X
সোমবার, ০৬ মে ২০২৪
২৩ বৈশাখ ১৪৩১

বিদেশি পাখির জন্য ‘পোষা পাখি’ আইন কার্যকর না করার দাবি

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট
১০ মার্চ ২০২০, ১৪:১৩আপডেট : ১০ মার্চ ২০২০, ১৪:৩২

সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন-২০১২ এর অতিরিক্ত অংশ হিসেবে গেজেট হওয়া ‘পোষা পাখি ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২০’ খাঁচায় পাখি লালন-পালন নিয়ন্ত্রণের জন্য করা হয়েছে। কিন্তু এই আইনের বিধিমালাটি খাঁচায় জন্ম নেওয়া বিদেশি পাখির জন্য প্রয়োগ না করার দাবি জানিয়েছে পোষা পাখি পালনকারী তিনটি সংগঠন।

মঙ্গলবার (১০ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান এভিয়ান কমিউনিটির সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী।

তিনি  বলেন,  আমাদের দেশে বন্য পাখি যেমন সবুজ টিয়া, চন্দনা টিয়া, ময়না, তিলা ঘুঘু, মুনিয়া,  দোয়েল,  শালিক ইত্যাদি পাখির লালন-পালন অবৈধ। প্রকৃতির ভারসাম্য রক্ষায় পাখি পালনে যে বিধিমালা করা হয়েছে, তার চেয়ে আরও কঠোর বিধিমালাকে আমরা সমর্থন করি। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম ধরে খাঁচায় জন্ম নেওয়া পাখি লালন পালন ও প্রজনন করানো সম্পূর্ণরূপে বৈধ। বিভিন্ন প্রজাতির পোষা পাখি বিভিন্ন মূল্যমানের হলেও বাংলাদেশের পাখি পালকেরা গড়ে ২০০-১০০০ টাকা মূল্যের পাখি পালন করে। আর সেখানে ১০টির বেশি পাখি পালনের জন্য ১০ হাজার টাকা লাইসেন্স ফি, প্রতি পাখির জন্য ২০০০ টাকা পজিশন ফি, পাখির জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন, ব্যয়বহুল পাখির রিং, অস্বাভাবিক খাঁচার মাপ, পদে পদে অজামিনযোগ্য জেল-জরিমানা এবং আমদানির চেয়ে রফতানি মূল্য বেশি ইত্যাদির মাধ্যমে বন মন্ত্রণালয় এমন একটি বিধিমালা প্রণয়ন করেছে যা একজন সৌখিন পাখি পালন সম্ভব নয়।

তাই খাঁচায় জন্ম নেওয়া পাখির ক্ষেত্রে এ বিধিমালা কার্যকর না করার দাবি জানাচ্ছি। আর এ বিষয়ে আমরা বন মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর চিঠিও পাঠিয়েছি।

সংবাদ সম্মেলনে এক্সোটিক বার্ডস ব্রিডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সভাপতি সাজেদুল হক, এভিকালচারাল সোসাইটি অব বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক ড. আমজাদ চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

 

/এইচএন/এসটি/
সম্পর্কিত
মুগদায় রিকশাচালকের মরদেহ উদ্ধার
খিলক্ষেতে নকশাবহির্ভূত ভবনে রাজউকের উচ্ছেদ অভিযান
যাত্রাবাড়ীতে বাস-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ২
সর্বশেষ খবর
দিনে টার্গেট, রাতে ট্রান্সফরমার চুরি করতে লাগে ২০-২৫ মিনিট
দিনে টার্গেট, রাতে ট্রান্সফরমার চুরি করতে লাগে ২০-২৫ মিনিট
আওয়ামী লীগ এখন শূন্য মুড়ির টিন: রিজভী
আওয়ামী লীগ এখন শূন্য মুড়ির টিন: রিজভী
বজ্রাঘাতে ৮ জেলায় ১০ জনের মৃত্যু
বজ্রাঘাতে ৮ জেলায় ১০ জনের মৃত্যু
ভিত্তিপ্রস্তরের ১৪ বছর পর চট্টগ্রাম নগর ভবন নির্মাণকাজের উদ্বোধন
ভিত্তিপ্রস্তরের ১৪ বছর পর চট্টগ্রাম নগর ভবন নির্মাণকাজের উদ্বোধন
সর্বাধিক পঠিত
অভিযোগের শেষ নেই মাদ্রাসায়, চলছে শুদ্ধি অভিযান
অভিযোগের শেষ নেই মাদ্রাসায়, চলছে শুদ্ধি অভিযান
এই ৬ বীজ নিয়মিত খেলে সুস্থ থাকতে পারবেন দীর্ঘদিন
এই ৬ বীজ নিয়মিত খেলে সুস্থ থাকতে পারবেন দীর্ঘদিন
মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব যার হাতে গেলো
মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব যার হাতে গেলো
চাসিভ ইয়ার ঘিরে হাজার হাজার সেনা জড়ো করছে রাশিয়া
চাসিভ ইয়ার ঘিরে হাজার হাজার সেনা জড়ো করছে রাশিয়া
যেভাবে অপহরণকারীদের কাছ থেকে পালিয়ে এলো স্কুলছাত্র
যেভাবে অপহরণকারীদের কাছ থেকে পালিয়ে এলো স্কুলছাত্র