নিহতের স্বজনরা জানান, গত মঙ্গলবার রাতে ভাইয়ের বাড়িতে ঘুমায় রানা। সকাল থেকে তার কোনও খোঁজ খবর না পাওয়ায় এবং বাড়ির পেছনের দরজায় রক্তের দাগ দেখে বিভিন্ন জায়গায় তার খোঁজ নেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার সকালে বাড়ির পেছনে সেপটিক ট্যাংকের জন্য তৈরি করা গর্তে তার লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে।
খাগড়াছড়ি সদর থানার ওসি মুহম্মদ আব্দুর রশিদ জানান, রানার শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ঘটনার রহস্য উদঘাটনে পুলিশ তদন্ত করছে।