোই বসন্তের বেশভূষার বাহার। সেই বসন চলিয়া গেলো। গায়ের গহনাগুলা প্রৌঢ়া টানিয়া খুলিয়া লইল, সে নিজে তাহার দেহখানা আগুনে তুলিয়া দিলো, বসন একটা প্রতিবাদও করিলো না।’

অন্ত্যজ শ্রেণির জীবনের গতিবিধিই এমন। এই উপন্যাসের প্রতিটি চরিত্রই অন্ত্যজ শ্রেণির অন্তর্গত। নেতাই, গৌর, রাজলাল, ঠাকুরঝি, বসন, বিপ্রপ্রদ, তারণ মণ্ডল, মাসি, নোটনদাস, মহাদেব পাল, নির্মলা প্রভৃতি। প্রত্যকেই জীবন পরিচালনার জন্য একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে ছুটে চলেছে। কিন্তু জীবনের কোথাও এদের শান্তি মেলেনি। নোটনদাস তার চেয়ে খানিক উচ্চবর্গের দ্বারা শোষিত, নির্যাতিত-নিপীড়িত। বসনও ঝুমুর দলে খেউড় নাচ-গানে শ্রোতাদের মনোরঞ্জনের ব্যবস্থা করেছে। কিন্তু দিনশেষে নিজেই কঠিন অসুখে ভুগে মৃত্যুবরণ করেছে। যেই দলের হয়ে প্রাণপাত করেছে সেই দলের কর্ত্রী কোনো রকম মায়ার ছলে কাছে টেনে নেয়নি তাকে। আবার নেতাই প্রেমে মজলেও নিজের অবস্থানগত কারণে প্রেমিকাকে রক্ষা করতে পারেনি। জীবনচক্রে না পাওয়ার বেদনা তাকে পুড়িয়েছে প্রতিনিয়ত। ঠাকুরঝির প্রেমে পড়ে ঘরছাড়া হলেও বসনকেও জীবনে পায়নি। ঘুরতে ঘুরতে বাংলাদেশের সবই তার চেনা কিন্তু স্বস্তির নিশ্বাস ফেলার দুদণ্ড সুখ যা পেয়েছিল, বসনের মৃত্যুর কোলে সব হারিয়ে আবার ফিরে গেছে চিরচেনা গ্রামে। কিন্তু সেখানে এসেও শুনতে পায় ঠাকুরঝির মৃত্যুর খবর। হাহাকারের জীবনী শক্তি পেয়েছে তার রচিত গানে—

এই খেদ আমার মনে
ভালোবেসে মিটল না সাধ, কুলাল না এ জীবনে!
হায়—জীবন এত ছোট কেনে?
এ ভুবনে? 


নেতাই, বসন্ত, ঠাকুরঝি,  রাজন, গৌর, বিপ্রপ্রদ, নোটনদাস, মহাদেব; এদের কেউ কবিগানে জীবন অতিবাহিত করেছে। আবার ঝুমুর দলের নাচ-গানের মধ্যেই জীবনের অন্তিমকাল অতিবাহিত করেছে। তবে তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের অন্ত্যজ শ্রেণির জীবন চরিত্রের রূপায়ণ তাঁর অভিজ্ঞতার স্বাক্ষর বহন করে। খুব কাছ থেকেই যে জীবনকে তিনি উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন। বিরহমিলনের অন্তর্লীন ভালোবাসায় যেন প্রতিফলিত হয়েছে এ উপন্যাসে। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে অন্ত্যজ শ্রেণির জীবন চারিত্র্য। সমাজ ও মানুষ ছবি। রাঢ় বাংলার এত নিপুণ সমাজ চিত্রায়ণ খুব কম ঔপন্যাসিকের হাতে ভাষা পেয়েছে। যে ভাষা আজ অবধি পাঠককে অবিরত মুগ্ধ করে। সৃষ্টিসম্ভারে তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় তাই কালজয়ী।

/জেডএস/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
সাদি মহম্মদ: ভাইয়ের কান্না, বন্ধুর স্মৃতি, সতীর্থদের গানে স্মরণ…
সাদি মহম্মদ: ভাইয়ের কান্না, বন্ধুর স্মৃতি, সতীর্থদের গানে স্মরণ…
খালি বাসায় ফ্যানে ঝুলছিল কিশোরী গৃহকর্মীর লাশ
খালি বাসায় ফ্যানে ঝুলছিল কিশোরী গৃহকর্মীর লাশ
গরমে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার শঙ্কায় ধীরে চলছে ট্রেন
গরমে রেললাইন বেঁকে যাওয়ার শঙ্কায় ধীরে চলছে ট্রেন
মন্দিরে সেলফি তুলতে গিয়ে প্রদীপে দগ্ধ নারীর মৃত্যু
মন্দিরে সেলফি তুলতে গিয়ে প্রদীপে দগ্ধ নারীর মৃত্যু
সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
এগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
ঈদের ছবিএগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
হোটেল রুম থেকে এই ৫ জিনিস নিয়ে আসতে পারেন ব্যাগে ভরে!
হোটেল রুম থেকে এই ৫ জিনিস নিয়ে আসতে পারেন ব্যাগে ভরে!