বাণিজ্য গতিশীল করতে ভারত-বাংলাদেশের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের বৈঠক

বেনাপোলে ভারত-বাংলাদেশের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের বৈঠক অনুষ্ঠিতভারত ও বাংলাদেশের আমদানি-রফতানি বাণিজ্যকে আরও গতিশীল করতে দুই দেশের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে দুই দেশের বাণিজ্য, নৌ-পরিবহন, স্বরাষ্ট্র ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (১২ অক্টোবর) দুপুরে বেনাপোল কাস্টমস হাউস অডিটোরিয়ামে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ভারতের ল্যান্ডপোর্ট অথরিটির চেয়ারম্যান বি আর শর্মা।
দুই দেশের বন্দর উন্নয়ন ও আমদানি রফতানি বাণিজ্যের গতিশীলতার ওপর গুরুত্ব আরোপ করে বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান তপন কুমার চক্রবর্তী, বিজিবির অতিরিক্ত পরিচালক মেজর তারেক, বাণিজ্য মন্ত্রালয়ের যুগ্ন সচিব এইচ এম আহসান, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব শাফায়েত হোসেন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (কাস্টমস) লুৎফর রহমান, বেনাপোল কাস্টমস কমিশনার শওকাত হোসেন, ৪৯ বিজিবির সিও লে. কর্নেল আরিফুর রহমান, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মফিজুর রহমান সজন, যুগ্ন সম্পাদক মহসিন মিলন, ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের বন্দর সাব-কমিটির চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমান।
বৈঠকের পর দুই দেশের প্রতিনিধি দল বন্দর পরিদর্শন করেভারতের পক্ষে বক্তব্য রাখেন ভারতের পোর্ট অথরিটির চেয়ারম্যান বি আর শর্মা, বামবা সদস্য পিএন্ডডি অনিল কুমার, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক বিলমিকি প্রশাদ, বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ের ডেপুটি সেক্রেটারি অনুরাগ শর্মা, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুগ্ন সচিব বিপুল কুমার সরকার।
বৈঠকে বন্দরের জমি অধিগ্রহণ, নতুন নতুন শেড নির্মাণ ও বাইপাস সড়ক নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পরে প্রতিনিধি দলটি বেনাপোল বন্দর ও ভারতের পেট্রপোল বন্দর পরিদর্শন করেন। বৈঠকে বিজিবি, বন্দর ব্যবহারকারী বিভিন্ন সংগঠন, কাস্টমস, বন্দর, কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারাও অংশ নেন। বেনাপোল বন্দর উন্নয়নে ভারত সরকার বিনিয়োগ নিয়ে ভাবছে বলে প্রতিনিধি দলটি জানিয়েছে।
আরও পড়ুন-


‘প্রধান বিচারপতি ছুটিতে যাওয়ায় বিএনপির ষড়যন্ত্র নস্যাৎ হয়েছে’

পাসপোর্ট করার সময় বগুড়ায় একই পরিবারের তিন রোহিঙ্গা আটক