X
রবিবার, ০৪ মে ২০২৫
২১ বৈশাখ ১৪৩২

‘পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের’ শিকার এশিয়াটিক?

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট
০৪ মে ২০২৫, ১২:০০আপডেট : ০৪ মে ২০২৫, ১৩:৫৩

বাংলাদেশের বিজ্ঞাপন ও ব্র্যান্ড কমিউনিকেশন খাতের অন্যতম শীর্ষ প্রতিষ্ঠান এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটি এবং এর সঙ্গে যুক্ত অভিনেতা ও গণমাধ্যমব্যক্তিত্ব ইরেশ যাকের সম্প্রতি এক ‘পরিকল্পিত বিতর্কের’ কেন্দ্রে পরিণত হয়েছেন বলে দাবি সংশ্লিষ্টদের। প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্টরা অভিযোগ করেছেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একের পর এক অভিযোগ, ভিডিও ও পোস্ট— সবই ইঙ্গিত করছে, এই প্রতিষ্ঠানটি হয়তো কোনও বিশেষ মহলের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণা বা ষড়যন্ত্রের শিকার।’ আর সামাজিক গণমাধ্যম বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দায় যদি থেকেও থাকে, সে কারণে মালিকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা হতে পারে না। ইরেশ যাকের ও এশিয়াটিক প্রতিপক্ষের নেগেটিভ ক্যাম্পেইনের শিকার।

‘মামলার বিশ্বাসযোগ্যতা’ নিয়ে প্রশ্ন

ইরেশ যাকের গত বছরের জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সম্প্রতি সেই আন্দোলনের সময় ঘটে যাওয়া একটি হত্যা মামলায় তার নাম অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় নতুন করে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। যদিও মামলাটির সাক্ষীদের বেশ কয়েকজন এই মামলা সম্পর্কে ‘অজ্ঞতা’ প্রকাশ করেছেন এবং কেউ কেউ জানিয়েছেন, ‘নাম দিতে বলা হয়েছিল বলেই দিয়েছেন’।

এ প্রসঙ্গে মামলার দ্বিতীয় সাক্ষী সাইফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমি কিছুই জানি না, কীসের মামলা তাও জানি না। একজন নাম দিতে বলেছিল, তাই দিয়েছি।’ এমন বক্তব্যে মামলার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে।

সম্প্রতি ইরেশ যাকের ছাড়াও বেশ কয়েকজন অভিনয়শিল্পীর নামে এ ধরনের মামলা হয়েছে। প্রতিবাদ জানিয়ে অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ঢালাওভাবে হত্যা মামলা হচ্ছে। দেখে মনে হচ্ছে, সবাইকে মামলার মধ্যে ফেলতে হবে। ৩০০-৪০০ জন মামলার আসামি, এটা অবাস্তব একটা অবস্থা।’

হয়রানিমূলক মামলার প্রসঙ্গে ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘ঢালাওভাবে মামলায় ফেলে, একের পর এক মামলা দিয়ে সামাজিকভাবে হেয় করা এবং তাদের জীবনকে নিরাপত্তাহীনতার চাদরে মুড়ে দেওয়া, এটা অদ্ভুত রকমের সংস্কৃতি। এর মধ্যে ইরেশ যাকেরকেও মামলার আসামি করতে দেখলাম। অথচ তিনি আমাদের সঙ্গে সেই জুলাই মাস থেকে রাস্তায়। এভাবে মামলা দেওয়ার প্রবণতার বিরুদ্ধে সামাজিকভাবে প্রতিরোধ দরকার।’ তথ‍্য প্রমাণ ছাড়া কেবল বক্তব‍্যের অংশ থেকে এ ধরনের কার্ড বানিয়ে নেগেটিভ ক‍্যাম্পেইন চালানো হয়েছে

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা

এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ‍্যমে চলছে পক্ষে-বিপক্ষে নানা ধরনের প্রচারণা। তার মধ‍্যে বড় অভিযোগ, এশিয়াটিক থ্রিসিক্সটি-মিডিয়া ও বিপণন খাতে একচেটিয়া আধিপত্য করেছে। আধিপত্য কীভাবে অপরাধ হয় প্রশ্ন তুলে বিজ্ঞাপনী সংস্থায় কর্মরত এক ব্যক্তি প্রশ্ন তোলেন, এশিয়াটিক ব্যবসায় এগিয়ে গেছে, আওয়ামী সংসদ সদস্য আসাদুজ্জামান নূরের কারণে কিছু সুবিধাও পেয়েছে। কিন্তু সে তো ইউনিসেফসহ বড় বড় কম্প্লায়েন্স প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করেছে। আপনি প্রতিপক্ষকে হত্যা মামলা দিয়ে ঠেকাবেন? একই ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করেন এমন আরেকজন ফ্রেন্ডস অনলি সেটিংয়ে ফেসবুকে লিখেছেন, অনেক বড় মানুষের ফেসবুক পোস্ট দেখছি, প্রমাণ ছাড়া যা তা লিখে ফেলছেন। এই অভিযোগগুলোর ভিত্তিতে হত‍্যা মামলা কীভাবে হয়? আরেকজন লিখেছেন, ‘আজ আমি ইরেশ ভাইয়ের পাশে আছি। কারণ এসব বস্তাপচা ঢালাও মামলা দিয়ে আপনারা কী প্রমাণ করতে চাইছেন বা কার কী স্বার্থ উদ্ধার করছেন; আমার জানা নেই।’

হিসাব জব্দের সিদ্ধান্তে ‘অবাক’ এশিয়াটিক সংশ্লিষ্টরা

এদিকে সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আবেদনে এশিয়াটিক এবং এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ১৭টি প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে, যা ‘অবাক করা’ এবং ‘পূর্ব নোটিশবিহীন পদক্ষেপ’ বলে দাবি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এর ফলে কর্মচারী, ভেন্ডর ও তাদের পরিবারগুলো অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তায় পড়েছে। এশিয়াটিকের বর্তমান ও সাবেক কর্মীরা বলছেন, প্রতিষ্ঠানটির ভিত্তি ছিল সৃজনশীলতা, পেশাদারত্ব ও নৈতিকতা।

এশিয়াটিক ‘পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের শিকার’ বলে দাবি করেছেন এশিয়াটিক থ্রি-সিক্সটির চেয়ারম্যান, ইরেশ জাকেরের মা অভিনেত্রী সারা যাকের। এক বিবৃতিতে তিনি দাবি করেন, গত বছর ৫ আগস্ট থেকে একটি স্বার্থান্বেষী মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে আসছে। এর ধারাবাহিকতায় হঠাৎ করে গত ২৪ এপ্রিল এশিয়াটিকের ব্যবসায়িক হিসাবসহ পরিচালক ও তাদের পরিবারের ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়— যা প্রতিষ্ঠানটির জন্য একটি বড় ধাক্কা।

বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, এর মাত্র তিন দিন পর ২৭ এপ্রিল প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ইরেশ যাকেরসহ তিন জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলাও দায়ের করা হয়। সারা জাকেরের অভিযোগ, এটি একটি পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের অংশ, যার মাধ্যমে একটি দীর্ঘদিনের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানের সুনাম নষ্ট ও ব্যবসা ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে।

প্রতিষ্ঠানটির হেড অব এইচআর অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স ফারাহ তানজিম সুবর্ণা বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘ইরেশ যাকের কখনও আওয়ামী লীগের দোসর ছিলেন না। বরং আমার স্বামী আওয়ামী লীগ সরকারের সময় র‍্যাবের হাতে চার বছর আটক ছিলেন। যদি রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ব থাকতো, তাহলে প্রথমেই আমাকে চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হতো।’

ইরেশ যাকেরের বিরুদ্ধে হত‍্যা মামলা হওয়ার আগে থেকে এশিয়াটিকের বিরুদ্ধে অনলাইন প্রচারণা চালানো হয়েছে ক্রমাগত

‘পেশাগত ঈর্ষা’র ইঙ্গিত

এশিয়াটিকের কর্মকর্তা তানজিম সুবর্ণা আরও বলেন, ‘এসব প্রচারণা আসলে পেশাগত ঈর্ষা এবং আর্থিক প্রতিযোগিতারই বহিঃপ্রকাশ। আমরা সরকারের কাছে এই ষড়যন্ত্রের তদন্ত দাবি করছি।’ তার এই অভিযোগের নমুনা পাওয়া যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও। ইরেশ জাকেরের বিরুদ্ধে অভিযোগকে সাজিয়ে সরাসরি প্রচারণা চালাতেও দেখা গেছে একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থার কর্ণধারকে। ইন্ডাস্ট্রির কিছু লোককে সেটা রিপোস্ট করতে দেখা গেছে। আবার কিছু কার্ড বানিয়ে ওয়াটস্যাপসহ বিভিন্ন মাধ্যমেও ছড়ানো হয়েছে।

নিজেও প্রতিহিংসার শিকার হবেন, এই ভয়ে নাম বলতে না চাইলেও একাধিক সূত্র বলেছে, এশিয়াটিকের বিরুদ্ধে অপপ্রচার যে কারও পরিকপল্পিত ও চক্রান্তমূলক, এটা স্পষ্ট কিন্তু; যারা এ রকম করছেন, তাদের বদলে ভিক্টিম প্রতিষ্ঠান কিংবা ব্যক্তির বিরুদ্ধেই সরকারি কোনও কোনও এজেন্সি কী করে পদক্ষেপ নিল, এটা নিয়েও বিস্ময় প্রকাশ করেছেন তারা।

একজন ইন্ডাস্ট্রি ভেটেরান বলেন, আমরা আগেও আন্দোলন দেখেছি কিন্তু কোনও আন্দোলনের ভূমিকাকে পুঁজি করে ব্যক্তি স্বার্থ হাসিলে এ রকম নোংরামি এড সেক্টরে নজিরবিহীন।

উদ্ভূত পরিস্থিতির বিষয়ে জানতে চাইলে ইরেশ যাকের বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমি যেখানে হত্যাকাণ্ডের বিপক্ষে, সেই আমাকে হত‍্যা মামলার অংশ করা এবং এর সঙ্গে সঙ্গে আমাদের প্রতিষ্ঠানের ওপর অভিযোগ আনাটা মনে করিয়ে দেয়, কেউ নিশ্চয়ই কিছু করছে। আমি আসলে বোকা হয়ে গেছি কেন এভাবে আমাদের পেছনে লেগে একটা মানুষের পেশাগত, সামাজিক, ব‍্যক্তিগত জীবন বিপন্ন করে দেওয়া, এখনও বুঝি না।’

যার তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলায় ‘বিব্রত’ সরকারও

অনিয়ন্ত্রিত হত্যা মামলা নিয়ে সমালোচনা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে সরকারকেও বিব্রত হতে হচ্ছে। সর্বশেষ ইরেশের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা নিয়ে সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, ‘ইরেশ যাকেরকে আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি। জুলাই আন্দোলনে তিনি জড়িত ছিলেন। ফলে এটা ডিপলি ট্রাবলিং অ্যান্ড ডিপলি ডিস্টার্বিং।’

তিনি বলেন, ‘মামলা করেছেন একজন, এটি রাষ্ট্রপক্ষের মামলা নয়। আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি, মামলা করার স্বাধীনতা সবার আছে। সেই স্বাধীনতার কেউ অপব্যবহারও করছেন।’

২৮ এপ্রিল সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ‘মামলা করতে কোনও বাধা নেই। যে কেউ চাইলে মামলা করতে পারেন। কিন্তু কেউ বাণিজ্যিক উদ্দেশে মামলা করছেন কিনা বা মামলার বস্তুনিষ্ঠতা আছে কিনা তা জানতে প্রশাসনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’ এছাড়া উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা কারা করছে, তাদের খোঁজ নিতে সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানান উপদেষ্টা।

মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা ও মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাজ্জাদ রোমান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আদালতের নির্দেশে মামলাটি আমাদের থানায় এজাহার হিসেবে গ্রহণ করতে হয়েছে। তবে এটিই চূড়ান্ত নয়। তদন্ত চলমান রয়েছে এবং যাদের বিরুদ্ধে যথাযথ প্রমাণ পাওয়া যাবে তাদের বিরুদ্ধেই আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ নিরপরাধ কাউকে হয়রানির সুযোগ নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সবাইকে আশ্বস্ত করতে চাই যে, তদন্ত হবে নিরপেক্ষ ও প্রমাণভিত্তিক।’

ট্যাগ দিয়ে অপপ্রচার

ইন্ড্রাস্টির একাধিক ব্যক্তি ‘এশিয়াটিকের মনোপলি ব্যবসা’ নিয়ে কারও কারও আপত্তি দৃষ্টিকটু বলে উল্লেখ করেছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা বলেন, ‘এশিয়াটিক বিজনেস বড় করেছে। সেটা আপনার ঈর্ষার জায়গা হতে পারে, সেটা তো অপরাধ নয়। বিগত সময়ে ‘‘সরকারের কাছের লোক’’ দাবি করে অনেকে কাজ পেয়েছে। এশিয়াটিক ও ইরেশকে ফ্যাসিস্টের দোসর বলতে চেষ্টা করছেন এমন কেউ কেউ তো এখনও বেক্সিমকোর হয়ে পিআরের কাজ করছেন।’

স্যোশাল ও মিডিয়া অ্যাক্টিভিস্ট ডা. আব্দুন নূর তুষার বলেন, ‘এশিয়াটিক কোম্পানি হিসেবে একটা পৃথক স্বত্ত্বা। ইরেশ যাকের একজন ব‍্যক্তি। কোম্পানির মালিক হওয়ার কারণে ইরেশকে ব‍্যক্তিগতভাবে লক্ষ‍্যবস্তুতে পরিণত করা আমি মোটেও যৌক্তিক ও সঙ্গত মনে করি না।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটা একটা বহুদিনের ক‍্যাম্পেইন চলছে।’

মিডিয়া রিপোর্ট ও বিরোধীপক্ষের ছড়ানো গুজবের ওপর নির্ভর করে মামলা নেওয়া প্রসঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জেড আই খান পান্না বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘শুধু মিডিয়ার নিউজ বা বিরোধীপক্ষের গুজবের ওপর নির্ভর করে বর্তমানে মামলা নেওয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। পুলিশ গিয়েও তাদের ধরছে। হয়রানি বাড়ছে। এগুলো এক প্রকার মিডিয়া ট্রায়াল, যা মোটেও আইনসিদ্ধ নয়। বিগত সময়ে দেখেছি এসব মিডিয়া ট্রায়াল বিচার বিভাগের প্রতি মানুষের আস্থার সংকট তৈরি করেছিল।’  

/আরআইজে/
সম্পর্কিত
ইরেশ যাকের ‘খুনি’: ফুঁসে উঠলো ফেসবুক!
শেখ হাসিনার সঙ্গে হত্যা মামলার আসামি ইরেশ যাকের
লোভে পাপ, পাপে ‘জিম্মি’; ট্রেলার জানিয়ে দিলো তাই…  
সর্বশেষ খবর
কালীগঞ্জে কমেছে তিলের আবাদ, কৃষকদের প্রণোদনা দিচ্ছে কৃষি বিভাগ
কালীগঞ্জে কমেছে তিলের আবাদ, কৃষকদের প্রণোদনা দিচ্ছে কৃষি বিভাগ
৬০ বছর পর প্রধান নির্বাহীর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট
৬০ বছর পর প্রধান নির্বাহীর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট
আফতাবনগরের আবাসিক এলাকায় গরুর হাট বসানো যাবে না: হাইকোর্ট
আফতাবনগরের আবাসিক এলাকায় গরুর হাট বসানো যাবে না: হাইকোর্ট
হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতার সংক্রান্ত প্রতিবেদন পেছালো
হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতার সংক্রান্ত প্রতিবেদন পেছালো
সর্বাধিক পঠিত
৩০০ ফিট দিয়ে রামপুরা করিডোর চালুর পরিকল্পনা ডিএনসিসির
৩০০ ফিট দিয়ে রামপুরা করিডোর চালুর পরিকল্পনা ডিএনসিসির
টিএসসিতে নারী প্রতিকৃতিতে জুতা নিক্ষেপ, সমালোচনার ঝড়
টিএসসিতে নারী প্রতিকৃতিতে জুতা নিক্ষেপ, সমালোচনার ঝড়
বিমানবাহিনীর সদস‍্যকে হাতকড়া পরিয়ে মারধর, ২ এএসআই প্রত‍্যাহার
বিমানবাহিনীর সদস‍্যকে হাতকড়া পরিয়ে মারধর, ২ এএসআই প্রত‍্যাহার
ইঞ্জিন বিকল, মাঝপথে থামলো চলন্ত ট্রেন
ইঞ্জিন বিকল, মাঝপথে থামলো চলন্ত ট্রেন
দর্শক-শ্রোতা প্রতিক্রিয়ায় ‘তীর’বিদ্ধ জেফার!
দর্শক-শ্রোতা প্রতিক্রিয়ায় ‘তীর’বিদ্ধ জেফার!