X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৫ চৈত্র ১৪৩০

চেনা সুরের রাগ-রঙ

বিশ্বদেব মুখোপাধ্যায়
২৯ আগস্ট ২০১৮, ১৩:৫৮আপডেট : ২৯ আগস্ট ২০১৮, ১৪:০১

চেনা সুরের রাগ-রঙ (পর্ব : ০৮)

সারং- ফার্সি ভাষায় ‘সারং’ শব্দের অর্থ মেঘ। অতএব ‘সারং’ রাগটিতে বর্ষার স্পর্শ আছে- এ কথা স্বভাবতই মনে হবে। সে কথা ঠিক হলেও, শুধুমাত্র ওটুকুই নয় ‘মেঘ’ নামেও একটি রাগ আছে, যা বিশেষভাবে বর্ষাঋতুর রাগ হিসাবেই চিহ্নিত। ‘সারং’ সেই অর্থে বর্ষার রাগ বলা যায় না; বরং, বলা যায় গ্রীষ্মই এর ঋতু, তবে ভেতরে মেঘের সঞ্চার শুরু হয়েছে এবং তার আভাস পাওয়া যাচ্ছে- এই হলো সারং-এর সময়- অর্থাৎ গ্রীষ্মের শেষের দিক।

তবে সারং-এরও প্রকারভেদ আছে। প্রাচীন সঙ্গীত শাস্ত্রে ‘নব সারং’-এর কথা বলা হয়েছে। ‘নব’ অর্থাৎ নয়টি সারং এবং তারা হলো, সারং, মধুমত সারং, গৌড় সারং, বড়হংস সারং, সামন্ত সারং, মিক্রাকি সারং, লঙ্কাদহন সারং, শুদ্ধ সারং ও বৃন্দাবনী সারং। এই নয় প্রকার সারং এর মধ্যে সবচাইতে প্রচলিত ‘বৃন্দাবনী সারং’ রাগটি। ‘বৃন্দাবনী’- এই বিশেষণ এবং এই রাগটির রূপ আমাদের মনে পড়িয়ে দেয় শ্রীকৃষ্ণের অনুষঙ্গ এবং বৃন্দাবনের প্রখর গ্রীষ্মের দাবদাহকে, যখন আমাদের সমস্ত অন্তরাত্মা জুড়ে শুধু একটাই কাতর প্রার্থনা উঠে আসে ...‘আল্লাহ মেঘ দে’... (কিন্তু ওই লোকগীতিটি বৃন্দাবনী সারং রাগাশ্রিত নয়) যাই হোক, রাগটির রূপ খুঁজে পাবেন কাজী নজরুল ইসলামের ‘বৃন্দাবনী কুঙ্কুম আবীর রাগে’ এবং ‘বৃন্দাবন ধন নবঘন শ্যাম’- গান দুটিতে এবং গানের বাণীতে রাগের নামেরও আভাস রয়েছে ‘বৃন্দাবনী’ এবং ‘বৃন্দাবন’ শব্দ দুটির মধ্যে। দ্বিতীয় গানটির একটি বিস্ময়কর রেকর্ড আছে জ্ঞানেন্দ্রপ্রসাদ গোস্বামীর কণ্ঠে। তারই গাওয়া একটি খেয়ালেরও রেকর্ড আছে- ‘বন বন ঢুঁড়ন যাঁউ / কিতহু ছুপ গয়ি কৃষ্ণ মুরারি’। অর্থাৎ বনে বনে খুঁজে বেড়াচ্ছি / কৃষ্ণ কোথায় লুকিয়ে পড়েছেন... শ্রী রাধার চিরন্ত সমস্যা!

এই সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের গানেও একটু খুঁজতে হবে। আমি তার দুটি গানের কথা বলব, যাতে বৃন্দাবনী সারং-এর অসাধারণ প্রকাশ ঘটেছে। প্রথম গানটি হলো, ‘আমি এলেম, তারি দ্বারে’। শিল্পী সুচিত্রামিত্র। এবং দ্বিতীয় গানটি হলো, ‘চক্ষে আমার তৃষ্ণা’, শিল্পী- হেমন্ত মুখোপাধ্যায়। এই রাগে একটি অবিস্মরণীয় বাংলা গান প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গাওয়া। গানটি ‘ঢুলী’ ছায়াছবির, কথা ছিল- ‘নিঙাড়িয়া নীল শাড়ি শ্রীমতী চলে’।

আরো কিছু খেয়ালের কথা বলি। বৃন্দাবনী সারং রাগে পণ্ডিত ভীমসেন যোশীর গাওয়া একটি গান এবং ওস্তাদ নিসার হুসেন খাঁ। এবং যন্ত্র সঙ্গীতে ওস্তাদ বিলায়েৎ খাঁর সেতারে একটি বহু পুরোনো ‘সেভেন্টি এইট আরপিএম’ রেকর্ড আছে। সেটি শুনুন। ওস্তাদ আলি আকবর খাঁর সরোদেও শুনুন বিলম্বিত গৎ।

আরো দুটি গানের কথা মনে পড়ছে। নজরুল গীতি। একটি গান হলো- ‘দক্ষিণ সমীরণ সাম্বে বাজোবেণুকা/ মধুমাধবী সুরে চৈত্র পূর্ণিমা রাতে/বাজো রেণুকা’...‘মধুমাধবী সারং’ রাগাশ্রিত এবং ‘মধুমাধবী’ শব্দ যুগলের মধ্যে তার আভাস। ওই একই রাগাশ্রিত আরেকটি গান, ‘চৈতালী চাঁদিনী রাতে’ এবং এই গানেও ‘মধু’ এবং ‘মাধবী’ শব্দ দুটি পৃথকভাবে ব্যবহৃত হয়েছে, যা ‘মধুমাধবী সারং’-এর নামটি মনে করিয়ে দেয়। এই রাগটি প্রচলিত ‘নব সারং’ গোষ্ঠীর অন্তর্গত ‘মধুমত সারং’-এরই নামান্তর মাত্র। কেউ কেউ একে, মধ্মাদ্, মধ্মত্ বা মধ্যমাদি সারংও বলে থাকেন। তবে, উত্তর ভারতীয় সঙ্গীতে এ রাগের সবচেয়ে চেনা নামটি হলো মধমাদ সারং। রেকর্ড অনেকের আছে। ওস্তাদ বড়ে গোলাম আলি খাঁ, পণ্ডিত কুমার গন্ধর্ব, পণ্ডিত যশরাজ, কিশোরী আমোনকর, ... এমনি আরো অনেক রেকর্ড পাবেন। কিন্তু সে সবই শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের। আমাদের পক্ষে অবশ্যই প্রাথমিক পর্যায়ে সহজ সরল ভাবে কিছু গান হলেই সুরটা চিনতে সুরটা মনের মধ্যে এঁকে নিতে সুবিধা হয়। দুটি নজরুল গীতির কথা বলেছি, এবার আরো দুটি গানের কথা বলি। দুটি গানই হিন্দি ছায়াছবির। প্রথম গানটি ‘দিল লিয়া দর্দ দিয়া’ ছায়াছবির এবং দ্বৈত কণ্ঠে গেয়েছেন, মহম্মদ রফী ও আশা ভোঁসলে। ১৯৬৪’র রেকর্ড, কথা- ‘শাওন আয়ে, না আয়ে’ এবং দ্বিতীয় গানটি ‘কাঁহাসে আয়ি বাদরা...’ এটিও ছায়াছবির গান। গানটি ছিল দ্বৈতকণ্ঠে। ছায়াছবির নাম ‘চশ্মে বদ্দুর’। এটি ইরানের একটি প্রচলিত প্রবাদবাক্য, যার অর্থ ‘কুনজর, তুমি দূরে থাকো’। শিল্পীদের মধ্যে একজন হৈমন্তী শুক্লা। অন্যজনের নাম জানি না। সেটি পুরুষ কণ্ঠ। মনে হয়, যেশু দাস।

তবে, একটা বিষয় বিশেষভাবে লক্ষ্য করার মতো, আর তা হলো, যদিও সাধারণভাবে সারং শ্রেণীভুক্ত যে কোনো রাগই দিনের বেলায় এবং আরো সঠিকভাবে বলতে হলে দুপুরের দিকেই গাওয়া হয়ে থাকে, কিন্তু মধুমাধবী সারং রাগাশ্রিত দুটি নজরুল গীতির বাণীই ‘চৈতালী চাঁদিনী রাতের’ পরিবেশ রচনা করেছে। সঙ্গীত শাস্ত্রবিদ এতে যাই মনে করুন না কেন, তাতে রসিক শ্রোতার কিছুই যায় আসে না; কারণ মধুমাধবী সারং-এ চৈত্রের জ্যোৎস্নাপ্লাবিত রাত্রির এই রূপ কবি তাকে দেখিয়েই ছাড়েন আর মহৎ কবির সবচাইতে বড় সাফল্য সেখানেই।

এই অনুষঙ্গে বিশেষভাবে মনে পড়ে রবীন্দ্রনাথের কথাই। তার গানের মধ্যে দিয়ে রাগের চেনা ছবিটা যে কতবার, কতভাবে বদলে যেতে দেখি, তা ভাবলে বিস্ময়ের আর অবধি থাকে না। সে সব কথা যথা সময়ে হবে, কিন্তু আপাততঃ নজরুলের চাঁদিনী রাতের খেই ধরেই রবীন্দ্রনাথের ‘চাঁদের হাঁসির বাঁধ ভেঙেছে’ গানটির কথা মনে পড়ে গেল। গানটি সাহানা রাগাশ্রিত এবং এটি রবীন্দ্রনাথের প্রিয় রাগ। এই গানটিতে সাহানা চাঁদের হাঁসির বাঁধ ভাঙা ছোয়ার আনে আর ওই একই রাগে অন্য একটি গানে আমরা দেখি, ‘নিবিড় ঘন আঁধারে জ্বলিছে ধ্রুবতারা...’ অর্থাৎ প্রায় নিশ্ছিদ্র অন্ধকার! আবার আরেকটি গান, এটিও সাহানা রাগাশ্রিত এবং তার বাণী হলো, ‘নিবিড় মেঘের ছায়ায় মন দিয়েছি মেলে।’ মনে হয় ‘সাহানা’ রাগটিতে একটা ভিজে গন্ধ আছে। তার রঙ আমার চোখে রক্তিম, গৈরিক মেঘের মতো। বর্ষা ঋতুর সঙ্গে তার যোগ অতি নিবিড়। রবীন্দ্রনাথের আরেকটি গানের কথা মনে পড়ে?- ‘কোথা যে উধাও হলো...’; মনে পড়ে? এটি তাঁর ভাঙা গান পর্যায়ের গান। সাধারণতঃ এ গানটি প্রসঙ্গে বলা হয়, এটি যে সুপ্রাচীন খেয়াল গানটিকে ভেঙে সৃষ্টি হয়ে সেটি মিঁয়া মল্লার রাগের একটি গান- ‘বোলো রে পাপাইয়ারা’, যা দ্রুত ত্রিতালে নিবদ্ধ। কিন্তু রবীন্দ্রসঙ্গীতটি বৈতালিক, অর্থাৎ ঢালা ছাঁদে গাওয়া হয়। দ্বিতীয়তঃ গানটির অস্থায়ী অংশে, অর্থাৎ প্রথম দুটি পঙ্ক্তিতে যখন গাওয়া হচ্ছে- ‘কোথা যে উধাও হলো মোর প্রাণ উদাসী/আজি ভরা বাদরে’, তখনো তাতে মিঞা মল্লারের চিহ্নমাত্র নেই এবং এ অংশ বরং বিশুদ্ধ সাহানা রাগেই- বলা যেতে পারে। এই অংশের সঙ্গে মিঞা মল্লার রাগে ওই খেয়াল গানটিরও কোনো মিল খুঁজে পাওয়া যায় না। এর পরবর্তী অংশে মিঞা মল্লার আছে, কিন্তু সেও ঢালা ছাঁদে বা বৈতালিক বলেই মূল খেয়ালটির সঙ্গে এখানেই মিল অল্পই!

আসলে, রবীন্দ্রনাথের ভাঙা গানের ক্ষেত্রে প্রায়শই মূল গানটি হারিয়েই যেত এবং যে নতুন রূপটা প্রকাশিত হতো, তা একান্তভাবেই রবীন্দ্রনাথের। বিশেষতঃ এই গানটির ক্ষেত্রে কথাটা খুবই খাটে। মূল গানটির একটি অসাধারণ রেকর্ড আছে, পণ্ডিত কুমার গন্ধর্বের কণ্ঠে- ‘বোলো রে পাপাইয়ারা’, রাগ, মিঞা কি মল্লার। সাহানা রাগে ওস্তাদ আমীর খাঁর রেকর্ডটি এবং ওস্তাদ আমজাদ আলি খাঁর রেকর্ডে শুনুন সরোদ। ‘কোথা যে উধাও হলো’- গানটি শুনুন কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কণ্ঠে।

রাগরাগিণীর সময়ের যে প্রচলিত ধারণা, তাকে ভেঙে ফেলার খেলা রবীন্দ্রনাথের কাছে বড় প্রিয় ছিল; বিশেষতঃ কোনো রাগের মধ্যে ঘন বর্ষার রূপকে ফুটিয়ে তুলতে তিনি ছিলেন অতি পটু। কয়েকটা উদাহরণ দিই।

ইমন কল্যাণ রাগটির যে শাস্ত্রীয় রূপটি প্রতিষ্ঠিত, তা একটি শান্ত নক্ষত্রখচিত সন্ধ্যার ছবি আঁকে। অথচ রবীন্দ্রনাথ অজস্রবার ওই একই রাগে ঘনবর্ষার ছবি এঁকেছেন অজস্রবার। হৃদয় আমার নাচেরে আজিকে, আষাঢ় সন্ধ্যা ঘনিয়ে এল, থামাও রিমিকি ঝিমিকি বরিষণ, আজ বারি ঝরে ঝরো ঝরো ... উদাহরণ আরো অনেক দেওয়া যায়, কিন্তু আরো দুটি মাত্র গানের কথা বলব, কিন্তু তার কোনোটাই ইমন কল্যাণ রাগাশ্রিত নয়। প্রথমে যে গানটির কথা বলব, সেটিও বর্ষারই গান, কিন্তু যে রাগে তার নাম হাম্বীর। হাম্বীরও রাত্রিরই রাগ এবং মনে হয় যেন তারও রূপ জ্যোৎস্নালোকিত মহাকাশের মতোই মেঘমুক্ত; কিন্তু রবীন্দ্রনাথের গানটির বাণী, ‘তিমির অবগুণ্ঠনে বদন তব ঢাকি’... গানটি শুনলে মনে হয় যেন হাম্বীর রাগের যে জ্যোৎস্নালোকিত মুখ এতকাল ধরে আমরা সবাই দেখে এসেছি, এ মুখ সে মুখ নয়। সবার চোখের আড়ারে লুকিয়ে রাখা এ মুখ সঘন বর্ষার তিমির অবগুণ্ঠন সরিয়ে রবীন্দ্রনাথই আমাদের দেখালেন চকিত বিদ্যুৎ ঝিলিকে! এ এক অভাবনীয় উদ্ঘাটন!

এই গানটির পাশাপাশি শুনুন পণ্ডিত ডি. ভি. পালুসকরের কণ্ঠে হাম্বরি রাগে ছোট খেয়ালের রেকর্ডটি। হাম্বীর রাগে পণ্ডিত রবিশঙ্করের সেতারের রেকর্ডটিও শোনা চাই।

হাম্বীর রাগে, প্রায় খেয়ালেরই আঙ্গিকে আরেকটি হিন্দি ছায়াছবির গানের কথাও এই অনুষঙ্গে মনে পড়ছে। সেটা ছিল ১৯৬০ সাল। মহম্মদ রফি এবং আরেকজন দুরন্ত ওস্তাদের কণ্ঠে একটি গান অসম্ভব জনপ্রিয়তা অর্জন করে। বিশুদ্ধ হাম্বীর রাগে গানটি হলো, ‘মধু বন মে রাধিকা নাচে রে/গিরিধারীকে মুরলীয়া বাজে রে’। গানটির বাণীর অংশ গেয়েছেন, বিখ্যাত শিল্পী মহম্মদ রফি, কিন্তু গানের মধ্যে যে অবিশ্বাস্য ক্ষিপ্র তানের চকিত উদ্ভাস, তার শিল্পীর নাম ‘তিমির অবগুণ্ঠনেই’ থেকে গেছে! ছায়াছবির নাম ‘কোহিনুর’।

হ্যাঁ, আরেকটি রবীন্দ্রসঙ্গীতের কথাও বলি। গানটি হলো, ‘সঘন গহনরাত্রি, করিছে শ্রাবণ ধারা’ এবং খুব নিবিষ্টভাবে শুনলে আবিষ্কার করা যায়, গানটির রাগ- বাহার। আশ্চর্য হলেও সত্যি, রাগ বাহার- যা উদ্দাম বসন্ত ঋতুর দক্ষিণী বাতাসে প্লাবিত কোনো এক রাত্রির ছবি আঁকে। এ সেই বাহার রাগ, যে রাগে রবীন্দ্রনাথই রচনা করেছেন- ‘আজি বসন্ত জাগ্রত দ্বারে’, লিখেছেন- ‘আজি দখিন দুয়ার খোলা’, ‘আজি কমল মুকুল দল খুলিল’... এমনি সব গান, সেই একই রাগে তিনি রচনা করছেন ‘সঘন গহন রাত্রি’র মতো ঘোর বর্ষার গান! বাহারের এ মুখ আমরা আগে দেখিনি!

এই সূত্র ধরে বাহার রাগে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের কিছু রেকর্ডের কথা। প্রথমেই বলব পণ্ডিত রবি শঙ্করের রেকর্ডটির কথা। এরপর শুনুন, পণ্ডিত ভি. জি. যোগ ও ওস্তাদ বিসমিল্লা খাঁর বেহালা ও সানাই-এ যুগলবন্দী। আরো অনেক রেকর্ডের কথাই মনে পড়ছে- সে সব কথা বলব, কোনো এক বসন্তকালেই হয়তো বা। (চলবে)

//জেডএস//
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত সাংবাদিকের সংখ্যা বেড়ে ১৩৭
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত সাংবাদিকের সংখ্যা বেড়ে ১৩৭
কানে ডিভাইস নিয়োগ পরীক্ষার কেন্দ্রে বোন, বাইরে থেকে উত্তর বলার অপেক্ষায় ভাই
কানে ডিভাইস নিয়োগ পরীক্ষার কেন্দ্রে বোন, বাইরে থেকে উত্তর বলার অপেক্ষায় ভাই
কাভার্ডভ্যান-লরির মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই গাড়িতেই আগুন, প্রাণ গেলো একজনের
কাভার্ডভ্যান-লরির মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই গাড়িতেই আগুন, প্রাণ গেলো একজনের
বাড়লো ব্রয়লার মুরগির দাম, কারণ জানেন না কেউ
বাড়লো ব্রয়লার মুরগির দাম, কারণ জানেন না কেউ
সর্বাধিক পঠিত
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়
নেচে-গেয়ে বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যকে বরণে সমালোচনার ঝড়