X
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
১৪ চৈত্র ১৪৩০

ঐশী গল্প

ফিরোজ আহমদ
২০ এপ্রিল ২০২১, ১৮:৫৩আপডেট : ২০ এপ্রিল ২০২১, ১৮:৫৩

বার্কহার্ড বলে একজন ঐতিহাসিক পরিব্রাজক আঠেরো শ চৌদ্দ সালের দিকে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ছ’হাজার ফুট উঁচুতে গাছের ছায়ায় ঘেরা একটা শহর দেখে লিখেছিলেন —'লেবানন ত্যাগ করার পর তাঁর দেখা শহরগুলোর মধ্যে এখানকার দৃশ্যগুলোই সব থেকে মনোরম ও আনন্দদায়ক। অনেকের মতে পুরাতন ঐশী গ্রন্থগুলোতে বর্ণনা করা স্বর্গের খুব কাছাকাছি ছিলো এই শহরের জনজীবনের প্রাত্যহিক ধারাভাষ্য, দৃশ্যপট। তবে এই শহরেই... যৌবনে গারে-হেরা নামের একটা গুহায় ধ্যান করতে অভ্যস্ত হয়ে ওঠা এবং নিজের গৃহীজীবন একটা মাটির ঘরে কাটিয়ে দেওয়া একজন বিশ্বস্ততম পুরুষ... পাগল হিসেবে নিগৃহীত হয়েছিলেন।
তাঁর সেইসব ঘরগুলোও রৌদ্রালোকিত গুহার থেকে খুব বেশি সুবিধা সম্বলিত ছিল না বললেও চলে।’ তাঁর সেই যেনতেন বাসস্থান থেকে বহু বহু পূর্বদিকে পৃথিবীসংলগ্ন বস্তুত্বের সর্বোচ্চ বিন্দু... সেই হলো হিমালয়। সেখানেও অগণিত গুহা। ধ্যানগ্রস্ত গুহাবাসী অনেক মানুষ... যাঁরা কখনো জীবিত, কখনো মৃত, কখনো-বা মৃতজীবী...

তেনজিং নাকি হিলারি কে যে প্রথম সেই তুঙ্গে ওঠা শৃঙ্গে হাত রেখেছিলেন ইতিহাসের বইতে সেই লাইনগুলো মেঘ মেঘ ঝাপসা। ইতিহাসের অস্পষ্টতা এবং জটিলতাও হিমালয়ের মতই তুষারধস, বরফঝড়—এইসব মনোযোগ কেড়ে নেয়া ব্যতিক্রমী ঝগড়ায় ঠাসা... যেমন বরফের তলায় তলিয়ে গেছে ইয়েতিদের ছবি তুলবার নানান গল্প...।

যখন সমস্যা বাধল যে কে আগে পৃথিবীর সর্বোচ্চ বিন্দুটি স্পর্শ করেছিলেন
একজন বলল—ঘোড়ার রেসে ঘোড়া জেতে? নাকি ঘোড়সওয়ার!
তাই যদি দেখাও যায় যে তেনজিং আগে হাত দিয়ে স্পর্শ করেছিলেন সেই শৃঙ্গ ,
তবুও হিলারিই প্রথম পায়ের তলায় রেখে এভারেস্ট জয় করা মানুষ... এবং তেনজিং হিলারির ঘোড়ার থেকে বেশি কিছু নন। যেমন সেই হাজার বছর আগেকার তায়েফ নগরে একজন ন্যায়নিষ্ঠ বিশ্বস্ত পুরুষ তায়েফবাসীর কাছে পাগলের অধিক কিছু ছিলেন না।

যাইহোক নেপালের যেদিক থেকে হিলারি রওনা করেছিলেন সেদিক দিয়ে না গিয়ে তিব্বত ঘেঁষে উঠলে মাইল দুয়েক উপরে উঠতেই দেখা যায় কী করে যেন নিরেট পাথর দুটো দেয়ালের মতন হয়ে গিয়ে একটা পথ তৈরি করে রেখেছে যাকে বাইরের দিক থেকে একদমই ঠাহর করার জোঁ নেই।
পথটার শেষমাথায়... দাঁড়ালে মাথা ঠুঁকে যায় এমন একটা গুহা—যেখানে এতটুকুই আলো যে ছায়া পড়ে না। বেরুবার পথ না থাকায় ঢুকতে পারে না ঝড়ের ঝাপটা।

সেই রকম একটা গুহায়... গত কতবছর ধরে সেখানে একজন মানুষ ধ্যানস্ত রয়েছেন তা কে বলবে! শত শত বৎসর তো কেউ তাকে দেখেইনি তো জানবে কিভাবে!

তেনজিং জন্মাতে তখনও তিন 'শ বছর বাকি। তারও শ' তিনেক বছর আগে যখন তিউনিসিয়ায় প্লেগের মহামারি দেখা দিয়েছিলো সেই মানুষটা তখন ছোট ছিলেন। কী করে যে খালদুনের মুকাদ্দিমার একটা কপি এই পাহাড়ি দেশে এসে পৌঁছেছিল সেকথা না জানলেও চুটকে দাড়িওয়ালা একজন আরবি জানা বুড়োর কাছে তিনি সেই মহামড়কের গল্প শুনেছিলেন যিনি মোকাদ্দিমার মানে করতে পারতেন।
সেই বুড়ো ডানাওয়ালা আরেকজন বুড়োর গল্প করতেন, জিব্রিল বলে উল্লেখ করতেন তার নাম। তাদের নিজেদের মতো নাকি তাঁর চোখও ছিলো কোনাচাপা, ছোট ছোট।
হতে পারে পাহাড়িদের বিধাতারও বুঝি তাই...।

যদিও সেসব প্রথা এখন আর নেই... বহু আগে শোনা যেত হিমালয়ের তিব্বতি অংশের ঢালে , খানিকটা উঁচুতে একটা কুকুরের পাথর চাপা দেওয়া গোর আছে।
মাসে একবার করে চাঁদের তিথিতে একটা দু'আংটাওয়ালা ব্যাগের একটা আংটা দাঁতে চেপে ধরে লোকালয়ের খাবারের দোকানগুলোর সামনে সে এসে দাঁড়াতো।
ইয়াকের দুধের পনির, শুকনো মণ্ডা আর ফলের দোকানগুলোতেই। সব্জি কিম্বা কাঁচা আনাজের দোকানগুলোর সামনে কখনোই নয়। যে যার মতো যৎসামান্য কিছু রেখে দিতো সেই ব্যাগটাতে। পাহাড়ি মানুষদের মতোই কুকুরটারও প্রয়োজন ছিল সামান্য। অতঃপর সে ফিরে আসত পাহাড়ের দিকে।

খুব আগ্রহী অনেক মানুষ তাকে অনুসরণ করে আধ মাইলটাক  উঠে আর পারত না
গতির কারণে। যদিও অতিউৎসাহ এই পাহাড়ি দেশে খুবই খারাপ চোখে দেখা হয়। আর কুকুরটাও...  কোথায় যেন হারিয়ে যেত। এই কুকুরটাই কি না কে জানে — দুনিয়ার তাবৎ লোককাহিনিগুলোতে ঠিক এইরকম একটা কুকুরের খোঁজ আকছার পাওয়া যায়।

একটা  বড় লোমওয়ালা কানঝোলা কুকুর! এমনকি একটা অপেক্ষাকৃত নতুন ঐশীগ্রন্থে হাতা মেলে বসে থাকা একটা কুকুর আর তার সমাজপালানো মনিবদের কাহিনি বলা আছে দাঁড়িকমাসমেত অনেক লোক যা মুখস্থ আওড়াতে পারে। কে বলবে সেটা এই কুকুরটাই ছিল কিনা! মঙ্গোলিয়ায়... মনিবদের কাছে প্রয়োজনীয় হয়ে উঠবার প্রতিযোগিতায় ঈগলের কাছে হেরে গিয়ে যে এখন নিপাট গৃহপালিত হয়ে পড়ে আছে। এস্কিমোদের দেশে পৌঁছে সেইই আবার হয়তো তার হৃতগৌরব পুনরুদ্ধার করতে হাম্ হাম্ করে স্লেজগাড়ি টানছে।

অলৌকিকেরও যেহেতু সীমা থাকে বার্ধক্য হেতু কুকুরটাও কোনো একদিন মরে পড়েছিলো সেই পাহাড়ি রাস্তায়। মানুষ এখনো কেউ কেউ সেই কুকুরের গোরে পনির, শুকনো ফল উৎসর্গ দিয়ে যায়। দরকার পড়লে পাখিতে খায়, মানুষও।
তবে কেউ বাড়ি বয়ে নিয়ে যায় না। একটা লম্বা খুঁটির মাথায় তিন রঙের তিনটে মাথা সুচালো চিকন কাপড়ের ফালি বেঁধে টাঙিয়ে দিয়েছে কেউ। কাঁচা হাতে। তবে পোক্ত করে।

পাহাড়ের এই ঢালটা জগতের সব সুবিধেগুলো থেকে দূরে, আর খুবই ঝোড়ো। তাই আরোহীরা এদিকে আসত না বললেই চলে। মৃত্যুপ্রবণ খাড়া ঢালটার পাদদেশটা কিছুটা আপদমুক্ত ছিলো বলেই সেখানে একটা চার শো বছরের পুরনো গ্রাম। কিন্তু হতে পারে গত পাঁচশ' বছর ধরেই এই কথাটা একইভাবে এদিকে চালু রয়েছে যে গ্রামখানার বয়স চার'শ বছর। আরবিতে যেমন সাত মানে বহু এখানেও হয়তো চার'শ মানে... অনাদি। পরপর অপেক্ষাকৃত ক'টা বছর উষ্ণ গেলে লোকসংখ্যা বেড়ে পৌঁছোয় মাগী-মিনসে মিলে দেড়'শ তে। বছর বছর ঠান্ডা পড়লে মরে-হেজে লোক গিয়ে দাঁড়ায় শোয়া'শ। এইরকম যে ক'হাজার বছর চলছে এসব নিয়ে কারো মাথাব্যথা আছে বলেও মনে হয় না।

ইংরেজি হিসাবের একহাজার চল্লিশ সালের দিকে এই গাঁয়ের ওপর দিয়ে শ্রীজ্ঞান নাকি নেপালের দিকে গিয়েছিলেন। সীমান্তে গোলোযোগের কারণে ফিরেও এসেছিলেন ফের। মধ্য-তিব্বতের দিকে তাঁর ফিরতি যাত্রা—সেও এই গাঁয়ের ওপর দিয়েই। বলে গিয়েছিলেন—তোমাদের এই গ্রামে আরেকজন আসবেন—যিনি ফিরবেন না। সেই গল্প বলতে বুড়োরা বলে—সেই চা..র..শ  বছর আগে একদিন শ্রীজ্ঞান অতীশ... আমাদের জ্ঞানপাথরটার গায়ে হেলান দিয়ে বসেছিলেন... আর তার চা..র..শ বছর পরে একদিন...

ডোম'পাদের দোকানটার সামনে দীর্ঘ দাড়িসমেত একজন বৃদ্ধ এসে দাঁড়ালেন। শুকনো ফল আর পনিরের দিকে ইশারা করলেন তিনি। কোমরের কাছ থেকে লম্বা সুতো বাঁধা একটা ছোট্ট ব্যাগ বের করে উপুড় করে দিলেন। শেষ একটা মাত্র মুদ্রা গড়িয়ে এলে এক মুহূর্তমাত্র থলেটার দিকে চেয়ে থেকে তিনি সেটাকে ফেলে দিলেন পথের পাশে।
দোকানি দেখল তাঁর চোখের কোনা পাহাড়িদের মতো চাপা নয়। শীর্ণ হলেও তার কাঁধটা চওড়া। হাতে অপরিচিত চেহারার একটা লাঠি। কাঠের একটা বেঞ্চে বসে তিনি ফল আর পনিরের জন্য অপেক্ষা করতে লাগলেন। এতক্ষণে দোকানি দেখতে পেল তার পায়ের থেকে দূরে একটা কুকুর। একবার মাত্র লাঠিটা থেকে হাতটা সরিয়ে নিতেই দোকানি ভাবল বুঝিবা চোখের ভুল! লাঠিটা যেন মুচড়ে উঠেছিল একটা সাপের মতন। তবে মানুষটার কোনো নড়াচড়া থেকে একবারও একটুও শব্দ হোলো না। পাহাড়ি জীবনের নিঃসীম নৈঃশব্দ্য যেন তার সহজাত।
দোকান লাগোয়া বসতঘরটায় একবার ঢুকে বেরিয়ে এলে দেখা গেল দোকানির স্ত্রী ঝুলে থাকা মোটা কাপড়ের পর্দাটা সরিয়ে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকল আগন্তুক মানুষটার মুখের দিকে। অতিথি হাত উঁচু করে যেন তাকে আশীর্বাদ জানালেন। এবং তক্ষুনি লাঠিটা আবার নড়ে উঠল... কালোর ভেতরে হলুদ একটা চক্করকাটা রং নিমিষে দেখা দিয়েই বৃদ্ধ যেই হাত রাখলেন আবার সেটা বিচিত্রদর্শন একটা লাঠি হয়ে গেল। বৃদ্ধ উঠে দাঁড়ালেন দূর পাহাড়ের দিকে চেয়ে রইলেন মুহূর্তে একবার ফেলে আসা পথের দিকে ফিরে তাকালেন মাত্র। ফল, পনিরের ঠোঙাটা তাঁর পরনের দুটো চাদরের একটার কোথাকার কোন একটা কোটরে তিনি গোপন করে ফেললেন।
অতঃপর লাঠি ঠুকে ঠুকে তিনি হাঁটা ধরলেন দুর্গম এবং উঁচু হয়ে উঠতে শুরু করা পাহাড়ি পথটার দিকে। পাথুরে জমিতে তবু তার লাঠি ঠোকার কোনো শব্দ বের হলো না। তিনি হিমালয়ের দিকে এগিয়ে চললেন... দুজন মানুষ শুধু সাক্ষী  রইলেন যে একজন বৃদ্ধ দূরত্ব রেখে অনুসরণ করা একটা কুকুরসহ চিরকুহকময় হিমালয়ের দুরত্বে অদৃশ্য হয়ে যাচ্ছেন। তাঁর পদক্ষেপের ভঙ্গিতে কোনো কিছু বুঝে নেবার কোনো তাড়া ছিলো না বিলীন হবার একটা মৌন, অচঞ্চল মনোবাসনা তাঁর গতিবিধিকে দীপ্র অথচ নিরাসক্ত একটা অলৌকিকতা দিয়েই মুড়ে রাখল। মহাকালের মতো।

দোকানিরা বংশপরম্পরায় চার'শ বছর ধরে ঈগল আঁকা একটা মঙ্গোলিয়ান কোমরে বেঁধে রাখা মুদ্রার থলি একটা কাচের বাক্সে একজন বিদায়ী বৃদ্ধের মূল্যবান স্মারক হিসেবে যত্ন আর শ্রদ্ধার সাথে রক্ষা করে যেতে লাগল। যেটা তারা পথের ধুলোর ভেতর থেকে কুড়িয়ে রেখেছিলো।

এদিকে যখন সেই পাহাড়ি গ্রামবাসী আর চার'শো বলে অনন্তকে বোঝায় না—তখন একদিন... সেটা ছিলো ইংরেজি হিসাবের উনিশ'শ একষট্টি সালের বসন্তকাল...
একটা ব্রিটিশ মেয়ে আর একজন মোটা কাপড়ের খাকি জামা পরা ফরাসি যুবক সামান্য দুটো পিঠে ঝোলানো ব্যাগ নিয়ে হাজির হলো এই গ্রামে। শিখে আসা যৎসামান্য তিব্বতি ভাষায় তারা বলল—'আমরা হিমালয়ে ইচ্ছে করে হারিয়ে যাওয়া মানুষদের সন্ধান করবার চেষ্টা করছি, বিশেষত এই উত্তর দিকটায়। যাঁরা একটা বিশেষ সাধনার ভেতর দিয়ে নিজেদেরকে পানিশূন্য করে পাথরে পরিণত হতেন—উচ্চতায় জীবনকণার কমতি আর আবহমান শীতলতাকে কাজে লাগিয়ে তারা নিজেদের দেহে কয়লাকণিকা বাড়িয়ে তুলতেন। কোনো একটা সময়ে একটা আরামদায়ক অন্ধকারের ভেতর... এক অতুলনীয় নিদ্রার ভেতর... তাঁরা তলিয়ে যেতেন। তাদের অবকাঠামো মমিতে পরিণত হলেও হতে পারে আত্মা তাঁদের ছেড়ে যেত না। এভাবেই তাঁরা কালের গণ্ডি পেরিয়ে যেতে পারতেন।
মহাকাল আর হিমালয়ের চিরকালের অংশ হয়ে তারা চিরকাল ধরে চিরকালের ভেতর বাস করতেন। তাঁদের একজন এই দিকে আসবেন বলে দীপঙ্করের একটা পুথিতে উল্লেখ রয়েছে—আমরা তাঁকে খুঁজতে যাব।'

জিন্স পরা একজন দোকানদার বংশপরম্পরা রক্ষা করে কাচের বাক্সে রাখা একটা মুদ্রা রাখা থলে তাদেরকে দেখাল যার ঘোড়ার লেজের পশম দিয়ে বোনা কোমরে বাঁধার সুতোটা ততদিনে তরসে গেছে। ছেলেমেয়ে দুজন নিরলস উনত্রিশটা দিন খোঁজাখুঁজির পর, তারা একমানুষ যেতে পারে—সেই পথটা খুঁজে পেল। হেডব্যান্ডে জ্বলতে থাকা একটা বাতিসমেত মেয়েটা সেই গুহাটার দিকে  ঘুরে দাঁড়াতেই আলো গিয়ে পড়ল একজোড়া চোখের ওপর...  একটা প্রশান্তিময় প্রশ্রয়ের বিন্দুবৎ হাসি সেই পিতৃপ্রতিম চোখজোড়ায় দেখা দিয়েই মিলিয়ে গেল। ছেলেটা যখন এসে দাঁড়াল তখন সেটা একটা পাথরের মূর্তি বৈ আর কিছু নয়। পাথরেরই একটা সাপ তাঁর গলাটা জড়িয়ে রয়েছে।

গুহাটাতে একটাও লাঠি কিম্বা তার ধ্বংসাবশেষের কোথাও কোনো চিহ্ন নেই—যেটা থাকবার কথা ছিলো।

/জেডএস/
সম্পর্কিত
সর্বশেষ খবর
এক সপ্তাহের মাথায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আরেকজন নিহত
এক সপ্তাহের মাথায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আরেকজন নিহত
‘উচিত শিক্ষা’ দিতে পঙ্গু বানাতে গিয়ে ভাইকে হত্যা
‘উচিত শিক্ষা’ দিতে পঙ্গু বানাতে গিয়ে ভাইকে হত্যা
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মানবাধিকার উইং চালুর পরামর্শ সংসদীয় কমিটির
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মানবাধিকার উইং চালুর পরামর্শ সংসদীয় কমিটির
পণ্ড হলো না পরাগের শ্রম, দিল্লিকে হারালো রাজস্থান
পণ্ড হলো না পরাগের শ্রম, দিল্লিকে হারালো রাজস্থান
সর্বাধিক পঠিত
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
অ্যাপের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকার রেমিট্যান্স ব্লক করেছে এক প্রবাসী!
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
নিউ ইয়র্কে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত, যা জানা গেলো
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
বিএনপির ইফতারে সরকারবিরোধী ঐক্য নিয়ে ‘ইঙ্গিতময়’ বক্তব্য নেতাদের
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
প্রথম গানে ‘প্রিয়তমা’র পুনরাবৃত্তি, কেবল... (ভিডিও)
সমুদ্রসৈকতে জোভান-সাফার ‘অনন্ত প্রেম’!
সমুদ্রসৈকতে জোভান-সাফার ‘অনন্ত প্রেম’!