হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইউনুছুর রহমান বলেন, ধলাই মিয়ার মাথায় গুরুতর আঘাত ছিল। আমাদের হাসপাতালে ছয় জন চিকিৎসা নিতে এসেছিলেন। একজন তাৎক্ষণিক চিকিৎসা নিয়ে চলে যান। পাঁচ জন চিকিৎসাধীন ছিলেন। তাদের মধ্যে ধলাই মিয়ার মৃত্যু হয়।
প্রসঙ্গত, সোমবার (১১ নভেম্বর) দিবাগত রাত তিনটার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার মন্দবাগ রেলস্টেশনে তূর্ণা নিশীথা ও উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেনের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ দুর্ঘটনায় ১৬ জন নিহত হয়। ধলাই মিয়ার মৃত্যুতে নিহতের সংখ্যা দাঁড়ালো ১৭ জনে। দুর্ঘটনায় আহতের সংখ্যা অন্তত ১০০ জন। তূর্ণা নিশীথা চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার দিকে এবং উদয়ন এক্সপ্রেস সিলেট থেকে চট্টগ্রাম যাচ্ছিল।
আরও পড়ুন: কসবায় দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১৬