রবিবার (১৫ মার্চ) দুপুর দেড়টায় কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে আরিফুল ইসলামকে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়। সেখানে তাকে দেখতে আসেন স্ত্রী মোস্তারিমা সরদার নিতুসহ তার স্বজনেরা। এসময় আরিফের হাতে-পায়ে, শরীরে ও মাথায় অসংখ্য লাঠির আঘাতের চিহ্ন দেখতে পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন তারা।
কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট (অর্থোপেডিক) উত্তম কুমার রায় বলেন, ‘আমরা তার শারীরিক অবস্থার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছি। বিস্তারিত লিখিত আকারে তত্ত্বাবধায়ক আবু মোহাম্মদ জাকিরুল ইসলামের কাছে জমা দেওয়া হবে।’
হাসপাতালে আরিফুল ইসলামকে দেখতে আসা ঢাকা ট্রিবিউনের কান্ট্রি কো-অর্ডিনেটর মো. শাহ আলম বলেন, ‘তার শরীরে এত আঘাতের চিহ্ন কেন? মোবাইল কোর্টে কি কাউকে আঘাত করা যায়? আমরা সুবিচার চাই। জেলা প্রশাসকের শাস্তি চাই।’
আরও পড়ুন:
প্রতিবেদন দুপুরের মধ্যেই, পুরো ঘটনা পরিকল্পিতভাবে ঘটানো হয়েছে
জামিনে মুক্তি পেলেন সাংবাদিক আরিফ
ভ্রাম্যমাণ আদালতে সাংবাদিক আরিফকে সাজা দেওয়ার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
কারা দিয়েছিল সেই ১৫০ গ্রাম গাঁজা ও আধা বোতল মদ?
শুক্রবার মধ্যরাতে যা ঘটেছিল সাংবাদিক আরিফের বাসায় (ভিডিও)
প্রতিশোধ নিতেই আইনের অপপ্রয়োগ!
‘ডিসি অফিসে নিয়ে সাংবাদিক আরিফকে চোখ বেঁধে বিবস্ত্র করে পেটানো হয়’
মধ্যরাতে আরিফকে গ্রেফতার করে সাজা: রংপুরের বিভাগীয় কমিশনারকে তদন্তের নির্দেশ
আরিফের ওপর অন্যায় হয়ে থাকলে ডিসিকে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হবে: প্রতিমন্ত্রী
‘রাতে দরজা ভেঙে ঘরে ঢুকতে পারেন না মোবাইল কোর্ট’
মোবাইল কোর্টে আরিফকে সাজায় ক্ষুব্ধ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, তদন্তের নির্দেশ
কুড়িগ্রামের ডিসির বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রীকে প্রশ্ন করতে বললেন আইনমন্ত্রী
‘তুই অনেক জ্বালাচ্ছিস- বলে মারতে মারতে নিয়ে যায় আরিফকে’
মধ্যরাতে বাড়ি থেকে সাংবাদিককে ধরে নিয়ে মোবাইল কোর্টে এক বছরের জেল
মধ্যরাতে সাংবাদিক আরিফুলকে তুলে নিয়ে গেলো মোবাইল কোর্ট