X
শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪
১৩ বৈশাখ ১৪৩১
অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাছান চৌধুরীর লাইফস্টাইল

‘অবসরে মাছ ধরি আর মুভি দেখি’

বাহাউদ্দিন ইমরান
০৪ নভেম্বর ২০২২, ২২:০০আপডেট : ০৪ মার্চ ২০২৩, ১৬:১৩

অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার মোহাম্মদ মেহেদী হাছান চৌধুরী কুমিল্লা শহরের দারোগাবাড়ি মাজার সংলগ্ন এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিন ভাইবোনের মধ্যে তিনিই একমাত্র ভাই এবং সবার বড়। তার মা ফেরদৌসী চৌধুরী এবং বাবা অ্যাডভোকেট গোলাম মোস্তফা চৌধুরী। বাবা কুমিল্লায় দীর্ঘ ১০ বছর পাবলিক প্রসিকিউটরের দায়িত্ব পালন করেছেন। তার নানা এবং মামাও ছিলেন আইনজীবী। এক নিকটাত্মীয় হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি। অর্থাৎ এক প্রকার আইনজীবী পরিবেশের মধ্যেই তার বেড়ে ওঠা।

আইন পেশার ব্যস্ততার ভিড়ে স্ত্রীর সহযোগিতা পেয়ে গর্ববোধ করেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ মেহেদী হাছান চৌধুরী। স্ত্রী, সন্তান, সংসার ও আইন পেশা; এর বাইরেও সময় পেলে শৈশবের বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায় মেতে ওঠেন। অবসর পেলেই মাছ ধরেন এই আইনজীবী, ভালোবাসেন মুভি দেখতেও। এমন নানান দিক নিয়ে বাংলা ট্রিবিউনের সঙ্গে কথা বলেছেন ব্যারিস্টার মেহেদী হাছান চৌধুরী। জানিয়েছেন অবসর পরিকল্পনার কথাও।

নিজের চ্যাম্বারে ব্যারিস্টার মোহাম্মদ মেহেদী হাছান চৌধুরী। ছবি: সাজ্জাদ হোসেন

জীবনে উঠে আসার পেছনে তার গল্পটা অনেক দীর্ঘ। তার কথায়, ‘আমি যখন দ্বিতীয় বা তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র। তখন থেকেই দেখেছি ১৯৭২ থেকে ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত আমার নানা অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত উল্ল্যাহ চৌধুরী নোয়াখালী আইনজীবী সমিতিতে টানা ছয়বারের সভাপতি ছিলেন। ১৯৭২ সাল থেকে তিনি চোখে দেখতে পারতেন না। তবু তিনি ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত প্র্যাকটিস করেছেন এবং বারটিতে আমৃত্যু সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি সিভিলের আইনজীবী ছিলেন। জুনিয়রদের নিয়ে তিনি টেবিলে বসে রেফারেন্স দিতেন কখন কোন বই থেকে কী খুঁজে বের করতে হবে। আমাদের পরিবারে চাকরিজীবী লোক কম। ব্যবসায় বা অন্য কোনও পেশায় জড়িত সবাই।’

আইন বিষয়ে পড়ার ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘ভূঁইয়া অ্যাকাডেমি গড়ে তোলেন মোজাম্মেল হক ভূঁইয়া। তিনি আমার বাবার বেশ ভক্ত ছিলেন। তিনি একদিন আমাকে তার অ্যাকাডেমির মাধ্যমে ব্যারিস্টারি পড়ানোর বিষয়ে বাবাকে বললেন। ফলে এসএসসি পাসের পরে আমি সেখানে পড়তে গেলাম। এ লেভেল করলাম ল’ অ্যান্ড পিওর ম্যাথমেটিক্সে। এরপর ইংল্যান্ডে এলএলবি অনার্স ও বার-অ্যাট-ল শেষ করে দেশে ফিরে প্র্যাকটিস শুরু করি। ২০০১ সালের ১ অক্টোবর আমি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বর্তমান মেয়র ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস একসঙ্গে ‘শেখ অ্যান্ড চৌধুরী’ নামে মতিঝিলে চেম্বার শুরু করি।’

বাংলা ট্রিবিউনের মুখোমুখি অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাছান চৌধুরী। ছবি: সাজ্জাদ হোসেন
আইনজীবী হওয়ার ক্ষেত্রে বাবা-মায়ের সহযোগিতা ছিল সবচেয়ে বেশি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তারা বিত্তবান ছিলেন না। তবু তারা কুমিল্লা শহরে থেকেই আমাকে বিদেশে পড়তে পাঠিয়ে সব খরচ সঙ্গে দিয়ে পাঠিয়েছিলেন। বার করে দেশে ফেরার পর আয়ের পথ সহজেই তৈরি হয় না। তাই আমি দেশে আসার পরও পরিবার থেকে উপযুক্ত আর্থিক সহযোগিতা পেয়েছি।’

নিজের স্মরণীয় মুহূর্তের ঘটনাও তুলে ধরলেন তিনি। বললেন, ‘১৯৯৬ সাল পর্যন্ত ভূঁইয়া অ্যাকাডেমিতে বার-অ্যাট-ল ভর্তি হয়ে পাস করার সংখ্যা কম ছিল। তবে আমাদের ব্যাচে অনার্সে ১১ জন পাস করেছিল; যা বিগত বছরগুলোর তুলনায় সংখ্যায় বেশি ছিল। ফলে এটি ছিল আমাদের একটি বড় টার্নিং পয়েন্ট। এরপর দেশে ফিরে হাইকোর্টে এনরোলমেন্ট, ২০১০ সালে আপিল বিভাগে পারমিশন এবং ২০২১ সালের ডিসেম্বরে সিনিয়র অ্যাডভোকেটের মর্যাদা লাভ করি। অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল হওয়ার থেকে সিনিয়র অ্যাডভোকেট হওয়ার আনন্দটাই আমার কাছে সবচেয়ে বেশি। কেননা, একজন আইনজীবীর পেশাগত জীবনে এটাই সর্বোচ্চ সম্মান।’

জুনিয়রদের সঙ্গে কর্মব্যস্ত ব্যারিস্টার মেহেদী হাছান চৌধুরী। ছবি: সাজ্জাদ হোসেন
শৈশবের বন্ধুদের খুব পছন্দ করেন তিনি, বাংলা ট্রিবিউনের সঙ্গে আলাপকালে জানালেন সেসব বন্ধুর কথা। ব্যারিস্টার মেহেদীর ভাষ্য, ‘বন্ধু হিসেবে বাছাই করতে বললে আদালত অঙ্গনের বাইরে স্কুল বন্ধুরাই আমার বেশি পছন্দের। দুবাইতে থাকে শৈশবের বন্ধু হাসান আশেক আর কুমিল্লাতে জাবেদ কবির। ডিসেম্বরে কাতারে বিশ্বকাপ খেলা দেখতে যাবো। সেখানে হাসান আশেকের সঙ্গে আড্ডায় মিলিত হবো বলে ঠিক করে রেখেছি।’
 
‘আর পেশাগত জীবনে আমার প্রিয় বন্ধু ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস। আমরা একসঙ্গে বার-অ্যাট-ল করেছি। দেশে আসার পর অন্য একটি ল’ ফার্মের পার্টনার ছিলাম। তারপর ২০০১ সাল থেকে বর্তমান চেম্বার একসঙ্গে শুরু করি। বর্তমানে দুজনেই সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র অ্যাডভোকেট। দুজনেই নিজ নিজ জায়গা থেকে চেষ্টা করেছি নিজেদের সততা এবং সুসম্পর্ক বজায় রেখে কাজ করার। সেটি আমরা পেরেছি বলেও গর্ববোধ করি। আমি মনে করি, আইন পেশায় সততা ও সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলা খুব কষ্টসাধ্য বিষয়।’
 
ব্যারিস্টার মেহেদীর কাছে তার বন্ধু ব্যারিস্টার তাপস এককথায় কেমন—জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমার চোখে ব্যারিস্টার তাপস হলো অসম্ভব মেধাবী ও ভালো মনের মানুষ। এ কারণেই আমরা প্রায় ২১ বছর ধরে এখনও পার্টনার, যা এ দেশে খুব বিরল ঘটনা।’

চেম্বারে মামলার নথি নিয়ে ব্যারিস্টার মোহাম্মদ মেহেদী হাছান চৌধুরী। ছবি: সাজ্জাদ হোসেন
 
পরিবার প্রসঙ্গ এলে উচ্ছ্বাস নিয়ে একটানা বলতে শুরু করলেন, ‘আমার স্ত্রী তাসলিমা সাত্তার রত্না। আমাদের দুই সন্তান। তাদের মধ্যে ছেলে মো. মুহতাসিম হাসান চৌধুরী আগামী বছর ও লেভেল পরীক্ষা দেবে এবং মেয়ে মুজায়না হাসান চৌধুরী ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ছে। তবে আমি খুব লাকি। কারণ, আমি সাধারণত বাসা থেকে সকাল ৯টায় বের হই। বাসায় ফিরে যাই রাত সাড়ে ১১টায়। এই সময়ের মধ্যে বাসায় কী হলো না হলো, বাচ্চারা কোথায় পড়ছে কী করছে; সবকিছুই আমার স্ত্রী দেখাশোনা করেন। সবকিছু নিজেই সামলে নেন। তার থেকে এই ছাড় না পেলে লিগ্যাল ফিল্ডে এতটা সময় দিতে পারতাম না। তার এই ত্যাগ আমার জন্য অনেক সহযোগিতাপূর্ণ মনে হয়। নয়তো অফিস বা চেম্বার কিছুই সামলাতে পারতাম না।’

সবসময় ব্যস্ততার মধ্যে কাটলেও শুক্রবার বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত পরিবারকে সময় দেন এই আইনজীবী। অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল হওয়ার আগে পরিবার নিয়ে বছরে চার-পাঁচবার দেশের বাইরে ঘুরতে যেতেন। তিনি বলেন, ‘আমারও দেশের বাইরে কাজ থাকতো। ওদের সেভাবে মিলিয়ে নিতে পারতাম। কিন্তু নতুন দায়িত্ব (অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল) পাওয়ায় আগের মতো আর যাওয়া হয় না।’

পরিবারের সঙ্গে মেহেদী হাছান চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

ব্যস্ত এই আইনজীবী ক্রিকেট খেলতে ও দেখতে ভালোবাসেন। মাছ ধরতে ও মুভি দেখতেও পছন্দ করেন তিনি। বলেন, ‘বিদেশে গেলে মুভি দেখার চেষ্টা করি। আগে আর্টফিল্ম ও অ্যাকশন মুভি বেশি দেখতাম। তবে লিগ্যাল ফিল্ডে ব্যস্ত থাকায় বিনোদনের জন্য হিন্দি ফিল্মগুলো দেখতেই ভালো লাগে। প্লেনে বসেই বেশি মুভি দেখা হয়। এছাড়া কুমিল্লাতে গেলেও বড়শি দিয়ে মাছ ধরি। গত মাসেও ঘুরতে গিয়েছিলাম। আমরা সেখানকার লেকে দুই দিনে প্রায় ২ ঘণ্টায় ১১-১২ কেজি মাছ ধরেছিলাম।’
 
নিজের অপছন্দের দিক তুলে ধরে ব্যারিস্টার মেহেদী আরও বলেন, ‘খুব অপছন্দ করি যখন কাজের মধ্যে কেউ বিরক্ত করে। অ্যাটর্নি অফিস বা চেম্বারে কাউকে কোনও দায়িত্ব দিলে, দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি সেটি সম্পর্কে রিসার্স না করে এলে সেটাও অপছন্দ করি। কেননা, মক্কেলরা গুরুত্ব দেন বলেই আমাদের কাছে আসেন। তাই তাদের তাদের কাজটাতেও আমাদের গুরুত্ব দেওয়া উচিত।’

এখনও মামলা নিয়ে নিয়মিত পড়াশোনা করেন এই আইনজীবী। ছবি: সাজ্জাদ হোসেন

মক্কেলদের প্রয়োজনে প্রতিটি মামলায় সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা দিয়ে থাকেন উল্লেখ করে বলেন, ‘প্রয়োজনে বারবার সে বিষয়টি পড়ি, শেষ না হওয়া পর্যন্ত দেখি। এই বিবেকবোধ ও আন্তরিকতা আমার সবচেয়ে বেশি।’

নিজের অবকাশ সম্পর্কে ব্যারিস্টার মেহেদী বলেন, ‘অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল হওয়ার পর অবসর মিললেই দেরি করে ঘুম থেকে ওঠার বিলাসিতা কাজ করে। তবে অবসরেও দেশে থাকলে রোজই অ্যাটর্নি অফিসে যাই। এর বাইরেও নিজ চেম্বারে আসি। ছুটিতে দেশে থাকলে কুমিল্লা, সিলেট ও কক্সবাজার যেতে বেশি পছন্দ করি। দেশের বাইরে আমার পছন্দ সিঙ্গাপুর, ইংল্যান্ড ও আমেরিকা।’

সুযোগ পেলে কার সঙ্গে বারবার দেখা করতে চাইবেন—মুখে হাসি নিয়ে বললেন, ‘অবশ্যই আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে চাইবো। আমাদের আইন অঙ্গনের সমস্যাগুলো তার সামনে তুলে ধরবো। এগুলো অবহিতের মাধ্যমে তার গাইডলাইন নেবো।’
 
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা হওয়ার স্মৃতি তুলে ধরে বললেন, ‘ব্যারিস্টার তাপসের ছেলের জন্মদিনে একবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা হয়েছিল। আমি তাকে দেশের ফুটবল ব্যবস্থাপনা নিয়ে বলেছিলাম। তিনিও বললেন এদের বিদেশে নিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়ার বিষয়ে। অথচ আমিও এমনটি তাকে বলবো বলে ভেবে রেখেছিলাম। এছাড়া আরও অনেক অনেক খবর তিনি রাখেন। তার সেসব কথা শোনার পর তাকে আমার সুপার কম্পিউটার মনে হয়েছিল।’

প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহারের সামনে হাস্যোজ্জ্বল মেহেদী হাছান চৌধুরী। ছবি: সাজ্জাদ হোসেন
খাবারের মধ্যে খিচুড়ি, গরুর মাংস, চিংড়ি ভর্তা, সেলমন ফিশ ও কাচ্চি বিরিয়ানি বেশি পছন্দ করেন এই আইনজীবী। আর রাজহাঁস রান্নাটা পরিবারের সবার পছন্দ।
 
আলাপের একপর্যায়ে চেম্বার ঘুরে দেখালেন। নিজের চেম্বারে ফাইলের ভিড় এবং পাশের রুমে জুনিয়রদের নিয়ে মামলার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন। তার এবং ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপসের চেম্বার একেবারেই সামনাসামনি। দীর্ঘ ২১ বছর ধরে এখানে তারা আইন পেশায় ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন। চেম্বার উদ্বোধনের দিনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের একটি পোট্রেট উপহার দেন। যেটির সামনে দাঁড়িয়ে ছবিও তুললেন তিনি।
 
কথা প্রসঙ্গে জানালেন, ‘সময় পেলেই হাসিখুশি থাকার চেষ্টা করি। কেননা, কাজের ভিড়েও ভালো থাকতে চাই। আর যদি কখনও অবসরে যাই তাহলে ল’ ক্লাসের টিচার হয়ে সময় কাটাবো। পড়াতে আমার খুবই ভালো লাগে।’ সিনিয়র অ্যাডভোকেট হওয়ার পরও সুযোগ পেলে নিজেকে আইন বিষয়ে আরও ইম্প্রুভ করতে চান তিনি। আর এটাই তার একমাত্র স্বপ্ন বলেও তিনি জানালেন।

/ইউএস/
সম্পর্কিত
আলাপচারিতায় ব্যারিস্টার আমীর উল ইসলাম ও মানস ঘোষমুজিবনগরে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র ও সংবাদ সংগ্রহ
করারোপ নীতি শিক্ষা সম্প্রসারণকে বাধাগ্রস্ত করবে: সলিমুল্লাহ খান
বাংলা ট্রিবিউনকে ওয়াসিকা আয়শা খান‘নারীরা যে শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দিয়ে চলেছেন, এর নেপথ্যে শেখ হাসিনা’
সর্বশেষ খবর
মন্দিরে সেলফি তুলতে গিয়ে প্রদীপে দগ্ধ নারীর মৃত্যু
মন্দিরে সেলফি তুলতে গিয়ে প্রদীপে দগ্ধ নারীর মৃত্যু
প্রতিবন্ধী শিল্পীদের আয়োজনে মঞ্চস্থ হলো ‘সার্কাস সার্কাস’ নাটক
প্রতিবন্ধী শিল্পীদের আয়োজনে মঞ্চস্থ হলো ‘সার্কাস সার্কাস’ নাটক
‘শো মাস্ট গো অন’
চিকিৎসা সুরক্ষা আইন জরুরি‘শো মাস্ট গো অন’
ছাদে আম পাড়তে গিয়ে নিচে পড়ে শিশুর মৃত্যু
ছাদে আম পাড়তে গিয়ে নিচে পড়ে শিশুর মৃত্যু
সর্বাধিক পঠিত
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
সরকারি না হলেও সলিমুল্লাহ কলেজে অধ্যাপক ১৪ জন
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
পুলিশের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
এগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
ঈদের ছবিএগিয়েছে ‘ওমর’, চমকে দিলো ‘লিপস্টিক’!
হোটেল রুম থেকে এই ৫ জিনিস নিয়ে আসতে পারেন ব্যাগে ভরে!
হোটেল রুম থেকে এই ৫ জিনিস নিয়ে আসতে পারেন ব্যাগে ভরে!