X
বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪
১৯ বৈশাখ ১৪৩১

ফেসবুক, গুগলকে পুরোপুরি করের আওতায় আনার সুপারিশ সিপিডির

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট
২৯ এপ্রিল ২০২৩, ২০:০৬আপডেট : ২৯ এপ্রিল ২০২৩, ২০:৩৫

ফেসবুক, গুগলসহ অন্যান্য গ্লোবাল টেক জায়ান্ট কোম্পানিকে পুরোপুরি করের আওতায় আনার সুপারিশ করেছে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। রাজস্ব আদায়ের নতুন ক্ষেত্র তৈরি করে ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সিপিডির কর বিষয়ক এক গবেষণায় এই সুপারিশ উঠে এসেছে।

শনিবার (২৯ এপ্রিল) সিপিডি আয়োজিত ‘ট্যাক্সিং দ্য ডিজিটাল ইকোনমি : ট্রেড অব অ্যান্ড অপরচুনিটিজ’ বিষয়ক সংলাপে এই সুপারিশ উপস্থাপন করা হয়। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সহযোগিতায় সিপিডি এই গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করে।

সংলাপে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য আহসান আদেলুর রহমান, সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ, সিপিডির বিশেষ ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান, সিপিডির বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্ষ, সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন, বেসিস পরিচালক হাবিবুল্লাহ এন করিম। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ড. ফাহমিদা খাতুন।

সিপিডির বিশেষ ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান গবেষণা সুপারিশ তুলে ধরে বলেন, ‘ফেসবুক, গুগলসহ বিশ্বের বড় বড় টেক জায়ান্ট কোম্পানির কাছ থেকে ভ্যাট আদায় করা গেলেও আয়কর আদায় করা যাচ্ছে না। কারণ, বাংলাদেশে তাদের অফিস না থাকাই কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইন) নেই। ফলে আয়কর নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। অথচ বিশ্বের বড় বড় এসব টেক জায়ান্ট প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে বিপুল অঙ্কের অর্থ আয় করছে।’ এসব প্রতিষ্ঠানকে পুরোপুরি করের আওতায় আনার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) প্রয়োজনীয় নীতি গ্রহণের সুপারিশ করে তিনি।

২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে এনবিআর এ বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করবে আশা করে মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘ফেসবুক, গুগলসহ অন্যান্য গ্লোবাল টেক জায়ান্ট কোম্পানিকে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিবছর প্রায় দুই হাজার কোটি টাকার বিজ্ঞাপন দিচ্ছে। কিন্তু এর বিপরীতে প্রদেয় কর আমরা পাচ্ছি না। অভ্যন্তরীণ সম্পদ বাড়াতে নতুন নতুন এসব সেবার বিপরীতে করারোপ করতে হবে।’

সরকারের ভিশন অনুযায়ী দেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তর করতে দেশে অভ্যন্তরীণ রাজস্ব আহরণ বাড়ানোর বিকল্প নেই উল্লেখ করে সিপিডি কর অব্যাহতির সংস্কৃতি থেকে ধাপে ধাপে বেরিয়ে আসার সুপারিশ করে।

মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে কর রাজস্ব আয় বাড়ানো এবং ডিজিটাল অর্থনীতির আরও কীভাবে প্রসার ঘটানো যায়, সে জন্য সুচিন্তিত উদ্যোগ নেওয়াটা জরুরি। প্রতিবছর যদি কর অব্যাহতি চলতে থাকে, তাহলে দেশে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার মতো প্রয়োজনীয় খাতে ব্যয় বাড়াবো কীভাবে? সে জন্য যেসব জায়গায় কর অব্যাহতি আছে, তার কিছু জায়গায় ধাপে ধাপে কর আরোপ করতে হবে। সে বিষয়ে একটা রোডম্যাপ থাকা জরুরি।’

ফেসবুক, গুগলকে পুরোপুরি করের আওতায় আনার সুপারিশ সিপিডির

একই সঙ্গে স্টার্টআপ কোম্পানির প্রসারের জন্য তাদের ইনসেনটিভ দেওয়ার সুপারিশ করে তিনি বলেন, ‘স্টার্টআপকে এমনভাবে ইনসেনটিভ দিতে হবে, তারা যেন নতুন নতুন খাত তৈরি করে। ফলে কর আহরণের নতুন জায়গা তৈরি হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ হবে। আমাদের অর্থনীতির বড় অংশ ডিজিটাল অর্থনীতি হবে। এ অবস্থায় অভ্যন্তরীণ সম্পদের মাধ্যমে কীভাবে রাজস্ব বাড়াতে পারি, এ বিষয়ে আমাদের পথনকশা করতে হবে। এটা বাস্তবতা, বরং আরও আগে করার প্রয়োজন ছিল।’

তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কর্মসূচি অনুযায়ী ২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৯ দশমিক ৪ শতাংশ করতে হবে। এর জন্য অতিরিক্ত ২ লাখ ৩৪ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করতে হবে। বাড়তি এ রাজস্ব আদায় করতে হলে গুগল, ফেসবুক, টুইটারের মতো প্রতিষ্ঠানকে রাজস্বের অধীনে আনতে হবে। দেশের বড় ই-কোম্পানিগুলোকে ট্যাক্সের আওতায় আনতে হবে। এ জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ভারতের নীতি অনুসরণ করতে হবে।’

সিপিডির এই বিশেষ ফেলো বলেন, ‘ডিজিটাল ইকোনমির কিছু জায়গায় দ্বৈত কর বিদ্যমান রয়েছে। এসব পরিহার করতে হবে।’ একই সঙ্গে তিনি ই-কমার্স, ই-বিজনেস প্রসারে নীতি সহায়তা প্রদানের সুপারিশ করেন।

সংলাপে আইএমএফের ঋণ কর্মসূচিকে নীতি সার্বভৌমত্বের ‘আত্মসমর্পণ’ বলে মনে করেন সিপিডির বিশেষ ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, ‘আইএমএফের ঋণ কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা অন্তত কিছু নীতি সার্বভৌমত্বের ক্ষেত্রে আত্মসমর্পণ করেছি। আমরা তাদের শর্ত মেনে অর্থ নিয়েছি।’

তিনি বলেন, ‘আইএমএফের অন্তত তিনটি শর্ত আজকের আলোচনার সঙ্গে মিল আছে। প্রথমত, কর-জিডিপি অনুপাত বাড়াতে হবে। প্রতিবছর জিডিপির দশমিক ৫ শতাংশ হারে অতিরিক্ত কর আদায় করতে হবে। দ্বিতীয়ত, কর ছাড় যৌক্তিক করা। এই দুটি শর্ত আদেশ দিয়ে করা যাবে। তৃতীয় শর্তটি হলো, কর আদায়ে প্রশাসনিক দক্ষতা বৃদ্ধি। এটা আদেশ দিয়ে হবে না। এটা বিদ্যুতের দাম নয়, এটি সারের দাম নয়, আদেশ দিলাম, আর বেড়ে গেল।’

সিপিডির এই বিশেষ ফেলো মনে করেন, এসব শর্ত পূরণ করতে প্রতিষ্ঠানকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে। তার কথায়, ‘এগুলো তো “গতকাল” করার কথা ছিল। আমরা তা পারিনি। এসব কাজ করাতে দেশের অর্থনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, পেশাজীবীরা চেষ্টা করেছেন। কিন্তু এখন করতে হবে, এটাই বাস্তবতা।’

আইএমএফের ঋণ প্রসঙ্গে দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য আরও বলেন, নেওয়ার বিষয়টি সরকার অনুমোদন দিল। কিন্তু এ নিয়ে সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে আলোচনা হলো না। এমনকি মন্ত্রিসভার অর্থনীতিবিষয়ক উপকমিটিতে আলোচনা হয়নি। স্থায়ী কমিটি কিংবা কেবিনেট সম্পৃক্ত ছিল না। জ্যেষ্ঠ সরকারি কর্মকর্তারা সই করলেন। তিনি প্রশ্ন রাখেন, ‘বিদ্যুৎ-সারের দাম বেড়েছে, এর দায়িত্ব কে নেবে? জনপ্রতিনিধিদের অংশগ্রহণ ছাড়া এ ধরনের সংস্কার কীভাবে এগিয়ে যাবে?’

তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক সমঝোতা ছাড়া এবং নিবিড়ভাবে সম্পৃক্ত অংশীজন যারা দেশের উন্নয়নকে তুলে ধরেছেন, আগামী দিনে ধারণ করবেন, তাদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ ব্যতিরেকে এই সংস্কার কার্যকর করা কষ্টকর হবে।’

দেবপ্রিয় আরও বলেন, ‘মাঝে মাঝে বিদেশিরা এসে আমাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করবে। আমরা আধাখেঁচড়াভাবে হয়তো সংস্কার করবো, কিন্তু তা সুষ্ঠু হবে না। তার মতে, অংশীজনদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে পরিকল্পনা দরকার, যাকে আগামী দিনে রাজনৈতিক উত্তরণের সঙ্গে যুক্ত করতে হবে। যারা নির্বাচনে যেতে চান, তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে এ ধরনের সংস্কারের প্রতিফলন থাকতে হবে।’

ডিজিটাল অর্থনীতির আকার বৃদ্ধির সঙ্গে এ খাত থেকে কর আদায়ে জোর দেন বক্তারা। কর দেওয়ার পদ্ধতি সহজ করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। হয়রানি বন্ধ করতে হবে। এ ছাড়া ফেসবুক, গুগল, আমাজনের মতো অনাবাসি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কর আদায়ের উদ্যোগ নিতে হবে বলে মত দেন তারা।

সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘ডিজিটাল ইকোনমি আমাদের অর্থনীতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে অভ্যন্তরীণ রাজস্ব ব্যবস্থাপনা ও কর অনুপাত বৃদ্ধির ক্ষেত্রে। আমাদের দেশে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অনেক বড় বড় কোম্পানি, যাদের উপস্থিতি আছে কিন্তু রাজস্ব দৃষ্টিকোণ থেকে নেই। ভোক্তাদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব না ফেলে, এমন অবস্থান থেকে এসব প্রতিষ্ঠানকে করের আওতায় আনতে হবে। এ জন্য প্রাতিষ্ঠানিক ও আইনগত যে প্রস্তুতি দরকার, সেটাও নিতে হবে।’

সেমিনারে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) দক্ষতার নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিশেষ অতিথি ও জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য আহসান আদিলুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) বলছে, গুগল, ফেসবুকের মতো বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশ থেকে বিলিয়নের বেশি টাকা নিয়ে গেছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বলছে ১৫৫ কোটি টাকা। এসব অর্থের জন্য তাদের কাছ থেকে রাজস্ব আদায় জরুরি।’

সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ বলেন, ‘সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে কাজ করছে। স্মার্ট বাংলাদেশ হলে শতভাগ ডিজিটালাইজড করে পেপারলেস কার্যক্রম হবে। রাজস্ব আদায় থেকে প্রশাসনিক কার্যক্রম পর্যন্ত সবকিছু অটোমেশনে হবে। এর ফলে প্রযুক্তি খাতে কর্মসংস্থান যেমন বাড়বে, ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডকে কাজে লাগিয়ে প্রশিক্ষিত জনশক্তি তৈরি হবে। রাজস্ব আদায়েও কাঙ্ক্ষিত ফল আসবে। গুগল, ফেসবুক, টুইটারের মতো আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানকে পুরোপুরি রাজস্বের আওতায় আনা না গেলেও আগামীতে আনা যাবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘একসময় ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারণা নিয়ে মানুষ ঠাট্টা করতো। এখন ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবতা। দেশ যখন অটোমেশন হবে, প্রযুক্তিনির্ভর হবে। এতে রাজস্ব খাতের দক্ষতা বাড়বে।’

ক্রসবর্ডার জায়ান্ট কোম্পানিগুলোকে ট্যাক্সের আওতায় আনার পরামর্শ দেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) পরিচালক হাবিবুল্লাহ নেয়ামুল করিম। তিনি বলেন, বহুজাতিক এসব কোম্পানি এ দেশ থেকে ব্যবসা করছে, বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয় করছে। এর বিপরীতে তারা কিছু ভ্যাট দিলেও পুরো রাজস্ব দিচ্ছে না। ফলে তাদের ট্যাক্সের আওতায় আনা জরুরি। বছরের পর বছর ট্যাক্স অব্যাহতি দেওয়া হচ্ছে। এখন সময় এসেছে যৌক্তিকীকরণ। যেসব প্রতিষ্ঠানের কর অব্যাহতি তুলে নেওয়ার প্রয়োজন, এখনই তা ভাবতে হবে।

উদ্যোক্তা হুমায়ুন কবির বলেন, ‘যারা ট্যাক্স দেন, এনবিআর তাদেরই ধরে। যারা ট্যাক্স দেন না, তাদের এনবিআর ধরে না। কারণ হলো তাদের সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে আঁতাত আছে। এসবের শেষ প্রয়োজন।’

সেমিনারে এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল মজিদ বলেন, ‘আগে আমাদের ট্যাক্স-জিডিপি অনুপাত কেন কম হচ্ছে, কোথায় কোথায় লিকেজ আছে, সেটা খুঁজে বের করতে হবে। আমাদের জিডিপি বাড়ছে, কিন্তু রাজস্ব আদায় কেন বাড়ছে না, সেটা জাতীয় সংসদেও আলোচনা হওয়া দরকার। লিকেজগুলো রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে আলোচনা হওয়া দরকার। সিপিডিও এ বিষয়ে গবেষণা করতে পারে।’

তিনি বলেন, ‘আমরা নিজের টাকায় পদ্মা সেতু করলাম কিন্তু টোল আদায়ের দায়িত্ব দিলাম বিদেশিদের। কেন? আমি খরচ অনেক বৃদ্ধি করেছি, কিন্তু আয়ের উৎস কেন বাড়ছে না, সেই হিসাব মেলাতে হবে। ফেসবুক ও গুগলসহ সামাজিক মাধ্যমগুলোর বিষয়ে নীতিমালা দরকার।’

ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট ডিজিটাল ইকোনমির সঙ্গে মনস্তাত্বিকভাবে সমস্যা তৈরি করছে উল্লেখ করে এনবিআরের সাবেক এই চেয়ারম্যান বলেন, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের ফলে অনেক কথা বলা যাচ্ছে না। এমনকি লেখালেখির ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট অনেকটা বিশেষ ক্ষমতা আইন হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। এই আইনের সংস্কার করা প্রয়োজন, ডিজিটাল কথাটা গুরুত্বপূর্ণ, এটার জন্য সাইবার সিকিউরিটি আইন হতে পারে।’

/জিএম/এনএআর/
সম্পর্কিত
ভূমি ব্যবস্থাপনায় চলছে জরিপ, যেসব কাগজ প্রস্তুত রাখতে হবে
‘সাইবার স্পেসে নারীর নিরাপত্তা নানাভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে’
প্রবাসীদের ফেসবুক আইডি হ্যাক করে কোটিপতি, দুই ভাই গ্রেফতার
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে পিএসজিকে হারিয়ে এগিয়ে থাকলো ডর্টমুন্ড
চ্যাম্পিয়নস লিগ সেমিফাইনালঘরের মাঠে পিএসজিকে হারিয়ে এগিয়ে থাকলো ডর্টমুন্ড
ইজিবাইক ছিনতাইয়ের সময় স্থানীয়দের পিটুনিতে একজনের মৃত্যু
ইজিবাইক ছিনতাইয়ের সময় স্থানীয়দের পিটুনিতে একজনের মৃত্যু
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে শ্রমিকরাও অংশীদার হবে: এমপি কামাল
স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে শ্রমিকরাও অংশীদার হবে: এমপি কামাল
মোস্তাফিজের শেষ ম্যাচে চেন্নাইয়ের হার
মোস্তাফিজের শেষ ম্যাচে চেন্নাইয়ের হার
সর্বাধিক পঠিত
শিশু ঝুমুরকে ধর্ষণ ও হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে চোখ মুছলেন র‌্যাব কর্মকর্তা
শিশু ঝুমুরকে ধর্ষণ ও হত্যার বর্ণনা দিতে গিয়ে চোখ মুছলেন র‌্যাব কর্মকর্তা
মিল্টন সমাদ্দার আটক
মিল্টন সমাদ্দার আটক
আজও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যশোরে, পথচারীদের জন্য শরবত-পানির ব্যবস্থা
আজও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা যশোরে, পথচারীদের জন্য শরবত-পানির ব্যবস্থা
একজন অপরাধীর গল্প বলতে চেয়েছিলেন তিশা
একজন অপরাধীর গল্প বলতে চেয়েছিলেন তিশা
সিয়াম-পরীর গানের ভিউ ১০০ মিলিয়ন!
সিয়াম-পরীর গানের ভিউ ১০০ মিলিয়ন!