শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এম মশিউর রহমান বিষয়টি বাংলা ট্রিবিউনকে নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয়রা জানায়, বৃদ্ধা সখিনা বেগমের মেয়ে ও জামাই শার্শার আফিল উইভিং জুট মিলে চাকরি করেন। তাদের সঙ্গে দেখা করতে জুট মিলে যাওয়ার সময় রেললাইন পার হতে গেলে দ্রুতগামী ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে ঘটনাস্থলে ওই বৃদ্ধার মৃত্যু হয়। বেনাপোল থেকে খুলনা ফিরে যাওয়ার সময় বৃদ্ধার লাশটি জিআরপি পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য যশোর নিয়ে যায়।