বুধবার সন্ধ্যায় শহরের দুই নম্বর রেল গেটস্থ জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে ওই সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক মঈনুল হাসান চৌধুরী নফেল, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য রশিদুল আলম, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক বদিউজ্জামান ডাবলু উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও সভায় শামীম ওসমানপন্থী হিসেবে পরিচিত জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহীদ বাদল, মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট খোকন সাহা, শহর যুবলীগের সভাপতি শাহাদাত হোসেন সাজনুসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
সভায় কেন্দ্রীয় নেতারা যে কোনও বিভেদ ভুলে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার নির্দেশনা দেন। পরে নেতারা ঐক্যবদ্ধভাবে প্রচারণা শুরু করেন।
সভা থেকে ৭টি ওয়ার্ডে নির্বাচন পরিচালনার জন্য কার্য বণ্টন করে দায়িত্ব দেওয়া হয়। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগ কার্যালয়কে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আইভীর প্রধান নির্বাচনী কার্যালয় ঘোষণা করা হয়। ফলে বৃহস্পতিবার থেকে আওয়ামী লীগ কার্যালয়টি গভীর রাত পর্যন্ত খোলা থাকবে। সেখানে সকাল ৮টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জিএম আরাফাতের নেতৃত্বে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, কৃষকলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ প্রচারণার কাজ করবে। আর দুপুর ১টা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান দিপু ও মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মাসুদুর রহমান খসরুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের অন্যান্য সংগঠনগুলো কাজ করবে।
এছাড়াও প্রধান নির্বাচনি ক্যাম্পে বসে থেকে মহানগরীর ২৭টি ওয়ার্ড মনিটরিং করবেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট খোকন সাহা। বন্দরের ৯টি ওয়ার্ড মনিটরিং করবেন বন্দর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি এমএ রশিদ ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক আবেদ হোসেন এবং সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ১০টি ওয়ার্ড মনিটরিং করবেন সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি মজিবুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক ইয়াসিন মিয়া।
/এসএনএইচ/