কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুজিবুল হক বলেন, ‘জামায়াত নির্বাচন কমিশন থেকে একটি সন্ত্রাসী দল হিসেবে প্রমাণিত হয়ে একটি নিষিদ্ধ দল হয়েছে। তাদের কোনও সঠিক চরিত্র নেই, নীতি নেই। এরা নিজেদের স্বার্থে যে কোনও সময় চরিত্র পরিবর্তন করে ফেলে। অতীতে তাদের মার্কা তথা প্রতীক ছিল দাঁড়িপাল্লা। এ বছর এরা তা পরিবর্তন করে ধানের শীষ নিয়ে মাঠে নেমেছে। এদের চরিত্র এমনই। এরা ভোট নিয়েও এমন করে রূপ পাল্টাবে তাই তাদের বিষয়ে আপনাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তাদের ভোট দিয়ে চৌদ্দগ্রামকে উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত করবেন নাকি তাদের বিতাড়িত করে চৌদ্দগ্রামকে একটি উন্নত চৌদ্দগ্রামে পরিণত করবেন। তাই আগামী ৩০ তারিখ একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট চাওয়ার জন্য আমি আজ আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আমি এবং আমার নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা নির্বাচিত হলে চৌদ্দগ্রামের প্রতিটি গ্রাম হবে শহর।’
পথভায় অন্যান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন রেলপথমন্ত্রীর স্ত্রী অ্যাডভোকেট হনুফা আক্তার রিক্তা, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আব্দুস সোবহান ভূঁঞা হাসান, পৌর মেয়র মিজানুর রহমান, জেলা পরিষদ সদস্য ফারুক আহাম্মেদ মিয়াজী, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা বর্তমান কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা গোলাম সরোয়ার কবির, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান এ বি এম এ বাহার, রাশেদা আখতার, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জাতীয় কমিটির সদস্য সাইফুল ইসলাম, গোলাম ফারুক হেলাল, শাহজালাল মজুমদার, সৈয়দ আহাম্মদ খোকন, কাশিনগর ইউপি চেয়ারম্যান মোশারেফ হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা আবু নসর, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক কামরুল হাসান মুরাদ প্রমুখ। মন্ত্রী গুনবতী ইউনিয়নের দক্ষিণ শ্রীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র, বুধড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র, খাটরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র, গুনবতী হাইস্কুল কেন্দ্র, দশবাহা মাদ্রাসা কেন্দ্র, পরিকোট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র ও সুরিকরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে পথসভা ও গণসংযোগ করেন।