বিএনপির প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল অভিযোগ করে বলেন, ‘প্রতীক বরাদ্দের পর তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে দুরমুট হজরত শাহ কামাল (র.) এর মাজার জিয়ারত করতে যাই। বাজারের কাছে পৌঁছার পর হঠাৎ কিছু সংখ্যক স্থানীয় যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাকর্মী তাদের ওপর হামলা করে। এ সময় ৫ নেতাকর্মী আহত হয়।’
অপরদিকে দুরমুট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ খালেকুজ্জামান জুবেরী পাল্টা অভিযোগ করে বলেন, ‘বিএনপির প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল মাজার জিয়াতের নামে ৪০ থেকে ৫০টি মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে মহড়া দিতে এসে কয়েকজন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের পেয়ে তাদের ওপর হামলা চালায়। এতে ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি এসএম ইমরান, সাধারণ সম্পাদক হোসেন আলীসহ ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের কমপক্ষে ৫ নেতাকর্মী গুরুতর আহত হয়। একজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিক্যালে পাঠানো হয়েছে।’ বিএনপির প্রার্থী যে অভিযোগ করেছেন তা মিথ্যা বলে দাবি করেন তিনি।
এ ব্যাপারে মেলান্দহ থানার ওসি গাজী মো. সাখাওয়াত হোসেন জানান, আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সংর্ঘষের পর অনাকাঙ্খিত ঘটনা এড়াতে ঘটনাস্থল থেকে ৬ জনকে আটক করা হয়েছে।